দল ছোট করবে এসি মিলান
অপ্রয়োজনীয় খেলোয়াড় দিয়ে দল ভারী করার কোনো মানেই হয় না। এটা বরং সাফল্যের পথে অন্তরায়! সামনের গ্রীষ্মেই তাই দলের ওপর কাঁচি চালাবে এসি মিলান। মানে দলের গুরুত্বহীন খেলোয়াড়দের ছেঁটে ফেলে পরিধি ছোট করবে ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বেরলুসকোনির ক্লাব। দল ছোট করে মিলান মনোযোগ দিতে চায় ইউরোপিয়ান ফুটবল অর্থাৎ চ্যাম্পিয়নস লিগের দিকে।
‘চোটগ্রস্ত খেলোয়াড়সহ এই বছর আমাদের দলটি ৩১ জনের। এটাকে ২৫-২৫-এ নামিয়ে আনা দরকার’—বলেছেন মিলানের সহসভাপতি আদ্রিয়ানো গালিয়ানি। বেরলুসকোনির দল সর্বশেষ সিরি ‘আ’ জিতেছিল ২০০৩-০৪ মৌসুমে। সাত বছর পর এবারের স্কুডেট্টো প্রায় তাদের হয়েই গেছে। ১৮তম লিগ শিরোপা থেকে মাত্রই ১ পয়েন্ট দূরে তারা। অপেক্ষার অবসান ঘটাতে বাকি তিন ম্যাচে একটি ড্র-ই যথেষ্ট মিলানের জন্য। তা না হলে প্রতিদ্বন্দ্বী ইন্টার মিলান বাকি তিন ম্যাচের যেকোনোটিতে জয়বঞ্চিত হলেও চলবে।
তবে মিলানের ভাবনায় চ্যাম্পিয়নস লিগ। সর্বশেষ ২০০৭ সালে ইউরোপ-সেরার মুকুট পরার পর থেকেই চ্যাম্পিয়নস লিগ মিলানের জন্য হতাশা। এরপর শেষ ষোলোরই ওপরে যেতে পারেনি সাতবারের চ্যাম্পিয়নরা। ২০০৮-০৯ মৌসুমে ইউরোপিয়ান মঞ্চে খেলার যোগ্যতাই অর্জন করতে পারেনি। গত মৌসুমে খেললেও দুই লেগ মিলিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে হারে ৭-২ ব্যবধানে!
লিগ শিরোপার সুবাস পেয়ে মিলান তাই নড়েচড়ে বসতে চাইছে। এ জন্য শুধু গুরুত্বহীন খেলোয়াড়দের ছেঁটে ফেলাই নয়, দলকে ইউরোপীয় মানে তুলতে কয়েকটি চুক্তিও করতে যাচ্ছে বেরলুসকোনির দল। গালিয়ানির কথায় সেই সুর, ‘এই শহরেরই অন্য ক্লাবের অনেক বছরের সাফল্যের পর এবার যদি আমরা লিগ জিতি, আমাদের দলবদলের পরিকল্পনা হবে চ্যাম্পিয়নস লিগ মাথায় রেখে, অতীতের চেয়েও বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে।’
মিলানের দল সংস্কারের কাঁচিটা কি দলের বুড়ো খেলোয়াড়দের ওপর চলবে? এসি মিলানকে বলা হয় ‘বুড়ো’দের দল। ফিলিপ্পো ইনজাগি, সিডর্ফ, আলেসান্দ্রো নেস্তা, জামব্রোত্তা, জেনারো গাত্তুসোদের মতো মধ্যতিরিশের খেলোয়াড়দের ঠিকানা তো মিলানই।
‘চোটগ্রস্ত খেলোয়াড়সহ এই বছর আমাদের দলটি ৩১ জনের। এটাকে ২৫-২৫-এ নামিয়ে আনা দরকার’—বলেছেন মিলানের সহসভাপতি আদ্রিয়ানো গালিয়ানি। বেরলুসকোনির দল সর্বশেষ সিরি ‘আ’ জিতেছিল ২০০৩-০৪ মৌসুমে। সাত বছর পর এবারের স্কুডেট্টো প্রায় তাদের হয়েই গেছে। ১৮তম লিগ শিরোপা থেকে মাত্রই ১ পয়েন্ট দূরে তারা। অপেক্ষার অবসান ঘটাতে বাকি তিন ম্যাচে একটি ড্র-ই যথেষ্ট মিলানের জন্য। তা না হলে প্রতিদ্বন্দ্বী ইন্টার মিলান বাকি তিন ম্যাচের যেকোনোটিতে জয়বঞ্চিত হলেও চলবে।
তবে মিলানের ভাবনায় চ্যাম্পিয়নস লিগ। সর্বশেষ ২০০৭ সালে ইউরোপ-সেরার মুকুট পরার পর থেকেই চ্যাম্পিয়নস লিগ মিলানের জন্য হতাশা। এরপর শেষ ষোলোরই ওপরে যেতে পারেনি সাতবারের চ্যাম্পিয়নরা। ২০০৮-০৯ মৌসুমে ইউরোপিয়ান মঞ্চে খেলার যোগ্যতাই অর্জন করতে পারেনি। গত মৌসুমে খেললেও দুই লেগ মিলিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে হারে ৭-২ ব্যবধানে!
লিগ শিরোপার সুবাস পেয়ে মিলান তাই নড়েচড়ে বসতে চাইছে। এ জন্য শুধু গুরুত্বহীন খেলোয়াড়দের ছেঁটে ফেলাই নয়, দলকে ইউরোপীয় মানে তুলতে কয়েকটি চুক্তিও করতে যাচ্ছে বেরলুসকোনির দল। গালিয়ানির কথায় সেই সুর, ‘এই শহরেরই অন্য ক্লাবের অনেক বছরের সাফল্যের পর এবার যদি আমরা লিগ জিতি, আমাদের দলবদলের পরিকল্পনা হবে চ্যাম্পিয়নস লিগ মাথায় রেখে, অতীতের চেয়েও বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে।’
মিলানের দল সংস্কারের কাঁচিটা কি দলের বুড়ো খেলোয়াড়দের ওপর চলবে? এসি মিলানকে বলা হয় ‘বুড়ো’দের দল। ফিলিপ্পো ইনজাগি, সিডর্ফ, আলেসান্দ্রো নেস্তা, জামব্রোত্তা, জেনারো গাত্তুসোদের মতো মধ্যতিরিশের খেলোয়াড়দের ঠিকানা তো মিলানই।
No comments