ফুটবলকে বিদায় রোনালদোর
মন বলছে খেলে যেতে কিন্তু শরীরে আর কুলোচ্ছে না’—ও গ্লোবো টিভিকে বলেছেন রোনালদো। কী বলতে চেয়েছেন ব্রাজিলকে ২০০২ বিশ্বকাপ জেতানো স্ট্রাইকার? ‘বিদায় ফুটবল’—জানিয়ে দিলেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি। ব্রাজিলের গণমাধ্যমের যে খবরটি দিয়েছিল আগেই, কাল তার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলের (১৫ গোল) মালিক, ‘পেশাদার ফুটবলার হিসাবে আমি আমার ক্যারিয়ার এখানেই শেষ করছি।’
বয়স ৩৪, কিন্তু পেশাদার ক্যারিয়ারটা ১৮ বছরের। খেলেছেন বিশ্বের অন্যতম সেরা চার ক্লাব বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, ইন্টার মিলান ও এসি মিলানে। ২০০৯ সালে নাম লিখিয়েছেন নিজের দেশের ক্লাব করিন্থিয়ানসে। আগেই বলে দিয়েছিলেন, এ মৌসুমই তাঁর শেষ। তবে চোট এ মৌসুমের পুরোটাও খেলতে দিল না তাঁকে! ব্রাজিলের সংবাদপত্রস্টাডো ডে সাও পাওলোকে বলেছেন, ‘আর পারছি না। আমি একটা জিনিস আমার মতো করে করার চিন্তা করি। কিন্তু যেভাবে করতে চাই, সেভাবে পারি না। সময় এসে গেছে।’
বয়সের সঙ্গে চোটও ঘিরে ধরেছে রোনালদোকে। চোট অবশ্য ক্যারিয়ারের সব সময়ই ছিল ‘দ্য ফেনোমেননের’। ২০০২ বিশ্বকাপের আগে হাঁটুর চোট তাঁকে ছিটকে দিয়েছিল বাইরে। কিন্তু চোট থেকে সেরে উঠে দুর্দান্ত খেলে ওই বিশ্বকাপটাই ব্রাজিলকে জেতালেন সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে। পরে আরও দুবার সর্বনাশা চোট ভুগিয়েছে তিনবারের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়কে। শেষতক এসি মিলান থেকে করিন্থিয়ানসে নাম লেখান প্রায় এক বছরের চোটের ধাক্কা কাটিয়ে উঠে।
মৌসুম শেষ না হতেই ফুটবলকে বিদায় বলে দেওয়ার আরও একটা কারণ আছে রোনালদোর। ক্যারিয়ারে অনেক শিরোপাই জিতেছেন—বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস লিগ, স্প্যানিশ লিগ, আরও কত শিরোপা! জেতা হয়নি শুধু দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়নস লিগ হিসেবে পরিচিত কোপা লিবার্তোদোরেস। এই টুর্নামেন্ট থেকে করিন্থিয়ানস বাদ পড়ে যাওয়াতেই মনে হয় এই আগাম ‘বিদায়’ বলে দেওয়া তাঁর।
বয়স ৩৪, কিন্তু পেশাদার ক্যারিয়ারটা ১৮ বছরের। খেলেছেন বিশ্বের অন্যতম সেরা চার ক্লাব বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, ইন্টার মিলান ও এসি মিলানে। ২০০৯ সালে নাম লিখিয়েছেন নিজের দেশের ক্লাব করিন্থিয়ানসে। আগেই বলে দিয়েছিলেন, এ মৌসুমই তাঁর শেষ। তবে চোট এ মৌসুমের পুরোটাও খেলতে দিল না তাঁকে! ব্রাজিলের সংবাদপত্রস্টাডো ডে সাও পাওলোকে বলেছেন, ‘আর পারছি না। আমি একটা জিনিস আমার মতো করে করার চিন্তা করি। কিন্তু যেভাবে করতে চাই, সেভাবে পারি না। সময় এসে গেছে।’
বয়সের সঙ্গে চোটও ঘিরে ধরেছে রোনালদোকে। চোট অবশ্য ক্যারিয়ারের সব সময়ই ছিল ‘দ্য ফেনোমেননের’। ২০০২ বিশ্বকাপের আগে হাঁটুর চোট তাঁকে ছিটকে দিয়েছিল বাইরে। কিন্তু চোট থেকে সেরে উঠে দুর্দান্ত খেলে ওই বিশ্বকাপটাই ব্রাজিলকে জেতালেন সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে। পরে আরও দুবার সর্বনাশা চোট ভুগিয়েছে তিনবারের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়কে। শেষতক এসি মিলান থেকে করিন্থিয়ানসে নাম লেখান প্রায় এক বছরের চোটের ধাক্কা কাটিয়ে উঠে।
মৌসুম শেষ না হতেই ফুটবলকে বিদায় বলে দেওয়ার আরও একটা কারণ আছে রোনালদোর। ক্যারিয়ারে অনেক শিরোপাই জিতেছেন—বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস লিগ, স্প্যানিশ লিগ, আরও কত শিরোপা! জেতা হয়নি শুধু দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়নস লিগ হিসেবে পরিচিত কোপা লিবার্তোদোরেস। এই টুর্নামেন্ট থেকে করিন্থিয়ানস বাদ পড়ে যাওয়াতেই মনে হয় এই আগাম ‘বিদায়’ বলে দেওয়া তাঁর।
No comments