কে এই বদিউল আলম মজুমদার?
ঘটনাটি
আইন-শৃঙ্খলাজনিত। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের গাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা। স্পট
ছিল মোহাম্মদপুর। নৈশভোজের নিমন্ত্রণ ছিল বদিউল আলম মজুমদারের বাসায়। নিছক
নৈশভোজ। বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাটের সৌজন্যে। রাতের নৈশভোজে আরও
দু-তিনজন আমন্ত্রিত ছিলেন। সস্ত্রীক ড. কামাল হোসেন ও তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম. হাফিজউদ্দীন খান। সেই রাতে হামলা হয়েছে
মজুমদারের বাসায়ও। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, প্রায় ৩০/৪০ জন দুর্বৃত্ত
অকস্মাৎ বার্নিকাটের গাড়িতে ইট-পাটকেল ছুড়ে। রাষ্ট্রদূতের গাড়িবহর চলে গেলে
এই দুর্বৃত্তরাই হামলা চালায় মজুমদারের বাসায়। এ সময় তার পুত্র মাহবুব
মজুমদারও আহত হন। কিন্তু ঘটনার মূল বিষয় চাপিয়ে ড. মজুমদারকে নিয়ে বিতর্ক
শুরু হয়। অনেকেই সেদিনের নৈশভোজের ঘটনাকে ষড়যন্ত্রের সঙ্গে তুলনা করতে
থাকেন। কিন্তু প্রকৃত ঘটনাটি কি? ড. মজুমদার এ নিয়ে সংবাদপত্রে দেয়া
ব্যাখ্যয় স্পষ্ট করেছেন।
কিন্তু কে এই বদিউল আলম মজুমদার? যাকে নিয়ে এতো হইচই। ড. মজুমদার বাংলাদেশের একজন অর্থনীতিবিদ, উন্নয়নকর্মী, রাজনীতি বিশ্লেষক, স্থানীয় সরকার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ। তিনি বাংলাদেশে সিভিল সোসাইটি বা নাগরিক সমাজের একজন নেতৃস্থানীয় প্রতিনিধি। কর্মময় জীবনের বর্তমান পর্যায়ে তিনি ‘দি হাঙ্গার প্রজেক্ট’-এর গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি দলনিরপেক্ষ নাগরিক সংগঠন ‘সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক’-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
ড. বদিউল আলম মজুমদার নাগরিক সমাজের নেতৃস্থানীয় প্রতিনিধি। মানুষের জন্য কথা বলার কারণে যিনি অনেক প্রায় সব সরকারের বিরাগভাজন হয়েছেন। কিন্তু এসব উপেক্ষা করেই সমাজের প্রয়োজনে তিনি ছুটেছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। মানুষের কল্যাণে সভা-সমিতি, এমনকি রাজপথের আন্দোলনে যেতেও দ্বিধাবোধ করেননি।
বাংলাদেশের সিভিল সোসাইটি আজ অনেকটাই বিভক্ত ও ব্যক্তিগত স্বার্থ দ্বারা পরিচালিত। রাজনৈতিক বিশ্বাস আর দেনা-পাওনার ভিত্তিতেই এ বিভাজন। এ রকম একটি সময়েও বিরুদ্ধ ¯স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশে দলনিরপেক্ষ সিভিল সোসাইটি গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে সুজন-এর নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন।
১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ড. বদিউল আলম মজুমদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। দেশে ফিরে ড. মজুমদার ‘ইউএসএআইডি’ পরিচালিত ‘পলিসি ইমপ্লিমেন্টেশন এনালাইসিস গ্রুপ’ প্রকল্পে চিফ টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজর হিসেবে প্রায় দু বছর (১৯৯২-৯৩) কাজ করেন। ১৯৯৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি যুক্ত হন আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাব্রতী সংস্থা ‘দি হাঙ্গার প্রজেক্ট’-এর সঙ্গে।
২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ড. মজুমদারকে ‘বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী’ (বার্ড)-এর বোর্ড অব গভর্নরস্ এর সদস্য করেন। একই বছর তিনি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান গতিশীল ও শক্তিশালীকরণ কমিটি’র একজন সম্মানিত সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
মজুমদার বর্তমানে টিআইবি’র উপদেষ্টা পরিষদের একজন সদস্য এবং ডেনিশ গভর্ণমেন্ট ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে পরিচালিত ‘হাইসাওয়া ফান্ড কোম্পানি’র বোর্ড অব ডিরের্ক্টস-এর সম্মানিত সদস্য এবং জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরাম-এর সভাপতি।
