যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন by মোহীত উল আলম
রান্নাঘরের ফ্রিজ দিয়ে আলোচনা শুরু করি। খাদ্য ঠান্ডা রাখার জন্য এ প্রযুক্তির আবিষ্কার। জলবায়ুর দিক থেকে দেখলে ফ্রিজটা মধ্যপ্রাচ্যে বা আমাদের দেশে আবিষ্কৃত হওয়ার কথা ছিল। কারণ, মানুষ সব সময় তার পরিবেশের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন আবিষ্কারের দিকে গেছে। সে হিসেবে গরমের দেশ সৌদি আরব কিংবা ভারতবর্ষে এ ফ্রিজ-প্রযুক্তি সবচেয়ে আগে আবিষ্কৃত হতে পারত।
কিন্তু হয়েছে শীতের মহাদেশ ইউরোপে, যেখানে খাবার ঠান্ডা রাখার তেমন হয়তো প্রয়োজন পড়ত না। কিন্তু তারা ফ্রিজের প্রযুক্তি শিখেছে প্রকৃতি থেকে। মেরু অঞ্চলের শ্বেতভল্লুক যখন বরফ খুঁচিয়ে তার তলা থেকে জ্যান্ত মাছ ধরে খায়, তার কাছ থেকে ইউরোপের ঠান্ডার দেশগুলোর লোকেরা শিখেছিল যে যদি প্রকৃতির বরফ সঞ্চিত করার প্রক্রিয়া যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ফ্রিজের বাক্সে প্রতিস্থাপন করা যায়, তাহলে খাদ্যসামগ্রী তাজা রাখার ব্যবস্থা করা যায়।
কিন্তু হয়েছে শীতের মহাদেশ ইউরোপে, যেখানে খাবার ঠান্ডা রাখার তেমন হয়তো প্রয়োজন পড়ত না। কিন্তু তারা ফ্রিজের প্রযুক্তি শিখেছে প্রকৃতি থেকে। মেরু অঞ্চলের শ্বেতভল্লুক যখন বরফ খুঁচিয়ে তার তলা থেকে জ্যান্ত মাছ ধরে খায়, তার কাছ থেকে ইউরোপের ঠান্ডার দেশগুলোর লোকেরা শিখেছিল যে যদি প্রকৃতির বরফ সঞ্চিত করার প্রক্রিয়া যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ফ্রিজের বাক্সে প্রতিস্থাপন করা যায়, তাহলে খাদ্যসামগ্রী তাজা রাখার ব্যবস্থা করা যায়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বাল্যস্মৃতি’ রচনাটি পড়ে জানা যায়, ঠাকুরবাড়িতে কুলফি মালাই বা আইসক্রিম বানানোর ব্যবস্থা ছিল। মোগল সম্রাটেরাও নানা উপায়ে আইসক্রিম তৈরির ব্যবস্থা সংরক্ষিত করেছিলেন। শাহজাদপুরের কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্রনাথের ব্যবহূত তৈজসপত্রের মধ্যে দেখলাম, ভাত খাওয়ার চীনামাটির বাসনের থালাটির নিচে আরেকটি তল। ওপরে একটি ফুটোর মতো আছে, যেখান দিয়ে গরম জল ঢোকানোর ব্যবস্থা ছিল। ফলে পাত্রের ওপরে রক্ষিত রাঁধা মাংসের চিকনা বসে যেতে পারত না। এ পদ্ধতির আধুনিক প্রযুক্তি মাইক্রোওভেন, সেটিও বাঙালি সাংস্কৃতিক ইতিহাসের অন্যতম প্রাগ্রসর পরিবার ঠাকুরবাড়িতে আবিষ্কৃত হয়নি, কিংবা এ দেশের কোথাও না, হয়েছে পশ্চিমা কোনো দেশে।
তারপর আসি নিউটনের মাথার ওপর আপেল পড়ার ঘটনায়। চিন্তা করলে দেখা যায়, নিউটনের মাথায় আপেল পড়া থেকে মাধ্যাকর্ষণের চিন্তায় তাঁর ধেয়ে যাওয়ার বহু আগেই এ ভারতবর্ষে কোথাও না কোথাও কারোর মাথায় এ চিন্তাটা আসার প্রয়োজন ছিল। সমগ্র ভারতবর্ষের কথা বাদ দিই, এ বাংলাদেশে কোথাও না কোথাও কারও মাথায়—আমার প্রপিতামহ বা অন্য কারোর প্রপিতামহের মাথায়—মাধ্যাকর্ষণের চিন্তা আসা উচিত ছিল। কারণ, বাঙালি কিন্তু মাথায় আপেলের চেয়ে কয়েক গুণ বড় ডাব বা নারকেল কখনো পড়েনি, এটা তো হতে পারে না। কিন্তু আমাদের কারও মাথায় ডাব কেন নিচে পড়ে, ওপরে উড়ে যায় না কেন—এ চিন্তাটা এল না, কিন্তু নিউটনের মাথায় এল। কেন?
