প্রথম দিনেই মাঠে চেলসি-ম্যান সিটি
গত কয়েক মৌসুমের মতো এবারও বল মাঠে গড়ানোর আগেই চমকে দিয়েছে চেলসি। তবে সেই চমকে পার্থক্য আছে। গত কয়েক মৌসুম দলবদলের বাজারে দেদার টাকা ঢালা দলটি এবার খরচ করেছে মোটে ৫০ লাখ পাউন্ড! ধনকুবের রোমান আব্রাভোমিচের দল এবার নতুন কিনেছে মাত্র একজনকে। অন্যদিকে চেলসির মতোই মাঝারি ক্লাব থেকে হঠাৎ ‘দানব’ হয়ে ওঠার চেষ্টায় গত দুই মৌসুমের মতো এবারও জলের মতো টাকা ঢেলেছে ম্যানচেস্টার সিটি। চেলসি শিরোপা ধরে রাখা কিংবা সিটির ‘চেলসি’ হয়ে ওঠার লড়াই শুরু হয়ে যাচ্ছে আজ। ২০১০-১১ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম দিনেই মাঠে নামছে দুই দল। প্রথম দিনে মাঠে নামছে লিগের ২০ দলের ১৬টিই।
চেলসির প্রতিপক্ষ অপেক্ষাকৃত সহজ, প্রিমিয়ারে উঠে আসা ওয়েস্টব্রম উইচ আলবিয়ন। ওয়েস্টব্রমের কোচ রবার্তো ডি মাত্তেও যখন চেলসিতে খেলতেন, দলবদলের বাজারে চেলসির ৫০ লাখ ইউরো খরচ করাটাই ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু গত কয়েক বছরের বিচারে এটাকে বলা যায় রীতিমতো অস্বাভাবিক। অথচ বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এবারই দলবদলে চেলসির বেশি কৌশলী হওয়া উচিত ছিল। দলের বেশির ভাগ মূল ফুটবলারেরই বয়স ৩০ পেরিয়ে গেছে, অনেকে তাই চেলসিকে ‘বুড়োদের ক্লাব’ও বলতে শুরু করেছে। প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচগুলোয় লিগ চ্যাম্পিয়নদের বাজে ফলাফলের দায় অনেকে দিচ্ছে ওই বয়সকেই।
তবে কার্লো আনচেলত্তি এই দলে নেই। চেলসি কোচের ধারণা, বয়সী ফুটবলার মোটেও কোনো বাধা নয়, বরং আশীর্বাদ, ‘আমার খেলোয়াড়েরা এবার আরও ভালো খেলবে, কারণ তারা এখন এক বছর বেশি অভিজ্ঞ। আমাকে দেখুন, আমার বয়স বাড়েনি, বরং আমি এখন বেশি অভিজ্ঞ। গত বছরের চেয়ে আমি এবার আরও ভালো ম্যানেজার।’ পুরোনোদের ওপর আনচেলত্তির আস্থা যে অগাধ, এর প্রমাণ ল্যাম্পার্ড, টেরিদের সঙ্গে এবার কেবল ইয়সি বেনায়ুনের যোগ হওয়া। ৫০ লাখ ডলারে ইসরায়েলি মিডফিল্ডারকে কিনেছে চেলসি। আনচেলত্তির জন্য সুখবর, ইনজুরির জন্য গত দুই মৌসুমেরই অর্ধেক খেলতে না পারা মাইকেল এসিয়েন এবার পুরোপুরি ফিট। খেলেছেন সবগুলো প্রস্তুতি ম্যাচই।
কার্লোস তেভেজ, মিকাহ রিচার্ডস, প্যাট্রিক ভিয়েরা, রবিনহো, শন রাইট-ফিলিপস, ক্রেইগ বেলামি, এমানুয়েল আদেবায়োররা ছিলেনই। সিটিতে এবার যোগ হয়েছেন ডেভিড সিলভা, ইয়াইয়া তোরে, আলেক্সান্দার কোলারভ ও জেরম বোয়াটেং। সিটির মালিক শেখ মানসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান খরচ করেছেন প্রায় সাড়ে আট কোটি পাউন্ড। এখানেই শেষ নয়, দলবদলের জানালা বন্ধ হওয়ার আগে ইস্টল্যান্ডে দেখা যেতে পারে জেমস মিলনার ও মারিও বালোতেল্লিকেও। এতসব ভালো ফুটবলারের মধ্য থেকে সঠিক সমন্বয় খুঁজে বের করাই কোচ রবার্তো মানচিনির মূল চ্যালেঞ্জ। প্রথম দিনেই তাদের প্রতিপক্ষ টটেনহাম হটস্পার, সিটিকে টপকে গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলেছে যারা।