ড. বদিউল আলম মজুমদার একজন স্বনামধন্য কলাম লেখক। আমেরিকান ইকোনমিক্স অ্যাসোসিয়েশন, কানাডিয়ান ইকোনোমিক্সসহ বহু প্রফেশনাল অধিবেশনে বিভিন্ন সময়ে তিনি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেছেন এবং তাঁর গবেষণাপত্র বিভিন্ন খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা, রাজনীতি ও সংবিধানসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক লেখালেখি ড. বদিউল আলম মজুমদারের নয়টি গ্রন্থ এবং তাঁর সম্পাদনায় আরও চারটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
ড. মজুমদার কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার পোলাইয়া গ্রামে ১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জন্মগ্রহণ করেন। কলেজে দ্বিতীয় বর্ষে পড়াবস্থায় তিনি ছাত্র সংসদের ভিপি (সভাপতি) পদে নির্বাচিত হন।
ড. বদিউল আলম মজুমদার ১৯৬৪ সালে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদে। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছয় দফার আন্দোলন গড়ে উঠলে সে আন্দোলনে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হন।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ড. মজুমদার ইকবাল হল (বর্তমান সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক ও পরবর্তীতে(১৯৬৭)জিএস নির্বাচিত হন। তিনি যখন হলের জিএস, তখন ছিল একটা উত্তাল পরিস্থিতি। ছয়দফার আন্দোলন তুঙ্গে। পরে ৬৯’র গণআন্দোলন। সে সময় প্রায় সব আন্দোলনই পরিচালিত হতো ইকবাল হল থেকে। যেহেতু সে সময় উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বঙ্গবন্ধু বহুবার গ্রেফতার হয়েছেন, তার প্রতিবাদে ড. বদিউল আলম মজুমদার-সহ ছাত্রনেতারা রাজপথে ছিলেন। ৬৯-এ ছাত্রদের ১১ দফা আন্দোলন শুরু হয়। সেই আন্দোলনে তথা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানেও ড. বদিউল আলম মজুমদারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।
ড. মজুমদার ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের এক বছরের মাথায় ১৯৭০ সালে বৃত্তি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার ক্ল্যারমন্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুল থেকে এমবিইডিগ্রি অর্জন করেন এবং কেইস ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ ইউনিভার্সিটি থেকে মাত্র ৩১ বছর বয়সে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
ড. মজুমদার ১৯৮০ সালে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসায় যোগদান করেন। তিনি নাসার স্পেস ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন প্রজেক্টে (Space Industralisation Project) কাজ করেন।
কিছু সময়ের জন্য তিনি সৌদি রাজপরিবারের পরামর্শক (Consultant) হিসেবেও কাজ করেন। ১৯৯৩ সালে দেশে ফিরে আসার আগে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এ অধ্যাপনা করছিলেন।
কিন্তু কে এই বদিউল আলম মজুমদার? যাকে নিয়ে এতো হইচই। ড. মজুমদার বাংলাদেশের একজন অর্থনীতিবিদ, উন্নয়নকর্মী, রাজনীতি বিশ্লেষক, স্থানীয় সরকার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ। তিনি বাংলাদেশে সিভিল সোসাইটি বা নাগরিক সমাজের একজন নেতৃস্থানীয় প্রতিনিধি। কর্মময় জীবনের বর্তমান পর্যায়ে তিনি ‘দি হাঙ্গার প্রজেক্ট’-এর গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি দলনিরপেক্ষ নাগরিক সংগঠন ‘সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক’-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
ড. বদিউল আলম মজুমদার নাগরিক সমাজের নেতৃস্থানীয় প্রতিনিধি। মানুষের জন্য কথা বলার কারণে যিনি অনেক প্রায় সব সরকারের বিরাগভাজন হয়েছেন। কিন্তু এসব উপেক্ষা করেই সমাজের প্রয়োজনে তিনি ছুটেছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। মানুষের কল্যাণে সভা-সমিতি, এমনকি রাজপথের আন্দোলনে যেতেও দ্বিধাবোধ করেননি।
বাংলাদেশের সিভিল সোসাইটি আজ অনেকটাই বিভক্ত ও ব্যক্তিগত স্বার্থ দ্বারা পরিচালিত। রাজনৈতিক বিশ্বাস আর দেনা-পাওনার ভিত্তিতেই এ বিভাজন। এ রকম একটি সময়েও বিরুদ্ধ ¯স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশে দলনিরপেক্ষ সিভিল সোসাইটি গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে সুজন-এর নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন।
