ইয়েমেনে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত
প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহর পদত্যাগের দাবিতে গতকাল সোমবারও ইয়েমেনের রাজধানী সানায় হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ লাঠিপেটা করে। এতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ বেধে যায়।
এএফপির এক সাংবাদিক জানান, তিন হাজারের মতো বিক্ষোভকারী সানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি মিছিল নিয়ে তাহরির স্কয়ারে যাওয়ার চেষ্টা করলে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের বাধা দেয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তাহরির স্কয়ারের কাছে বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করা হয়। এ সময় দাঙ্গা পুলিশ, সাদা পোশাকধারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও সালেহর সমর্থকদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভকারীদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী এবং সুশীল সমাজের নাগরিক। তবে গত সপ্তাহ থেকে প্রেসিডেন্ট সালেহর সমর্থকেরা তাহরির স্কয়ারে অবস্থান নিয়েছে।
এ ছাড়া দেশটির দক্ষিণের শহর তায়েজেও কয়েক হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভে বাধা দেওয়ায় পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে আট ব্যক্তি আহত হয়।
সালেহর পদত্যাগের দাবিতে গত রোববারও রাজধানী সানায় দুই হাজারের মতো মানুষ বিক্ষোভ করে। পুলিশ বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে ব্যাপক লাঠিপেটা করে। এ সময় ১০ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত শুক্রবার গণবিক্ষোভের মুখে মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতন হয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ইয়েমেনেও সালেহর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। আবদুল্লাহ সালেহ ৩২ বছর ধরে ইয়েমেনের ক্ষমতায় রয়েছেন।
এর আগে ইয়েমেনের সরকার ও পার্লামেন্টের বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা শুরুর উদ্যোগও বিক্ষোভ থামাতে ব্যর্থ হয়। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন চালানোয় গতকাল ইয়েমেন সরকারের সমালোচনা করেছে। এইচআরডব্লিউয়ের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাবিষয়ক পরিচালক সারাহ লেহ হুয়িটসন বলেন, ‘কোনো উসকানি ছাড়াই সানার রাস্তায় নিরাপত্তা বাহিনী নির্মমভাবে বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করেছে।’ এ ঘটনার পুরো দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে বলে তিনি মন্তব্যকরেন।
এএফপির এক সাংবাদিক জানান, তিন হাজারের মতো বিক্ষোভকারী সানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি মিছিল নিয়ে তাহরির স্কয়ারে যাওয়ার চেষ্টা করলে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের বাধা দেয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তাহরির স্কয়ারের কাছে বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করা হয়। এ সময় দাঙ্গা পুলিশ, সাদা পোশাকধারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও সালেহর সমর্থকদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভকারীদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী এবং সুশীল সমাজের নাগরিক। তবে গত সপ্তাহ থেকে প্রেসিডেন্ট সালেহর সমর্থকেরা তাহরির স্কয়ারে অবস্থান নিয়েছে।
এ ছাড়া দেশটির দক্ষিণের শহর তায়েজেও কয়েক হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভে বাধা দেওয়ায় পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে আট ব্যক্তি আহত হয়।
সালেহর পদত্যাগের দাবিতে গত রোববারও রাজধানী সানায় দুই হাজারের মতো মানুষ বিক্ষোভ করে। পুলিশ বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে ব্যাপক লাঠিপেটা করে। এ সময় ১০ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত শুক্রবার গণবিক্ষোভের মুখে মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পতন হয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ইয়েমেনেও সালেহর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। আবদুল্লাহ সালেহ ৩২ বছর ধরে ইয়েমেনের ক্ষমতায় রয়েছেন।
এর আগে ইয়েমেনের সরকার ও পার্লামেন্টের বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা শুরুর উদ্যোগও বিক্ষোভ থামাতে ব্যর্থ হয়। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন চালানোয় গতকাল ইয়েমেন সরকারের সমালোচনা করেছে। এইচআরডব্লিউয়ের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাবিষয়ক পরিচালক সারাহ লেহ হুয়িটসন বলেন, ‘কোনো উসকানি ছাড়াই সানার রাস্তায় নিরাপত্তা বাহিনী নির্মমভাবে বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করেছে।’ এ ঘটনার পুরো দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে বলে তিনি মন্তব্যকরেন।
No comments