পাকিস্তান দলের প্রয়োজন মিয়াঁদাদকে: মালিক
জাভেদ মিয়াঁদাদের ব্যাপারটি পরিষ্কার। কোনো সন্দেহ নেই। তাঁকে পাকিস্তান দলের ব্যাটিং কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার পরও তিনি তা নেননি কেবল ওয়াকার ইউনুসের জন্য। মিয়াঁদাদের চেয়ে অনেক জুনিয়র ওয়াকার যখন দলের প্রধান কোচ, মিয়াঁদাদ তাঁর অধীনে ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব কীভাবে পালন করেন! তিনি সরাসরি এ কথা না বললেও, পুরো ইঙ্গিত খুব স্পষ্ট।
তবে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের মধ্যে একটা প্রত্যাশা ডাল-পালা মেলেছিল। সবাই কায়মনোবাক্যে চাচ্ছিলেন মিয়াঁদাদ দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্বটি নিন। তবে ব্যক্তিগত সমস্যার দোহাই দিয়ে মিয়াঁদাদের প্রস্তাব এড়িয়ে যাওয়া, পাকিস্তান ক্রিকেটের আবহমানকালীন কোন্দলকেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
এদিকে সাবেক অধিনায়ক শোয়েব মালিক মনে করেন, ‘পাকিস্তান দল যদি তাদের ব্যাটিং-দুর্বলতা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, তাহলে জাভেদ মিয়াঁদাদের মতো ক্রিকেট ব্যক্তিত্বকে ব্যাটিং পরামর্শকের দায়িত্ব দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। তিনি যদি, রাজি হতেন, তাহলে খুব ভালো হতো। কারণ, মিয়াঁদাদের চেয়ে ক্রিকেটটা ভালো আর কেউ বুঝতে পারবেন না। তিনি পাকিস্তানের সেরা ক্রিকেট মস্তিষ্ক।’
শোয়েব মালিক পাকিস্তান দলে নেই বেশ কিছুদিন। গত বিশ্বকাপেও তিনি দলের জন্য বিবেচিত হননি, ম্যাচ ফিক্সিং-সংক্রান্ত অভিযোগের অধীনে সন্দেহের তালিকায় থাকায়। তবে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য সবকিছুই করে যাচ্ছেন ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জাকে বিয়ে করা এ পাকিস্তানি ক্রিকেটার। তিনি বলেছেন, ‘দলে ফেরার জন্য ও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য আমি সবকিছুই সম্পন্ন করেছি। এখন বাকিটা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের ব্যাপার।’ তিনি আরও বলেন, বিয়ের পর সব হতাশা থেকে তাঁকে বের করে নিয়ে আসার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে তাঁর স্ত্রী সানিয়া। শোয়েব এখন নিয়মিতই বিভিন্ন মনস্তাত্ত্বিক কসরত অনুশীলন করে যাচ্ছেন। এর মধ্যে ইয়োগাও রয়েছে।
২০০৯ সালে লাহোরে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই পাকিস্তান থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা নির্বাসিত। শোয়েব মালিক মনে করেন, এ ব্যাপারটির অবসান হওয়া উচিত। পাকিস্তানের ক্রিকেটের স্বার্থেই বিদেশি দলগুলোর পাকিস্তানে খেলতে আসার ব্যাপারটি জরুরি। তিনি বলেন, ভারতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে এ মুহূর্তেই পাকিস্তানের ক্রিকেট সম্পর্কের পুনঃস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
তবে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের মধ্যে একটা প্রত্যাশা ডাল-পালা মেলেছিল। সবাই কায়মনোবাক্যে চাচ্ছিলেন মিয়াঁদাদ দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্বটি নিন। তবে ব্যক্তিগত সমস্যার দোহাই দিয়ে মিয়াঁদাদের প্রস্তাব এড়িয়ে যাওয়া, পাকিস্তান ক্রিকেটের আবহমানকালীন কোন্দলকেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
এদিকে সাবেক অধিনায়ক শোয়েব মালিক মনে করেন, ‘পাকিস্তান দল যদি তাদের ব্যাটিং-দুর্বলতা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, তাহলে জাভেদ মিয়াঁদাদের মতো ক্রিকেট ব্যক্তিত্বকে ব্যাটিং পরামর্শকের দায়িত্ব দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। তিনি যদি, রাজি হতেন, তাহলে খুব ভালো হতো। কারণ, মিয়াঁদাদের চেয়ে ক্রিকেটটা ভালো আর কেউ বুঝতে পারবেন না। তিনি পাকিস্তানের সেরা ক্রিকেট মস্তিষ্ক।’
শোয়েব মালিক পাকিস্তান দলে নেই বেশ কিছুদিন। গত বিশ্বকাপেও তিনি দলের জন্য বিবেচিত হননি, ম্যাচ ফিক্সিং-সংক্রান্ত অভিযোগের অধীনে সন্দেহের তালিকায় থাকায়। তবে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য সবকিছুই করে যাচ্ছেন ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জাকে বিয়ে করা এ পাকিস্তানি ক্রিকেটার। তিনি বলেছেন, ‘দলে ফেরার জন্য ও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য আমি সবকিছুই সম্পন্ন করেছি। এখন বাকিটা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের ব্যাপার।’ তিনি আরও বলেন, বিয়ের পর সব হতাশা থেকে তাঁকে বের করে নিয়ে আসার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে তাঁর স্ত্রী সানিয়া। শোয়েব এখন নিয়মিতই বিভিন্ন মনস্তাত্ত্বিক কসরত অনুশীলন করে যাচ্ছেন। এর মধ্যে ইয়োগাও রয়েছে।
২০০৯ সালে লাহোরে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই পাকিস্তান থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা নির্বাসিত। শোয়েব মালিক মনে করেন, এ ব্যাপারটির অবসান হওয়া উচিত। পাকিস্তানের ক্রিকেটের স্বার্থেই বিদেশি দলগুলোর পাকিস্তানে খেলতে আসার ব্যাপারটি জরুরি। তিনি বলেন, ভারতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে এ মুহূর্তেই পাকিস্তানের ক্রিকেট সম্পর্কের পুনঃস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
No comments