ইরানের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু ২১ আগস্ট
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বুশেহরে নির্মিত দেশটির প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করা হবে ২১ আগস্ট। রাশিয়ার আণবিক সংস্থা রোসাটমের একজন মুখপাত্র গতকাল শুক্রবার এ কথা জানান।
মুখপাত্র সের্গেই নোভিকভ বলেন, ২১ আগস্ট রাশিয়া থেকে সরবরাহ করা ইউরেনিয়াম জ্বালানি বুশেহর চুল্লিতে স্থানান্তর করা হবে। তিনি বলেন, ওই মুহূর্ত থেকে বুশেহরের কেন্দ্র আনুষ্ঠানিকভাবে পরমাণু শক্তির স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত হবে।
যত দিন পর্যন্ত না ইরান প্রমাণ করতে পারবে যে তারা পরমাণু অস্ত্র তৈরি করছে না, তত দিন পর্যন্ত কেন্দ্রটি চালু না করার জন্য রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়া বলেছে, ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের সর্বশেষ নিষেধাজ্ঞা বুশেহর প্রকল্পকে প্রভাবিত করবে না।
বুশেহর কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ১৯৯৫ সালে ১০০ কোটি ডলারের চুক্তি করে রাশিয়া। তবে প্রকল্পটি শেষ করতে অনেক সময় নেয় রাশিয়া। এই বিলম্বের জন্য কারিগরি সমস্যাকে দায়ী করেছে রাশিয়া।
রোসাটমের মুখপাত্র নোভিকভ বলেন, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য রোসাটমের প্রধান সের্গেই কিরিয়েনকো বুশেহরে যাবেন। ইরানের অ্যাটমিক এনার্জি অর্গানাইজেশনের প্রধান আলী আকবর সালেহিও অনুষ্ঠানে থাকবেন।
রুশ প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন গত মার্চ মাসে বলেন, চলতি গ্রীষ্মেই বুশেহর কেন্দ্র চালু করা হবে।
ইরানের কয়েকজন আইনজীবীর অভিযোগ, পশ্চিমা চাপে কেন্দ্রটি চালু করতে বিলম্ব করছে রাশিয়া।
ইরানের অ্যাটমিক এনার্জি অর্গানাইজেশনের প্রধান আলী আকবর সালেহি ইরানের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধনের খবর নিশ্চিত করেছেন।
সালেহি বলেন, আগামী সপ্তাহে কেন্দ্রের ভেতরে জ্বালানি স্থানান্তরের প্রস্তুতি চলছে। চুল্লিতে জ্বালানি স্থানান্তর করতে সাত থেকে আট দিন লাগবে।
এর আগে ইরানের শীর্ষস্থানীয় পরমাণু কর্মকর্তা মাহমুদ জাফারি বলেন, বুশেহর প্রকল্পের মূল পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ সফলতার সঙ্গে শেষ হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে এ প্রকল্প চালু করা যাবে। তিনি বলেন, সব ব্যবস্থা ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা যাচাইয়ের জন্য বৃহস্পতিবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়।
জাফারি বলেন, সব যন্ত্রপাতি স্থাপন ও পরীক্ষার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কেন্দ্রটি এখন চালুর জন্য প্রস্তুত।
১৯৯৯ সালেই বুশেহর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
মুখপাত্র সের্গেই নোভিকভ বলেন, ২১ আগস্ট রাশিয়া থেকে সরবরাহ করা ইউরেনিয়াম জ্বালানি বুশেহর চুল্লিতে স্থানান্তর করা হবে। তিনি বলেন, ওই মুহূর্ত থেকে বুশেহরের কেন্দ্র আনুষ্ঠানিকভাবে পরমাণু শক্তির স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত হবে।
যত দিন পর্যন্ত না ইরান প্রমাণ করতে পারবে যে তারা পরমাণু অস্ত্র তৈরি করছে না, তত দিন পর্যন্ত কেন্দ্রটি চালু না করার জন্য রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়া বলেছে, ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের সর্বশেষ নিষেধাজ্ঞা বুশেহর প্রকল্পকে প্রভাবিত করবে না।
বুশেহর কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ১৯৯৫ সালে ১০০ কোটি ডলারের চুক্তি করে রাশিয়া। তবে প্রকল্পটি শেষ করতে অনেক সময় নেয় রাশিয়া। এই বিলম্বের জন্য কারিগরি সমস্যাকে দায়ী করেছে রাশিয়া।
রোসাটমের মুখপাত্র নোভিকভ বলেন, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য রোসাটমের প্রধান সের্গেই কিরিয়েনকো বুশেহরে যাবেন। ইরানের অ্যাটমিক এনার্জি অর্গানাইজেশনের প্রধান আলী আকবর সালেহিও অনুষ্ঠানে থাকবেন।
রুশ প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন গত মার্চ মাসে বলেন, চলতি গ্রীষ্মেই বুশেহর কেন্দ্র চালু করা হবে।
ইরানের কয়েকজন আইনজীবীর অভিযোগ, পশ্চিমা চাপে কেন্দ্রটি চালু করতে বিলম্ব করছে রাশিয়া।
ইরানের অ্যাটমিক এনার্জি অর্গানাইজেশনের প্রধান আলী আকবর সালেহি ইরানের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধনের খবর নিশ্চিত করেছেন।
সালেহি বলেন, আগামী সপ্তাহে কেন্দ্রের ভেতরে জ্বালানি স্থানান্তরের প্রস্তুতি চলছে। চুল্লিতে জ্বালানি স্থানান্তর করতে সাত থেকে আট দিন লাগবে।
এর আগে ইরানের শীর্ষস্থানীয় পরমাণু কর্মকর্তা মাহমুদ জাফারি বলেন, বুশেহর প্রকল্পের মূল পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ সফলতার সঙ্গে শেষ হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে এ প্রকল্প চালু করা যাবে। তিনি বলেন, সব ব্যবস্থা ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা যাচাইয়ের জন্য বৃহস্পতিবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়।
জাফারি বলেন, সব যন্ত্রপাতি স্থাপন ও পরীক্ষার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কেন্দ্রটি এখন চালুর জন্য প্রস্তুত।
১৯৯৯ সালেই বুশেহর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
No comments