সে কেনর(?) ব্যাখ্যা দেওয়ার আগে আরেকটি উপাত্তের কথা বলি। ডেকচিতে গরম পানি বাষ্পায়িত হওয়ার সময় ঢাকনির উথাল-পাতাল ভাব দেখে ইংরেজ বিজ্ঞানী রবার্ট লুই স্টিভেনসনের মাথায় জলের বাষ্পায়িত শক্তি দিয়ে রেল ইঞ্জিন চালানোর মতলব মাথায় এল এবং পরবর্তী সময়ে ইংরেজরা এ রেলওয়ের লাইন বসিয়ে সারা ভারতবর্ষকে ২০০ বছর ধরে কী চোষানি না চুষল, অথচ আমাদের ঘরে ঘরে হাজার বছর ধরে যে মায়েরা ডেকচিতে ভাত রেঁধেছেন এবং ভাতের মাড় শুকানোর জন্য ঢাকনা খুলে দিতেন, সে মায়েদের বা তাঁদের স্বামীদের কারও মাথায় ডেকচি থেকে ইঞ্জিনে যাওয়ার চিন্তা এল না, অথচ ওই স্টিভেনসনের মাথায় এল।
আরও একটা মোক্ষম উদাহরণ মনে আসছে। এ ভারতবর্ষের কৃষির বয়স অনন্তকাল এবং আধুনিক হিসাবে তিন হাজার বছর। স্কুলে পড়ার সময় ‘আমাদের কৃষিব্যবস্থা মান্ধাতার আমলের লাঙ্গলনির্ভর’ ও ‘আমাদের কৃষকেরা প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল’—এ বাক্যগুলো পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে গেছি, অথচ সে কৃষিকাজের আধুনিকায়নের জন্য ট্রাক্টরের আবিষ্কারও আমরা করিনি।
এসব উদাহরণ থেকে মনে হয়, চিন্তা কিংবা আবিষ্কারের জন্য একটি সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয় পরিবেশ লাগে, যেটা মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগে এসেও আমাদের সমাজে তৈরি হয়নি। নিউটন থেকে শুরু করে অন্যান্য ইউরোপীয় এবং আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারকেরা যে আবিষ্কারগুলো করেন, সেগুলোকে যৌথভাবে শিল্পবিপ্লব বলে অভিহিত করা হয়। লক্ষ করলে দেখা যাবে, এ শিল্পবিপ্লবের গোড়াপত্তন হয়েছিল ‘নেসেসিটি ইজ দ্য মাদার অব ইনভেনশন’ বা ‘প্রয়োজনবোধই আবিষ্কারের প্রসূতি’ এ তরিকা থেকে। যেমন দুটো জরুরি প্রয়োজনের কথা মনে পড়ছে। এলিজাবেথের পিতা রাজা অষ্টম হেনরির সময় হঠাৎ করে ইংল্যান্ডে কাঠের খুব অভাব দেখা দেয়। শীতের হাত থেকে নিবারণের জন্য যথেষ্ট কাঠ বন থেকে সংগ্রহ করা যাচ্ছিল না। তখন পর্তুগাল শাসন করছিল ব্রাজিল। আর ব্রাজিলের রেড উড বা লাল কাঠ ছিল গৃহনির্মাণের জন্য উপযুক্ত সামগ্রী। পর্তুগালের নাবিকেরা ও কাঠদস্যুরা ওই কাঠ সংগ্রহ করে ইউরোপে চালান দিত। ব্যবসার বন্দোবস্ত ঠিকমতো না হলে ইংরেজ নাবিক-কাম-জলদস্যুরা ওই পর্তুগিজ বাণিজ্য জাহাজগুলো জোর করে ইংল্যান্ডে নিয়ে আসত। পরবর্তী সময়ে, অর্থাৎ ষোড়শ-সপ্তদশ শতাব্দীতে পর্তুগাল, ইংল্যান্ডসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যে সাম্রাজ্যবাদী তথা দখল ও লুটতরাজ রাজনীতির যে বিশ্বায়ন করেছিল, তার নিহিত শক্তি ছিল ওই প্রয়োজন মেটানোতেই।
একটু অপ্রাসঙ্গিক হলেও নিম্নোক্ত উপাত্তটিও প্রমাণ করবে, কীভাবে ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো একই সঙ্গে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সহায়ক শক্তিরূপে পরিগণিত হয়। ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোর উদ্ভব ও বিকাশের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তিবিজ্ঞানের বিকাশ অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। দুটো পরস্পরকে পুষ্টিসাধন করেছিল বা এখনো করছে।
