অ্যান্টার্কটিকার হিমবাহ দ্রুত গলছে
১০ বছর আগের তুলনায় চারগুণ দ্রুতগতিতে গলছে অ্যান্টার্কটিকার একটি অন্যতম বড় হিমবাহ। সম্প্রতি চালানো এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। যে হারে বরফ গলছে তাতে আগামী ১০০ বছরের মধ্যে হিমবাহটি বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা।
কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার পাইন আইল্যান্ড নামে ওই হিমবাহের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়। উপগ্রহের সাহায্যে গলনের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। গবেষণায় দেখা যায়, হিমবাহের উপরিভাগের স্তর বছরে সর্বোচ্চ ১৬ মিটার করে কমছে। ১৯৯৪ সালের পর হিমবাহের স্তর প্রায় ৯০ মিটার কমে গেছে। সাগরের উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। খবর বিবিসি অনলাইনের।
একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এ গবেষণাটি চালায়। গবেষণা প্রতিবেদনটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্সে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষক দলের নেতৃত্ব দেন ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের (ইউসিএল) অধ্যাপক ডানকান উইংহ্যাম।
১৫ বছর আগে যে হারে বরফ গলছিল, সেই হিসাবে হিমবাহটির অন্তত ৬০০ বছর টিকে থাকার কথা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, বর্তমানে যে হারে বরফ গলছে তাতে এর আয়ু হবে আর মাত্র ১০০ বছর। হিমবাহটির মধ্যভাগ গলছে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে। এই গলন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে হিমবাহটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে।
গবেষণাটির সঙ্গে জড়িত লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এন্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, হিমবাহের মধ্যভাগে গলনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় তিন সেন্টিমিটার বেড়ে যেতে পারে। তিনি বিবিসিকে বলেন, হিমবাহে যে পরিমাণ বরফ রয়েছে তাতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২০ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার বাড়িয়ে দিতে পারে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাইন আইল্যান্ড হিমবাহ বিজ্ঞানীদের ব্যাপক গবেষণার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আশঙ্কা রয়েছে, হিমবাহটির ভাঙন, পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফ আস্তরকে দ্রুত ভাঙনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার পাইন আইল্যান্ড নামে ওই হিমবাহের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়। উপগ্রহের সাহায্যে গলনের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। গবেষণায় দেখা যায়, হিমবাহের উপরিভাগের স্তর বছরে সর্বোচ্চ ১৬ মিটার করে কমছে। ১৯৯৪ সালের পর হিমবাহের স্তর প্রায় ৯০ মিটার কমে গেছে। সাগরের উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। খবর বিবিসি অনলাইনের।
একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এ গবেষণাটি চালায়। গবেষণা প্রতিবেদনটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্সে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষক দলের নেতৃত্ব দেন ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের (ইউসিএল) অধ্যাপক ডানকান উইংহ্যাম।
১৫ বছর আগে যে হারে বরফ গলছিল, সেই হিসাবে হিমবাহটির অন্তত ৬০০ বছর টিকে থাকার কথা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, বর্তমানে যে হারে বরফ গলছে তাতে এর আয়ু হবে আর মাত্র ১০০ বছর। হিমবাহটির মধ্যভাগ গলছে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে। এই গলন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে হিমবাহটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে।
গবেষণাটির সঙ্গে জড়িত লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এন্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, হিমবাহের মধ্যভাগে গলনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় তিন সেন্টিমিটার বেড়ে যেতে পারে। তিনি বিবিসিকে বলেন, হিমবাহে যে পরিমাণ বরফ রয়েছে তাতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২০ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার বাড়িয়ে দিতে পারে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাইন আইল্যান্ড হিমবাহ বিজ্ঞানীদের ব্যাপক গবেষণার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আশঙ্কা রয়েছে, হিমবাহটির ভাঙন, পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার বরফ আস্তরকে দ্রুত ভাঙনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
No comments