আংশিকভাবে সিরিয়া ছাড়ার ঘোষণা হিজবুল্লাহর
হাসান নাসরুল্লাহ |
আংশিকভাবে
সিরিয়া ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন লেবাননের ইরান সমর্থিত শিয়াপন্থী গোষ্ঠী
হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নসরুল্লাহ। শুক্রবার দলীয় সম্প্রচারমাধ্যম আল
মানার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে এ ঘোষণা দেন তিনি। সিরিয়ায়
আসাদ বাহিনীর হয়ে লড়াই করা হিজবুল্লাহকে নিয়ে পশ্চিমা দুনিয়া ও ইসরায়েলের
অস্বস্তি রয়েছে।
হাসান নসরুল্লাহ বলেন, ইতোমধ্যেই সিরিয়া থেকে আসাদ বাহিনীর সমর্থনে লড়াই করা যোদ্ধার সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়েছে। তার ভাষায়, এখনও সেখানে আমাদের উপস্থিতি রয়েছে। তবে এখন আর সেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় থাকার প্রয়োজন নেই।
২০১৩ সাল থেকে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর হয়ে লড়ছে ইরান সমর্থিত লেবাননের এই সশস্ত্র শিয়া গোষ্ঠী। তবে ইরান থেকে ঠিক কী পরিমাণ হিজবুল্লাহ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হবে সে ব্যাপারে সরাসরি হাসান নসরুল্লাহ সরাসরি কোনও মন্তব্য করেননি।
এমন সময়ে হিজবুল্লাহ প্রধান এ ঘোষণা দিলেন যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। গত ৩১ মার্চ ইরান-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধের আশঙ্কা নিয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন হাসান নাসরুল্লাহ। এদিন কুদস দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক ভাষণে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করে বলেন, যুদ্ধ শুরু হলে তা ইরানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং যুদ্ধের আগুন পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে গ্রাস করবে।
হাসান নাসরুল্লাহ বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চাপিয়ে দিলে এই সমগ্র অঞ্চল পুড়বে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সৈন্য ও স্বার্থ নির্মুল করে দেওয়া হবে। ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আর তার গোয়েন্দা বাহিনী এটা ভালো করে জানে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের পরিণতিতে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন স্বার্থ ও সেনাবাহিনী ধ্বংস হবে এবং সৌদি শাসক গোষ্ঠী ও ইহুদিবাদী ইসরায়েলের মতো যারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করছে তাদেরকে যুদ্ধের পরিণাম ভোগ করতে হবে।’
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি প্রসঙ্গে নাসরুল্লাহ বলেন, ‘আমরা মিথ্যা বলি না। আমি আবারও পুরো বিশ্বের সামনে বলছি আমাদের কাছে লক্ষ্যে নিখুঁতভাবে আঘাত হানার মতো যথেষ্ট পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা পরিবর্তন করে দেওয়া সম্ভব।’
হাসান নসরুল্লাহ বলেন, ইতোমধ্যেই সিরিয়া থেকে আসাদ বাহিনীর সমর্থনে লড়াই করা যোদ্ধার সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়েছে। তার ভাষায়, এখনও সেখানে আমাদের উপস্থিতি রয়েছে। তবে এখন আর সেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় থাকার প্রয়োজন নেই।
২০১৩ সাল থেকে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর হয়ে লড়ছে ইরান সমর্থিত লেবাননের এই সশস্ত্র শিয়া গোষ্ঠী। তবে ইরান থেকে ঠিক কী পরিমাণ হিজবুল্লাহ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হবে সে ব্যাপারে সরাসরি হাসান নসরুল্লাহ সরাসরি কোনও মন্তব্য করেননি।
এমন সময়ে হিজবুল্লাহ প্রধান এ ঘোষণা দিলেন যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। গত ৩১ মার্চ ইরান-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধের আশঙ্কা নিয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন হাসান নাসরুল্লাহ। এদিন কুদস দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক ভাষণে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করে বলেন, যুদ্ধ শুরু হলে তা ইরানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং যুদ্ধের আগুন পুরো মধ্যপ্রাচ্যকে গ্রাস করবে।
হাসান নাসরুল্লাহ বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চাপিয়ে দিলে এই সমগ্র অঞ্চল পুড়বে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সৈন্য ও স্বার্থ নির্মুল করে দেওয়া হবে। ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আর তার গোয়েন্দা বাহিনী এটা ভালো করে জানে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের পরিণতিতে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন স্বার্থ ও সেনাবাহিনী ধ্বংস হবে এবং সৌদি শাসক গোষ্ঠী ও ইহুদিবাদী ইসরায়েলের মতো যারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করছে তাদেরকে যুদ্ধের পরিণাম ভোগ করতে হবে।’
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি প্রসঙ্গে নাসরুল্লাহ বলেন, ‘আমরা মিথ্যা বলি না। আমি আবারও পুরো বিশ্বের সামনে বলছি আমাদের কাছে লক্ষ্যে নিখুঁতভাবে আঘাত হানার মতো যথেষ্ট পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা পরিবর্তন করে দেওয়া সম্ভব।’
No comments