তো সে উপাত্তটি হলো একটি স্মরণীয় বিতর্ক, ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে, ক্যাথলিক ধর্মযাজক এবং লেখক (ইউটোপিয়া গ্রন্থের স্রষ্টা) টমাস মুরের (১৪৭৮-১৫৩৫) সঙ্গে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্মযাজক ও বিদ্রোহী চিন্তার ধারক উইলিয়াম টিনডেলের (১৪৯৪-১৫৩৬) মধ্যে। টিনডেল বাইবেলের প্রথম ইংরেজি অনুবাদক। তাঁর অনুবাদটি ছিল সহজ ইংরেজিতে খুব কাব্যিক ভাষায় সাধারণ্যের জন্য লেখা। তাঁর বক্তব্য ছিল ক্যাথলিক চার্চগুলো ধর্মচর্চার নামে ধর্মের একটি বিকৃত রূপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে মানুষ ঈশ্বরের মূলবাণী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। অন্যদিকে মুর মনে করতেন, জার্মান মার্টিন লুথার এবং তাঁর ইংরেজ শিষ্য টিনডেল ধর্মদ্রোহিতামূলক কাজ করে ধর্মে নিজেদের মনগড়া ও হেঁয়ালিপূর্ণ ব্যাখ্যা দিচ্ছেন এবং চার্চ যে ধর্মীয় প্রেরণার কেন্দ্রীভূত উৎস হিসেবে কাজ করে, তার প্রতি অবজ্ঞা করে মানুষের অন্তরকে ঈশ্বরের বেদি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন। অথচ, চার্চের হচ্ছে একটি স্থায়ী অবস্থান, কিন্তু অপর দিকে মানুষের অন্তর হচ্ছে তরলীকৃত। কিন্তু এখানে যে কাজটি হয়ে গেল, তা হলো টিনডেলের ধর্ম প্রচারের জন্য অনূদিত বাইবেলটি জেনেভার একটি ছাপাখানা থেকে বের হওয়ার পর সেটা পুনর্মুদ্রণের সুবিধাও পাওয়া গেল ছাপাখানার প্রযুক্তির সাহায্যে, যেটিকে যান্ত্রিক পুনর্মুদ্রণ বা পুনরুৎপাদন বলা যায়। এর ফলে টিনডেলের ধর্মীয় মতবাদ যত তাড়াতাড়ি ইংল্যান্ডে ছড়িয়ে পড়ল, মুরের ধর্ম প্রচারটা সে রকম হলো না।
ঠিক একই কারণে যান্ত্রিক পুনর্মুদ্রণের বা পুনরুৎপাদনের সুবিধা আমরা তৈরি করতে পারিনি বলে জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির কুলফি মালাই সারা বাংলার কুলফি মালাই হিসেবে পরিচিত হতে পারেনি।
তা হলে কেন আমাদের দেশে আবিষ্কারগুলো হলো না। আমাদের কি প্রয়োজন কম ছিল? আসলেই কি সত্যি সত্যি ‘এ সুজলা-শ্যামলা, শস্য-সুফলা’ বাংলাদেশে ‘গোলা ভরা ধান, গোয়াল ভরা গরু এবং পুকুর ভরা মাছ’ ছিল? আমার খুব প্রিয় একটি বই আহমদ ছফার চটি বই বাঙালী মুসলমানের মন পড়ে জানা যায়, ওই প্রবাদটি ছিল সবচেয়ে বড় প্রবঞ্চক উক্তি। এ বাংলাদেশ শাসন করেছেন যাঁরা, তাঁরা কখনো বাংলার জলবায়ু, মাটি ও লাঙলসংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। তাঁরা ছিলেন বহিরাগত। ফলে শত শত বছর শাসিত অবস্থায় থাকার ফলে সাধারণ বাঙালির মনে চিন্তা করার স্বাধীনতা, নিজের প্রয়োজনকে মেটাতে সমাধানের রাস্তা তৈরির বাসনা বা সাহস—কোনোটাই তার কখনো ঐতিহাসিকভাবে তৈরি হয়নি। ছফা পুঁথি সাহিত্যের আঙ্গিকে আলোচনা করে দেখিয়েছেন কীভাবে সাধারণ বাঙালির চিন্তায় অভৌগোলিক ও অনৈতিহাসিক চিন্তা বাসা বাঁধে।
ইংরেজ আমলে নবাবি শাসনের ধারায় শুধু বাংলায় নয়, সারা ভারতবর্ষে চিন্তাহরণের যুগের শুরু হয়। অর্থনৈতিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে পরাবলম্বী হয়ে গেলে চিন্তার ক্ষেত্রেও দারুণ অবলম্বন-প্রক্রিয়া শুরু হয়। ভাষার দিক থেকে বিখ্যাত ম্যাকলে যেটাকে স্থায়ী রূপ দিয়ে যান, যার ফলে এখনো আমরা মনে করি, আমাদের বাংলা ভাষা ইংরেজি (বা আরবির) চেয়ে নিকৃষ্ট। এবং চিন্তার দিক থেকেও এ অপর শক্তির ওপর নির্ভরতা শেষ পর্যন্ত আজকে আমাদের এ নিঃসহায় অবস্থার জন্য দায়ী বলে আমি মনে করি।
কিন্তু এই অবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি পেতে হবে। বাংলাদেশ আমাদের দেশ। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে এ নিশ্চয়তা তৈরি হওয়া উচিত যে আমরাও জাতি হিসেবে দাঁড়াতে সক্ষম। এটা শুধু একজনের মেধার বা প্রতিভার কারণে হবে না, সমাজে এমন পরিবেশ তৈরি হতে হবে, যেন সবার মধ্যে এ চিন্তাটা প্রসারিত হতে পারে যে সেও পারে ওই চিন্তাটা করতে, কিংবা ওই কাজটা করতে বা এ সমস্যাটার সমাধান দিতে। যাঁরা রাষ্ট্রীয়, অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও ধর্মীয় পরিপ্রেক্ষিত থেকে দেশ শাসন করছেন নানা স্তর থেকে, তাঁদের বহুজনের সঙ্গে দারিদ্র্যের সাক্ষাৎ-পরিচয় আছে। অন্তত তাঁরা ছফা কথিত জনগণ-বিচ্ছিন্ন শাসকগোষ্ঠী নন। কাজেই এখন আমাদের একটা চেষ্টা করা উচিত, কীভাবে আমাদের দারিদ্র্যের সমাধান করার জন্য আমরা উদ্ভাবন ও আবিষ্কার, নতুন চিন্তা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করার সাহস অর্জন করতে পারি।
