দুই গ্রেটের যুদ্ধ
মাঠের লড়াইয়ে বারুদ নেই দেখেই হয়তো উত্তেজনা ছড়ানোর দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নিলেন দুই দেশের দুই গ্রেট! ব্রিটিশ দৈনিক দ্য মেইলের খবর অনুযায়ী, অ্যাডিলেড টেস্টের চতুর্থ দিন শেষে প্রায় হাতাহাতি লেগে গিয়েছিল ইয়ান চ্যাপেল ও ইয়ান বোথামের! চ্যানেল নাইন ও স্কাই টিভির লোকজন না ছাড়ালে নাকি কেলেঙ্কারিই হতো।
মেইল-এর বর্ণনা অনুযায়ী, স্কাই টিভির গাড়ির জন্য অ্যাডিলেড ওভালের কার পার্কিংয়ে অপেক্ষা করছিলেন বোথাম, পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে কিছু একটা নাকি বলেছিলেন চ্যানেল নাইনের ধারাভাষ্যকার চ্যাপেল। পাল্টা জবাব দিতে সময় নেননি বোথামও। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুজনই হাতের ব্যাগ ফেলে তেড়ে যান। চ্যানেল নাইন ও স্কাই টিভির লোকজন দুজনের মধ্যকার তিক্ততার ইতিহাস জানতেন বলেই মাঝখানে দাঁড়িয়ে যান।
দুজনের বৈরিতার শুরু ১৯৭৭ সালে। ২১ বছর বয়সী বোথামের তখনো টেস্ট অভিষেক হয়নি, অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন ক্লাব ক্রিকেট খেলতে। সেখানে এক পাবে দুজনের মধ্যে তুমুল গন্ডগোল লেগে যায়। এর পর থেকেই তাঁরা একে অন্যের চক্ষুশূল। অসংখ্যবার একসঙ্গে ধারাভাষ্য দিয়েছেন দুজন, কিন্তু ১৯৮০ সালের পর থেকে কথা বলেননি একে অপরের সঙ্গে।
মেইল-এর বর্ণনা অনুযায়ী, স্কাই টিভির গাড়ির জন্য অ্যাডিলেড ওভালের কার পার্কিংয়ে অপেক্ষা করছিলেন বোথাম, পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে কিছু একটা নাকি বলেছিলেন চ্যানেল নাইনের ধারাভাষ্যকার চ্যাপেল। পাল্টা জবাব দিতে সময় নেননি বোথামও। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুজনই হাতের ব্যাগ ফেলে তেড়ে যান। চ্যানেল নাইন ও স্কাই টিভির লোকজন দুজনের মধ্যকার তিক্ততার ইতিহাস জানতেন বলেই মাঝখানে দাঁড়িয়ে যান।
দুজনের বৈরিতার শুরু ১৯৭৭ সালে। ২১ বছর বয়সী বোথামের তখনো টেস্ট অভিষেক হয়নি, অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েছিলেন ক্লাব ক্রিকেট খেলতে। সেখানে এক পাবে দুজনের মধ্যে তুমুল গন্ডগোল লেগে যায়। এর পর থেকেই তাঁরা একে অন্যের চক্ষুশূল। অসংখ্যবার একসঙ্গে ধারাভাষ্য দিয়েছেন দুজন, কিন্তু ১৯৮০ সালের পর থেকে কথা বলেননি একে অপরের সঙ্গে।
No comments