গুমোট বাতাস ইংল্যান্ড দলে
বাস্তবতাই বলছে, ইংল্যান্ডের নতুন যুগে বেকহামের ঠাঁই নেই। তবে ফ্যাবিও ক্যাপেলো যেভাবে এ ঘোষণাটি দিয়েছেন, সেটি শিষ্টাচারসম্মত হয়নি বলে মনে করছেন ইংল্যান্ডের অনেকে। টিভি স০াক্ষাৎকারে বলার আগে ক্যাপেলোর উচিত ছিল বেকহামকে নিজ মুখে সেটি জানানো। ইংল্যান্ড কোচ নাকি এখনো সেই ভদ্রতা দেখাননি। সহকারী কোচ ফ্রাঙ্কো বালদিনিকে দিয়ে ফোন করিয়ে কাজ সেরেছেন!
ইতালিয়ান এই কোচের আরও কিছু খুঁত ধরা পড়ছে ইংলিশ মিডিয়ায় এমনও শোনা যাচ্ছে, দলের বাকি সবার সঙ্গেও নাকি সম্পর্ক তাঁর খুব একটা ভালো নয়। অন্তত দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ যে ভালো নয় সেটি পরিষ্কার। হাঙ্গেরি ম্যাচের দল ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ওই দলের দুই খেলোয়াড় জানিয়ে দিয়েছেন, জাতীয় দলে খেলার কোনো ইচ্ছে নেই তাঁদের। গোলরক্ষক পল রবিনসন আর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ওয়েস ব্রাউন নিজে থেকে সরে যাওয়ার পর এই প্রশ্নটা উঠছে, ক্যাপেলো নিজে কি খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলেন না?
না, বলেন না! গোমড়ামুখো ক্যাপেলো নাকি হাঙ্গেরি ম্যাচের আগের তিনটি দিন খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথাই বলেননি! এই তথ্য জানিয়ে ইংলিশ ট্যাবলয়েড দ্য সান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলের ভেতরের এক সূত্রকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, ‘খেলোয়াড়েরা আশা করেছিল ক্যাপেলো তাঁদের সঙ্গে বসে লম্বা একটা বৈঠক করবেন। বলবেন, বিশ্বকাপের দুঃস্মৃতি পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে।’
কথা বলা দূরের কথা, ক্যাপেলোর আচার-আচরণেও নাকি কেমন জানি একটা নিরাসক্ত ভাব। হাঙ্গেরি ম্যাচের সময় যেমন পুরোটাই তিনি বসে কাটিয়েছেন বেঞ্চে। ৪ মিনিটের মধ্যে স্টিভেন জেরার্ডের ২ গোলে পুরো ওয়েম্বলি যখন গর্জে উঠেছিল, সেই সময়টাতেও ভাবলেশহীন বসে ছিলেন ক্যাপেলো। বিশ্বকাপের ধাক্কা কি এতটাই পাথর বানিয়ে দিয়েছে তাঁকে!
এরই মধ্যে এই খবরও বেরিয়েছে, হাঙ্গেরি ম্যাচের দল ঘোষণার সময় ক্যাপেলো ইংল্যান্ডের তারকা ফুটবলারদের নিয়ে যেসব চাঁছাছোলা মন্তব্য করেছেন, সেটিও নাকি পছন্দ হয়নি কোনো কোনো খেলোয়াড়দের। ক্যাপেলোর সঙ্গে তাঁদের দূরত্ব বাড়ছেই। যদিও ক্যাপেলো দৃঢ়কণ্ঠেই জানিয়েছেন, ‘আমার পেছনে সব খেলোয়াড়েরই সমর্থন আছে। আমাকে তো ওদের সঙ্গেই কাজ করতে হয়। ওরা আমার ওপর আস্থা রাখলেই কেবল আমরা জিতব। আর আমরা জিতলে সমর্থকেরাও আমাদের ওপর আস্থা রাখবে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভালো। কখনোই তাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি আমার।’
ইতালিয়ান এই কোচের আরও কিছু খুঁত ধরা পড়ছে ইংলিশ মিডিয়ায় এমনও শোনা যাচ্ছে, দলের বাকি সবার সঙ্গেও নাকি সম্পর্ক তাঁর খুব একটা ভালো নয়। অন্তত দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ যে ভালো নয় সেটি পরিষ্কার। হাঙ্গেরি ম্যাচের দল ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ওই দলের দুই খেলোয়াড় জানিয়ে দিয়েছেন, জাতীয় দলে খেলার কোনো ইচ্ছে নেই তাঁদের। গোলরক্ষক পল রবিনসন আর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ওয়েস ব্রাউন নিজে থেকে সরে যাওয়ার পর এই প্রশ্নটা উঠছে, ক্যাপেলো নিজে কি খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলেন না?
না, বলেন না! গোমড়ামুখো ক্যাপেলো নাকি হাঙ্গেরি ম্যাচের আগের তিনটি দিন খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথাই বলেননি! এই তথ্য জানিয়ে ইংলিশ ট্যাবলয়েড দ্য সান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলের ভেতরের এক সূত্রকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, ‘খেলোয়াড়েরা আশা করেছিল ক্যাপেলো তাঁদের সঙ্গে বসে লম্বা একটা বৈঠক করবেন। বলবেন, বিশ্বকাপের দুঃস্মৃতি পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে।’
কথা বলা দূরের কথা, ক্যাপেলোর আচার-আচরণেও নাকি কেমন জানি একটা নিরাসক্ত ভাব। হাঙ্গেরি ম্যাচের সময় যেমন পুরোটাই তিনি বসে কাটিয়েছেন বেঞ্চে। ৪ মিনিটের মধ্যে স্টিভেন জেরার্ডের ২ গোলে পুরো ওয়েম্বলি যখন গর্জে উঠেছিল, সেই সময়টাতেও ভাবলেশহীন বসে ছিলেন ক্যাপেলো। বিশ্বকাপের ধাক্কা কি এতটাই পাথর বানিয়ে দিয়েছে তাঁকে!
এরই মধ্যে এই খবরও বেরিয়েছে, হাঙ্গেরি ম্যাচের দল ঘোষণার সময় ক্যাপেলো ইংল্যান্ডের তারকা ফুটবলারদের নিয়ে যেসব চাঁছাছোলা মন্তব্য করেছেন, সেটিও নাকি পছন্দ হয়নি কোনো কোনো খেলোয়াড়দের। ক্যাপেলোর সঙ্গে তাঁদের দূরত্ব বাড়ছেই। যদিও ক্যাপেলো দৃঢ়কণ্ঠেই জানিয়েছেন, ‘আমার পেছনে সব খেলোয়াড়েরই সমর্থন আছে। আমাকে তো ওদের সঙ্গেই কাজ করতে হয়। ওরা আমার ওপর আস্থা রাখলেই কেবল আমরা জিতব। আর আমরা জিতলে সমর্থকেরাও আমাদের ওপর আস্থা রাখবে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভালো। কখনোই তাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি আমার।’
No comments