গ্রামীণফোনের শেয়ার ক্রয়ে ঋণসুবিধা পাওয়া যাবে না
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্রামীণফোন লিমিটেডের শেয়ার কেনার জন্য আজ বৃহস্পতিবার থেকে বিনিয়োগকারীদের কোনো ঋণসুবিধা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো। ঋণ জোগানদানকারী এসব বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানগুলোর সমিতি বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) এক বৈঠকে গতকাল বুধবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএমবিএর সভাপতি ও এবি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুসরণ করেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো কোম্পানির শেয়ারের আয় অনুপাতে দাম বা পিই ৫০ পয়েন্টের বেশি হলে ঋণ দেওয়া যায় না। গ্রামীণফোনের পিই এরই মধ্যে এ সীমা অতিক্রম করেছে।’
জানা গেছে, একই কারণে গ্রামীণফোনের শেয়ার কেনার জন্য ব্রোকারহাউসগুলোও তাদের গ্রাহকদের ঋণসুবিধা দিতে পারবে না।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে গতকাল সর্বশেষ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে গ্রামীণফোনের পিই দেখানো হয়েছে ৫৩ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট। কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ পিই নির্ণয় করা হয়েছে।
ওই প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের (আইপিওর পূর্ববর্তী শেয়ার সংখ্যার হিসাবে) শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে পাঁচ টাকা ৩৭ পয়সা। আইপিওর পরবর্তী শেয়ার সংখ্যার হিসাবে ইপিএস দাঁড়ায় চার টাকা ৭৭ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির প্রকৃত পিই হওয়ার কথা ৮০ পয়েন্টের বেশি।
এদিকে গত ৯ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণফোন চতুর্থ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় দেখিয়েছে ১২ টাকা আট পয়সা। সেই হিসাবে কোম্পানিটির পিই হওয়ার কথা ৩২ পয়েন্টের মতো। এতদিন পর্যন্ত ডিএসই এ হিসেবেই পিই প্রকাশ করে আসছিল।
কিন্তু এসইসির বিধি অনুযায়ী চতুর্থ প্রান্তিক, অর্থাত্ বছর শেষে অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন প্রকাশ করার কোনো নিয়ম নেই। এ যুক্তিতে এসইসি গ্রামীণফোন ও ডিএসইর কাছে এর আগেই ব্যাখ্যা চেয়েছে এসইসি। তার পরও চতুর্থ প্রান্তিকের ঘোষিত আয় অনুযায়ী পিই হিসাব করার বিষয়টি অনেকের কাছেই অস্পষ্ট।
সূত্র জানায়, বিএমবিএর বৈঠকে মূল্য-আয় অনুপাত সম্পর্কিত অস্পষ্টতার পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইকে বিষয়টি পরিষ্কার করার অনুরোধ জানানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এক মাস ধরেই গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম অব্যাহতভাবে বাড়ছে। পুঁজিবাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম এভাবে বাড়ায় স্বয়ং নিয়ন্ত্রক সংস্থাও উদ্বিগ্ন।
কারণ, শেয়ারটির একটু বাড়লে সূচকে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে। এ কারণে এসইসি শেয়ারটির লেনদেন তদন্ত করার উদ্যোগ নেওয়াসহ আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে। এত কিছুর পরও শেয়ারটির দাম প্রায় ৪০০ টাকার কাছাকাছি এসে ঠেকেছে। গতকাল সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩৮৫ টাকা ৪০ পয়সায়।
বিএমবিএর সভাপতি ও এবি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুসরণ করেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো কোম্পানির শেয়ারের আয় অনুপাতে দাম বা পিই ৫০ পয়েন্টের বেশি হলে ঋণ দেওয়া যায় না। গ্রামীণফোনের পিই এরই মধ্যে এ সীমা অতিক্রম করেছে।’
জানা গেছে, একই কারণে গ্রামীণফোনের শেয়ার কেনার জন্য ব্রোকারহাউসগুলোও তাদের গ্রাহকদের ঋণসুবিধা দিতে পারবে না।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে গতকাল সর্বশেষ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে গ্রামীণফোনের পিই দেখানো হয়েছে ৫৩ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট। কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ পিই নির্ণয় করা হয়েছে।
ওই প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের (আইপিওর পূর্ববর্তী শেয়ার সংখ্যার হিসাবে) শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে পাঁচ টাকা ৩৭ পয়সা। আইপিওর পরবর্তী শেয়ার সংখ্যার হিসাবে ইপিএস দাঁড়ায় চার টাকা ৭৭ পয়সা। এ হিসেবে কোম্পানিটির প্রকৃত পিই হওয়ার কথা ৮০ পয়েন্টের বেশি।
এদিকে গত ৯ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণফোন চতুর্থ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় দেখিয়েছে ১২ টাকা আট পয়সা। সেই হিসাবে কোম্পানিটির পিই হওয়ার কথা ৩২ পয়েন্টের মতো। এতদিন পর্যন্ত ডিএসই এ হিসেবেই পিই প্রকাশ করে আসছিল।
কিন্তু এসইসির বিধি অনুযায়ী চতুর্থ প্রান্তিক, অর্থাত্ বছর শেষে অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন প্রকাশ করার কোনো নিয়ম নেই। এ যুক্তিতে এসইসি গ্রামীণফোন ও ডিএসইর কাছে এর আগেই ব্যাখ্যা চেয়েছে এসইসি। তার পরও চতুর্থ প্রান্তিকের ঘোষিত আয় অনুযায়ী পিই হিসাব করার বিষয়টি অনেকের কাছেই অস্পষ্ট।
সূত্র জানায়, বিএমবিএর বৈঠকে মূল্য-আয় অনুপাত সম্পর্কিত অস্পষ্টতার পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইকে বিষয়টি পরিষ্কার করার অনুরোধ জানানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এক মাস ধরেই গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম অব্যাহতভাবে বাড়ছে। পুঁজিবাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম এভাবে বাড়ায় স্বয়ং নিয়ন্ত্রক সংস্থাও উদ্বিগ্ন।
কারণ, শেয়ারটির একটু বাড়লে সূচকে বড় ধরনের প্রভাব ফেলে। এ কারণে এসইসি শেয়ারটির লেনদেন তদন্ত করার উদ্যোগ নেওয়াসহ আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে। এত কিছুর পরও শেয়ারটির দাম প্রায় ৪০০ টাকার কাছাকাছি এসে ঠেকেছে। গতকাল সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩৮৫ টাকা ৪০ পয়সায়।
No comments