১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ড. বদিউল আলম মজুমদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। দেশে ফিরে ড. মজুমদার ‘ইউএসএআইডি’ পরিচালিত ‘পলিসি ইমপ্লিমেন্টেশন এনালাইসিস গ্রুপ’ প্রকল্পে চিফ টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজর হিসেবে প্রায় দু বছর (১৯৯২-৯৩) কাজ করেন। ১৯৯৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি যুক্ত হন আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাব্রতী সংস্থা ‘দি হাঙ্গার প্রজেক্ট’-এর সঙ্গে।
২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ড. মজুমদারকে ‘বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী’ (বার্ড)-এর বোর্ড অব গভর্নরস্ এর সদস্য করেন। একই বছর তিনি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান গতিশীল ও শক্তিশালীকরণ কমিটি’র একজন সম্মানিত সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
মজুমদার বর্তমানে টিআইবি’র উপদেষ্টা পরিষদের একজন সদস্য এবং ডেনিশ গভর্ণমেন্ট ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে পরিচালিত ‘হাইসাওয়া ফান্ড কোম্পানি’র বোর্ড অব ডিরের্ক্টস-এর সম্মানিত সদস্য এবং জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরাম-এর সভাপতি।
ড. বদিউল আলম মজুমদার একজন স্বনামধন্য কলাম লেখক। আমেরিকান ইকোনমিক্স অ্যাসোসিয়েশন, কানাডিয়ান ইকোনোমিক্সসহ বহু প্রফেশনাল অধিবেশনে বিভিন্ন সময়ে তিনি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেছেন এবং তাঁর গবেষণাপত্র বিভিন্ন খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা, রাজনীতি ও সংবিধানসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক লেখালেখি ড. বদিউল আলম মজুমদারের নয়টি গ্রন্থ এবং তাঁর সম্পাদনায় আরও চারটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
ড. মজুমদার কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার পোলাইয়া গ্রামে ১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জন্মগ্রহণ করেন। কলেজে দ্বিতীয় বর্ষে পড়াবস্থায় তিনি ছাত্র সংসদের ভিপি (সভাপতি) পদে নির্বাচিত হন।
ড. বদিউল আলম মজুমদার ১৯৬৪ সালে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদে। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছয় দফার আন্দোলন গড়ে উঠলে সে আন্দোলনে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হন।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ড. মজুমদার ইকবাল হল (বর্তমান সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক ও পরবর্তীতে(১৯৬৭)জিএস নির্বাচিত হন। তিনি যখন হলের জিএস, তখন ছিল একটা উত্তাল পরিস্থিতি। ছয়দফার আন্দোলন তুঙ্গে। পরে ৬৯’র গণআন্দোলন। সে সময় প্রায় সব আন্দোলনই পরিচালিত হতো ইকবাল হল থেকে। যেহেতু সে সময় উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বঙ্গবন্ধু বহুবার গ্রেফতার হয়েছেন, তার প্রতিবাদে ড. বদিউল আলম মজুমদার-সহ ছাত্রনেতারা রাজপথে ছিলেন। ৬৯-এ ছাত্রদের ১১ দফা আন্দোলন শুরু হয়। সেই আন্দোলনে তথা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানেও ড. বদিউল আলম মজুমদারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।
ড. মজুমদার ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের এক বছরের মাথায় ১৯৭০ সালে বৃত্তি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার ক্ল্যারমন্ট গ্র্যাজুয়েট স্কুল থেকে এমবিইডিগ্রি অর্জন করেন এবং কেইস ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ ইউনিভার্সিটি থেকে মাত্র ৩১ বছর বয়সে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
ড. মজুমদার ১৯৮০ সালে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসায় যোগদান করেন। তিনি নাসার স্পেস ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন প্রজেক্টে (Space Industralisation Project) কাজ করেন।
কিছু সময়ের জন্য তিনি সৌদি রাজপরিবারের পরামর্শক (Consultant) হিসেবেও কাজ করেন। ১৯৯৩ সালে দেশে ফিরে আসার আগে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এ অধ্যাপনা করছিলেন।
No comments