অস্ট্রেলিয়ার একটা ঝুঁকিও আছে!
উপমহাদেশের উইকেট ব্যাটিং-স্বর্গ। পেস বোলারদের করার কিছুই থাকে না। মরা পিচে স্পিনাররাই যা একটু করতে পারেন। বদ্ধমূল এই ধারণাকে গুরুত্ব দিয়ে উপমহাদেশের দল বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে পেস বোলিংয়ে শক্তিশালী দলগুলোও স্পিন বিভাগটা শক্তিশালী করেছে। ব্যতিক্রমী পথে হেঁটেছে কেবল অস্ট্রেলিয়া। টানা চতুর্থ শিরোপার জয়ের অভিযানে স্পিন নয়, পেস বোলিংকেই মূল কৌশল বানিয়েছে তারা।
ব্রেট লি, শন টেইট, মিচেল জনসন, ডগ বলিঞ্জার—দলে চারজন দুর্দান্ত পেসারের পাশে একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার জেসন ক্রেজা। আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে দল সাজানোর পেছনে একটা কারণও আছে। শেন ওয়ার্ন অবসর নেওয়ার পর অস্ট্রেলিয়া সেই মানের স্পিনারই তো পাচ্ছে না। অগত্যা গতির ঝড়ই ভরসা। উইকেট যেমনই হোক, গতি দিয়েই প্রতিপক্ষদের পরাস্ত করার পরিকল্পনা। স্পিনবান্ধব ব্যাটিং উইকেটে কতটা সফল হবে অস্ট্রেলিয়ার এই গতিমন্ত্র? অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডার, অধিনায়ক রিকি পন্টিং, ব্রেট লিরা এরই মধ্যে দিয়েছেন আশার বাণী।
তাঁদের সুরে সুর মিলিয়েছেন মিচেল জনসনও। বলেছেন গতির ঝড় তুলেই প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের দুমড়েমুচড়ে দেবেন, ‘আমরা সবাই ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করতে পারি। শন ও ব্রেট এর চেয়েও বেশি গতি তুলতে পারে। সত্যি বলতে, কোনো ব্যাটসম্যানই এমন গতির মুখোমুখি হতে পছন্দ করে না। একমাত্র দল হিসেবে এই গতিটা আমাদের আছে। আমি মনে করি, এটা আমাদের জন্য বাড়তি।’
ব্রেট লি, শন টেইটের মতো ঝোড়ো গতির দুই সতীর্থের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বল করাটা জনসন উপভোগ করেন। বিশ্বকাপ মঞ্চে চার ফাস্ট বোলার নিয়ে গড়া অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিং কতটা ফলদায়ক হবে, তার একটা ধারণা টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই পাওয়া যাবে প্রস্তুতি ম্যাচে। কাল ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে লি-জনসন-বলিঞ্জার-হেস্টিংস দারুণ করেছেন। চারজনে নিয়েছেন ৭ উইকেট। এই বেঙ্গালুরুতেই দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটি আগামীকাল।
গতিতেই অস্ট্রেলীয়দের আস্থা। একটু ভয়ও কি নেই? সাবেক অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ কিন্তু একটা ভয় পাচ্ছেন। অস্ট্রেলিয়ার ১৯৯৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক বলছেন, আক্রমণাত্মক বোলিং একটা ঝুঁকিও তৈরি করছে, ‘আমরা চার পেস বোলার নিয়ে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছি। আমি ঠিক নিশ্চিত নই, অন্য দলগুলো এমনটা করেছে কি না। এই কৌশল হয় খুব ভালো কাজ করবে কিংবা পুরো ব্যর্থ হবে।’
তবে ‘বড়’ ওয়াহ এও বলছেন, ‘এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। কিন্তু আমি মনে করি, অস্ট্রেলিয়া দারুণ ফর্মে আছে।
ব্রেট লি, শন টেইট, মিচেল জনসন, ডগ বলিঞ্জার—দলে চারজন দুর্দান্ত পেসারের পাশে একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার জেসন ক্রেজা। আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে দল সাজানোর পেছনে একটা কারণও আছে। শেন ওয়ার্ন অবসর নেওয়ার পর অস্ট্রেলিয়া সেই মানের স্পিনারই তো পাচ্ছে না। অগত্যা গতির ঝড়ই ভরসা। উইকেট যেমনই হোক, গতি দিয়েই প্রতিপক্ষদের পরাস্ত করার পরিকল্পনা। স্পিনবান্ধব ব্যাটিং উইকেটে কতটা সফল হবে অস্ট্রেলিয়ার এই গতিমন্ত্র? অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক অ্যালান বোর্ডার, অধিনায়ক রিকি পন্টিং, ব্রেট লিরা এরই মধ্যে দিয়েছেন আশার বাণী।
তাঁদের সুরে সুর মিলিয়েছেন মিচেল জনসনও। বলেছেন গতির ঝড় তুলেই প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের দুমড়েমুচড়ে দেবেন, ‘আমরা সবাই ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করতে পারি। শন ও ব্রেট এর চেয়েও বেশি গতি তুলতে পারে। সত্যি বলতে, কোনো ব্যাটসম্যানই এমন গতির মুখোমুখি হতে পছন্দ করে না। একমাত্র দল হিসেবে এই গতিটা আমাদের আছে। আমি মনে করি, এটা আমাদের জন্য বাড়তি।’
ব্রেট লি, শন টেইটের মতো ঝোড়ো গতির দুই সতীর্থের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বল করাটা জনসন উপভোগ করেন। বিশ্বকাপ মঞ্চে চার ফাস্ট বোলার নিয়ে গড়া অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিং কতটা ফলদায়ক হবে, তার একটা ধারণা টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই পাওয়া যাবে প্রস্তুতি ম্যাচে। কাল ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে লি-জনসন-বলিঞ্জার-হেস্টিংস দারুণ করেছেন। চারজনে নিয়েছেন ৭ উইকেট। এই বেঙ্গালুরুতেই দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটি আগামীকাল।
গতিতেই অস্ট্রেলীয়দের আস্থা। একটু ভয়ও কি নেই? সাবেক অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ কিন্তু একটা ভয় পাচ্ছেন। অস্ট্রেলিয়ার ১৯৯৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক বলছেন, আক্রমণাত্মক বোলিং একটা ঝুঁকিও তৈরি করছে, ‘আমরা চার পেস বোলার নিয়ে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছি। আমি ঠিক নিশ্চিত নই, অন্য দলগুলো এমনটা করেছে কি না। এই কৌশল হয় খুব ভালো কাজ করবে কিংবা পুরো ব্যর্থ হবে।’
তবে ‘বড়’ ওয়াহ এও বলছেন, ‘এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। কিন্তু আমি মনে করি, অস্ট্রেলিয়া দারুণ ফর্মে আছে।
No comments