নেতিবাচক চিন্তা ফেলে দিয়ে দেশটাকে গঠন করার জন্য সবার মধ্যে একটা ঝাঁপিয়ে পড়ার মনোভাব তৈরি করার উদ্যোগ সরকারি মহল থেকে নেওয়া খুবই জরুরি।
=================================
বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে! খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি ট্রেনের ওপর ট্রেন সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক' আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর? আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব' স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক' খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ সবুজ মাঠ পেরিয়ে আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস' আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!' রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে স্মরণ- 'রবীন্দ্রনাথ—সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে' স্মরণ- 'জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী' আলোচনা- 'প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নতুন পর্যায়' আলোচনা- 'কর্মপরিবেশঃ স্বর্গে তৈরি' গল্পালোচনা- ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া...’ আন্তর্জাতিক- উইকিলিকসঃ হাটে হাঁড়ি ভাঙা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ গল্পসল্প- ওরা ধান কুড়ানির দল শিক্ষা- আদিবাসী পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় চাই জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অর্থের মূল উৎস সৌদি আরব রাজনৈতিক আলোচনা- এমন বন্ধু থাকলে...
দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ মোহীত উল আলম
ইংরেজি, ইউল্যাব, ঢাকা।
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে! খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি ট্রেনের ওপর ট্রেন সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক' আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর? আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব' স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক' খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ সবুজ মাঠ পেরিয়ে আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস' আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!' রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে স্মরণ- 'রবীন্দ্রনাথ—সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে' স্মরণ- 'জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী' আলোচনা- 'প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নতুন পর্যায়' আলোচনা- 'কর্মপরিবেশঃ স্বর্গে তৈরি' গল্পালোচনা- ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া...’ আন্তর্জাতিক- উইকিলিকসঃ হাটে হাঁড়ি ভাঙা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ গল্পসল্প- ওরা ধান কুড়ানির দল শিক্ষা- আদিবাসী পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় চাই জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অর্থের মূল উৎস সৌদি আরব রাজনৈতিক আলোচনা- এমন বন্ধু থাকলে...
দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ মোহীত উল আলম
ইংরেজি, ইউল্যাব, ঢাকা।
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments