সিলেটে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রকে বাস থেকে ফেলে ‘হত্যা’
বেপরোয়া
চালকদের কারণে প্রতিদিনই সড়কে ঝরছে তাজাপ্রাণ। নিমিষেই মাটি হয়ে যাচ্ছে
একটি পরিবারের স্বপ্ন । গতকাল দেশের বিভিন্ন জেলায় ৪ শিক্ষার্থীসহ পাঁচজনের
মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে গাজীপুরে সহপাঠী দুই কলেজছাত্র, মৌলভীবাজারে কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র, মুন্সীগঞ্জে স্কুলছাত্র রয়েছে। মানবজমিন প্রতিনিধিদের পাঠানো রিপোর্টে-
ভাড়া নিয়ে বাগ-বিতণ্ডার জের ধরে সিলেটের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের ছাত্র ওয়াসিম আব্বাসকে চলন্ত বাস থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ করেছে শিক্ষার্থীরা। শনিবার বিকেলে সিলেটের শেরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল রাতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সিলেটের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় বিক্ষোভ করেছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় ওই এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
নিহত ছাত্র ওয়াসিম আব্বাসের বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায়। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ো টেকনোলজি ফ্যাকাল্টি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীরা।
ওয়াসিম আব্বাস গতকাল সকালে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে নিজ এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠানে যায়। বিকেলে তারা নবীগঞ্জের টোলপ্লাজায় আসে। সেখান থেকে সিলে-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী উদার পরিবহনের একটি বাসে সিলেটের উদ্দেশ্য রওয়ানা দেয়। পাশ্ববর্তী শেরপুরে আসার আগে ভাড়া নিয়ে বাসের কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে বাগ বিতন্ডা হয় আব্বাসের। ভাড়া নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় এক পর্যায়ে তাদেরকে শেরপুরে নামিয়ে দেয়া হয়। তবে বাসে থেকে যান ওয়াসিম আব্বাস। তিনি বাস থেকে নামার আগেই বাসটি ছেড়ে দেয়। এ সময় বাসের কন্ডাক্টর দরজা বন্ধ করে দেয়।
এ সময় বাসে সঙ্গে ঝুলে থাকেন ওয়াসিম আব্বাস। এক পর্যায়ে তিনি বাসের নিচে চাপা পড়েন। ওয়াসিমের বন্ধুরা জানিয়েছেন- ওয়াসিম নামার আগেই বাসটি ছেড়ে দেয়। এক পর্যায়ে ওয়াসিম বাসের চাকার নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওয়াসিমকে মৃত ঘোষণা করেন। সিকৃবি’র ছাত্র শিপলু রায় অভিযোগ করেন- তারা সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে নামার সময় হেলপার তাদের ধাক্কা দেন এবং জোর করে দরজা লাগিয়ে দেয়াতে ওয়াসিম বাসের নিচে চাপা পড়েন। হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে- পরে স্থানীয়রা বাসটিকে ওসমানী নগরের বেগমপুর এলাকা থেকে ধাওয়া করে পুলিশ আটক করেছে।
গাজীপুরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় তাদের এক সহপাঠীসহ আরও দুজন আহত হয়েছেন। শনিবার দুপুরে মহানগরের সালনা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলো- গাজীপুর মহানগরের মাস্টারবাড়ি এলাকার জুম্মান হোসেন নাছির (১৮) ও ভীমবাজার এলাকার রবিন (২২)। আহত হলো- দক্ষিণ বাউপাড়া এলাকার আলামিন (১৮) সবাই স্থানীয় লিঙ্কন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। এ ছাড়া আহত অপরজন হলো অটোরিকশার যাত্রী আসোয়াত (১১)। গাজীপুর সদর থানার এসআই শহিদুল ইসলাম জানান, মহানগরের ইটাহাটা এলাকার লিঙ্কন কলেজ থেকে মোটরসাইকেলে চড়ে তিন বন্ধু বাড়িতে যাওয়ার পথে দুপুর পৌনে ১টার দিকে দক্ষিণ সালনা এলাকায় কনকর্ড গার্মেন্টের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বিপরীতগামী একটি অটোরিকশার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলের তিন আরোহী ছিটকে মহাসড়কের ওপর পড়ে যায়। এ সময় ময়মনসিংহগামী সৌখিন পরিবহনের একটি বাস কলেজছাত্র নাছিরকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই সে নিহত হয়। অপরদিকে আহত রবিনকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়ার পথে সে মারা যায়। তাদের সঙ্গে থাকা অপর একজন আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান এসআই।
ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের মেদিনীমণ্ডল এলাকায় উল্টোপথে গিয়ে এক শিক্ষার্থীকে পিষে দিলো ‘বনফুল পরিবহন’ নামে একটি বাস। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় ওই শিক্ষার্থী। শনিবার বেলা ২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের মেদিনীমণ্ডল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিক্ষার্থীর নাম অনন্ত (১২)। সে মেদিনীমণ্ডল আনোয়ার চৌধুরী উচ্চবিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ও উত্তর মেদিনীমণ্ডল এলাকার মালয়েশিয়া প্রবাসী রাজা মিয়ার ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার বেলা ২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের মেদিনীমণ্ডল এলাকা দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিল অনন্ত। এ সময় বেপরোয়া ঢাকা-খুলনা রোডের বনফুল পরিবহন (ঢাকা মেট্রো-ব-১৫-২১৮০) নামে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টোপথে গিয়ে শিক্ষার্থী অনন্তকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় অনন্ত। এরপর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে রাখে। প্রায় এক ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের একাডেমি মোড় এলাকায় ট্রাক চাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তি হলো- শিবগঞ্জ উপজেলার চককীর্তি ইউনিয়নের ডুবলি ভান্ডারের সলি মণ্ডলের ছেলে মনিরুল ইসলাম মিনু (৬৫)। এ ঘটনায় ট্রাক চালক শিবগঞ্জ উপজেলার রানীহাটি নিচুধুমির আবদুল করিমের ছেলে আল-আমিন গুরুতর আহত হলে তাকে চিকিৎসার জন্য সদর আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ জানায়, শনিবার বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা সোনামসজিদগামী একটি খালি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো ট ১৮-০০৩৯) শিবগঞ্জ একাডেমি মোড় এলাকায় পৌঁছলে মনিরুল ইসলাম বাইসাইকেল নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিল। এ সময় ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাইসাইকেলকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই মনিরুল মারা যান। পরে ট্রাকটি একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা লাগে। পরে খবর পেয়ে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।
ভাড়া নিয়ে বাগ-বিতণ্ডার জের ধরে সিলেটের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের ছাত্র ওয়াসিম আব্বাসকে চলন্ত বাস থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ করেছে শিক্ষার্থীরা। শনিবার বিকেলে সিলেটের শেরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল রাতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সিলেটের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় বিক্ষোভ করেছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় ওই এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
নিহত ছাত্র ওয়াসিম আব্বাসের বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায়। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ো টেকনোলজি ফ্যাকাল্টি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীরা।
ওয়াসিম আব্বাস গতকাল সকালে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে নিজ এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠানে যায়। বিকেলে তারা নবীগঞ্জের টোলপ্লাজায় আসে। সেখান থেকে সিলে-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী উদার পরিবহনের একটি বাসে সিলেটের উদ্দেশ্য রওয়ানা দেয়। পাশ্ববর্তী শেরপুরে আসার আগে ভাড়া নিয়ে বাসের কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে বাগ বিতন্ডা হয় আব্বাসের। ভাড়া নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় এক পর্যায়ে তাদেরকে শেরপুরে নামিয়ে দেয়া হয়। তবে বাসে থেকে যান ওয়াসিম আব্বাস। তিনি বাস থেকে নামার আগেই বাসটি ছেড়ে দেয়। এ সময় বাসের কন্ডাক্টর দরজা বন্ধ করে দেয়।
এ সময় বাসে সঙ্গে ঝুলে থাকেন ওয়াসিম আব্বাস। এক পর্যায়ে তিনি বাসের নিচে চাপা পড়েন। ওয়াসিমের বন্ধুরা জানিয়েছেন- ওয়াসিম নামার আগেই বাসটি ছেড়ে দেয়। এক পর্যায়ে ওয়াসিম বাসের চাকার নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওয়াসিমকে মৃত ঘোষণা করেন। সিকৃবি’র ছাত্র শিপলু রায় অভিযোগ করেন- তারা সিলেট-ময়মনসিংহ সড়কে নামার সময় হেলপার তাদের ধাক্কা দেন এবং জোর করে দরজা লাগিয়ে দেয়াতে ওয়াসিম বাসের নিচে চাপা পড়েন। হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে- পরে স্থানীয়রা বাসটিকে ওসমানী নগরের বেগমপুর এলাকা থেকে ধাওয়া করে পুলিশ আটক করেছে।
গাজীপুরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। এ সময় তাদের এক সহপাঠীসহ আরও দুজন আহত হয়েছেন। শনিবার দুপুরে মহানগরের সালনা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলো- গাজীপুর মহানগরের মাস্টারবাড়ি এলাকার জুম্মান হোসেন নাছির (১৮) ও ভীমবাজার এলাকার রবিন (২২)। আহত হলো- দক্ষিণ বাউপাড়া এলাকার আলামিন (১৮) সবাই স্থানীয় লিঙ্কন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। এ ছাড়া আহত অপরজন হলো অটোরিকশার যাত্রী আসোয়াত (১১)। গাজীপুর সদর থানার এসআই শহিদুল ইসলাম জানান, মহানগরের ইটাহাটা এলাকার লিঙ্কন কলেজ থেকে মোটরসাইকেলে চড়ে তিন বন্ধু বাড়িতে যাওয়ার পথে দুপুর পৌনে ১টার দিকে দক্ষিণ সালনা এলাকায় কনকর্ড গার্মেন্টের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বিপরীতগামী একটি অটোরিকশার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলের তিন আরোহী ছিটকে মহাসড়কের ওপর পড়ে যায়। এ সময় ময়মনসিংহগামী সৌখিন পরিবহনের একটি বাস কলেজছাত্র নাছিরকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই সে নিহত হয়। অপরদিকে আহত রবিনকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়ার পথে সে মারা যায়। তাদের সঙ্গে থাকা অপর একজন আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান এসআই।
ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের মেদিনীমণ্ডল এলাকায় উল্টোপথে গিয়ে এক শিক্ষার্থীকে পিষে দিলো ‘বনফুল পরিবহন’ নামে একটি বাস। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় ওই শিক্ষার্থী। শনিবার বেলা ২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের মেদিনীমণ্ডল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিক্ষার্থীর নাম অনন্ত (১২)। সে মেদিনীমণ্ডল আনোয়ার চৌধুরী উচ্চবিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ও উত্তর মেদিনীমণ্ডল এলাকার মালয়েশিয়া প্রবাসী রাজা মিয়ার ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার বেলা ২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের মেদিনীমণ্ডল এলাকা দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিল অনন্ত। এ সময় বেপরোয়া ঢাকা-খুলনা রোডের বনফুল পরিবহন (ঢাকা মেট্রো-ব-১৫-২১৮০) নামে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টোপথে গিয়ে শিক্ষার্থী অনন্তকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় অনন্ত। এরপর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে রাখে। প্রায় এক ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের একাডেমি মোড় এলাকায় ট্রাক চাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তি হলো- শিবগঞ্জ উপজেলার চককীর্তি ইউনিয়নের ডুবলি ভান্ডারের সলি মণ্ডলের ছেলে মনিরুল ইসলাম মিনু (৬৫)। এ ঘটনায় ট্রাক চালক শিবগঞ্জ উপজেলার রানীহাটি নিচুধুমির আবদুল করিমের ছেলে আল-আমিন গুরুতর আহত হলে তাকে চিকিৎসার জন্য সদর আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ জানায়, শনিবার বিকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা সোনামসজিদগামী একটি খালি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো ট ১৮-০০৩৯) শিবগঞ্জ একাডেমি মোড় এলাকায় পৌঁছলে মনিরুল ইসলাম বাইসাইকেল নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিল। এ সময় ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাইসাইকেলকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই মনিরুল মারা যান। পরে ট্রাকটি একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা লাগে। পরে খবর পেয়ে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।
No comments