এর চেয়ে বড় ম্যাচ অবশ্য আগামীকাল। মৌসুমের দ্বিতীয় দিনেই অ্যানফিল্ডে মুখোমুখি হচ্ছে দুই শিরোপাপ্রত্যাশী লিভারপুল ও আর্সেনাল। আরেক ‘দৈত্য’ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড শিরোপা পুনরুদ্ধারের অভিযানে নামছে পরশু, প্রতিপক্ষ এবার প্রিমিয়ারে উঠে আসা নিউক্যাসল ইউনাইটেড।
চেলসির প্রতিপক্ষ অপেক্ষাকৃত সহজ, প্রিমিয়ারে উঠে আসা ওয়েস্টব্রম উইচ আলবিয়ন। ওয়েস্টব্রমের কোচ রবার্তো ডি মাত্তেও যখন চেলসিতে খেলতেন, দলবদলের বাজারে চেলসির ৫০ লাখ ইউরো খরচ করাটাই ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু গত কয়েক বছরের বিচারে এটাকে বলা যায় রীতিমতো অস্বাভাবিক। অথচ বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এবারই দলবদলে চেলসির বেশি কৌশলী হওয়া উচিত ছিল। দলের বেশির ভাগ মূল ফুটবলারেরই বয়স ৩০ পেরিয়ে গেছে, অনেকে তাই চেলসিকে ‘বুড়োদের ক্লাব’ও বলতে শুরু করেছে। প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচগুলোয় লিগ চ্যাম্পিয়নদের বাজে ফলাফলের দায় অনেকে দিচ্ছে ওই বয়সকেই।
তবে কার্লো আনচেলত্তি এই দলে নেই। চেলসি কোচের ধারণা, বয়সী ফুটবলার মোটেও কোনো বাধা নয়, বরং আশীর্বাদ, ‘আমার খেলোয়াড়েরা এবার আরও ভালো খেলবে, কারণ তারা এখন এক বছর বেশি অভিজ্ঞ। আমাকে দেখুন, আমার বয়স বাড়েনি, বরং আমি এখন বেশি অভিজ্ঞ। গত বছরের চেয়ে আমি এবার আরও ভালো ম্যানেজার।’ পুরোনোদের ওপর আনচেলত্তির আস্থা যে অগাধ, এর প্রমাণ ল্যাম্পার্ড, টেরিদের সঙ্গে এবার কেবল ইয়সি বেনায়ুনের যোগ হওয়া। ৫০ লাখ ডলারে ইসরায়েলি মিডফিল্ডারকে কিনেছে চেলসি। আনচেলত্তির জন্য সুখবর, ইনজুরির জন্য গত দুই মৌসুমেরই অর্ধেক খেলতে না পারা মাইকেল এসিয়েন এবার পুরোপুরি ফিট। খেলেছেন সবগুলো প্রস্তুতি ম্যাচই।
কার্লোস তেভেজ, মিকাহ রিচার্ডস, প্যাট্রিক ভিয়েরা, রবিনহো, শন রাইট-ফিলিপস, ক্রেইগ বেলামি, এমানুয়েল আদেবায়োররা ছিলেনই। সিটিতে এবার যোগ হয়েছেন ডেভিড সিলভা, ইয়াইয়া তোরে, আলেক্সান্দার কোলারভ ও জেরম বোয়াটেং। সিটির মালিক শেখ মানসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান খরচ করেছেন প্রায় সাড়ে আট কোটি পাউন্ড। এখানেই শেষ নয়, দলবদলের জানালা বন্ধ হওয়ার আগে ইস্টল্যান্ডে দেখা যেতে পারে জেমস মিলনার ও মারিও বালোতেল্লিকেও। এতসব ভালো ফুটবলারের মধ্য থেকে সঠিক সমন্বয় খুঁজে বের করাই কোচ রবার্তো মানচিনির মূল চ্যালেঞ্জ। প্রথম দিনেই তাদের প্রতিপক্ষ টটেনহাম হটস্পার, সিটিকে টপকে গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলেছে যারা।
এর চেয়ে বড় ম্যাচ অবশ্য আগামীকাল। মৌসুমের দ্বিতীয় দিনেই অ্যানফিল্ডে মুখোমুখি হচ্ছে দুই শিরোপাপ্রত্যাশী লিভারপুল ও আর্সেনাল। আরেক ‘দৈত্য’ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড শিরোপা পুনরুদ্ধারের অভিযানে নামছে পরশু, প্রতিপক্ষ এবার প্রিমিয়ারে উঠে আসা নিউক্যাসল ইউনাইটেড।
No comments