ফুটবলই ছেড়ে দেবেন তেভেজ
জার্মানির সঙ্গে ম্যাচের আগেই বলেছিলেন, আরেকবার কোয়ার্টার ফাইনালে হারের কষ্ট সইতে পারবেন না তিনি। বিশ্বকাপের স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপে এসেছেন, ট্রফি ছাড়া দেশে ফেরার জ্বালা নিয়ে টিকতে পারবেন না। জার্মানির কাছে কোয়ার্টার ফাইনালেই সব শেষ হয়েছিল তাদের। ট্রফির আশপাশেও যেতে পারেননি তেভেজরা।
তাহলে টিকে আছেন কী করে তেভেজ? টিকতে পারছেন কই! কদিন আগে একবার ক্ষোভ ঝেড়েছেন ফেডারেশন প্রেসিডেন্ট হুলিও গ্রন্দোনার ওপর। আর এবার বললেন, ফুটবলই আর টানছে না তাঁকে। মাত্র ২৬ বছর বয়স; এখনই হতাশায় ছেয়ে গেছে তাঁর পৃথিবী। এবার ফুটবল ছেড়ে দেশে ফিরে এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে চান!
এই তো সেদিন, ম্যারাডোনার সঙ্গে ‘মিথ্যাচার’ করায় গ্রন্দোনার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন সংবাদমাধ্যমে। দ্রুত তাঁকে ডেকে বৈঠকে বসেছিলেন গ্রন্দোনা। ৪০ মিনিটের রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে তেভেজ বলেছেন, ‘আমি হুলিওর সঙ্গে ৪০ মিনিট কথা বলেছি। আমি যা মনে ভাবি, যা অনুভব করি তাই বলেছি। উনিও তাঁর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। উনি আমাকে অনেক কিছু বলেছেন, যা শুধু আমাদের মধ্যে থাকবে। আমরা দুজনই এখন খুশি। সবকিছু ঠিক আছে।’
কিন্তু সবকিছু ঠিক থাকে কী করে? কারণ বুয়েনস এইরেসে বসেই তেভেজ যে ফুটবলের প্রতি টান উঠে যাওয়ার কথা বললেন। বললেন, বিশ্বকাপে এই ব্যর্থতার পর ফুটবল খেলার আর কোনো অর্থ খুঁজে পাচ্ছেন না ম্যানচেস্টার সিটির তারকা। এখন অবসরে যেতে চান, ‘আমার অবসর নেওয়ার আর বেশি সময় বাকি নেই। এখনই ফুটবল ছাড়াটা কঠিন ব্যাপার। কিন্তু এমন অতৃপ্ত মন নিয়ে ফুটবল খেলা যায় না। বিশ্বকাপের ধাক্কাটা আমি কাটিয়েই উঠতে পারছি না। বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে আর্জেন্টিনায় ফেরার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমাদের দলের মধ্যে কোনো বিরোধ ছিল না। সবকিছু ভালো ছিল। কিন্তু যে অভিজ্ঞতা হলো, এটাই আমি নিতে পারছি না। এখন আমি পরিবারে সঙ্গে আলাপ করছি, আমি ফুটবল ছেড়ে দিয়ে দেশে ফিরে যেতে চাই।’
বয়স যা হয়েছে, ন্যূনতম আরেকটা বিশ্বকাপ খেলতে পারার কথা তেভেজের। কিন্তু এই বিশ্বকাপের হার কি তাহলে ‘এল অ্যাপাচি’কে শেষই করে দিল!
তাহলে টিকে আছেন কী করে তেভেজ? টিকতে পারছেন কই! কদিন আগে একবার ক্ষোভ ঝেড়েছেন ফেডারেশন প্রেসিডেন্ট হুলিও গ্রন্দোনার ওপর। আর এবার বললেন, ফুটবলই আর টানছে না তাঁকে। মাত্র ২৬ বছর বয়স; এখনই হতাশায় ছেয়ে গেছে তাঁর পৃথিবী। এবার ফুটবল ছেড়ে দেশে ফিরে এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে চান!
এই তো সেদিন, ম্যারাডোনার সঙ্গে ‘মিথ্যাচার’ করায় গ্রন্দোনার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন সংবাদমাধ্যমে। দ্রুত তাঁকে ডেকে বৈঠকে বসেছিলেন গ্রন্দোনা। ৪০ মিনিটের রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে তেভেজ বলেছেন, ‘আমি হুলিওর সঙ্গে ৪০ মিনিট কথা বলেছি। আমি যা মনে ভাবি, যা অনুভব করি তাই বলেছি। উনিও তাঁর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। উনি আমাকে অনেক কিছু বলেছেন, যা শুধু আমাদের মধ্যে থাকবে। আমরা দুজনই এখন খুশি। সবকিছু ঠিক আছে।’
কিন্তু সবকিছু ঠিক থাকে কী করে? কারণ বুয়েনস এইরেসে বসেই তেভেজ যে ফুটবলের প্রতি টান উঠে যাওয়ার কথা বললেন। বললেন, বিশ্বকাপে এই ব্যর্থতার পর ফুটবল খেলার আর কোনো অর্থ খুঁজে পাচ্ছেন না ম্যানচেস্টার সিটির তারকা। এখন অবসরে যেতে চান, ‘আমার অবসর নেওয়ার আর বেশি সময় বাকি নেই। এখনই ফুটবল ছাড়াটা কঠিন ব্যাপার। কিন্তু এমন অতৃপ্ত মন নিয়ে ফুটবল খেলা যায় না। বিশ্বকাপের ধাক্কাটা আমি কাটিয়েই উঠতে পারছি না। বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে আর্জেন্টিনায় ফেরার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমাদের দলের মধ্যে কোনো বিরোধ ছিল না। সবকিছু ভালো ছিল। কিন্তু যে অভিজ্ঞতা হলো, এটাই আমি নিতে পারছি না। এখন আমি পরিবারে সঙ্গে আলাপ করছি, আমি ফুটবল ছেড়ে দিয়ে দেশে ফিরে যেতে চাই।’
বয়স যা হয়েছে, ন্যূনতম আরেকটা বিশ্বকাপ খেলতে পারার কথা তেভেজের। কিন্তু এই বিশ্বকাপের হার কি তাহলে ‘এল অ্যাপাচি’কে শেষই করে দিল!
No comments