‘খালেদা জিয়ার ঘরে বড় বড় ইঁদুর’
কারাবন্দি
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বর্বরোচিত আচরণ করা হচ্ছে বলে
অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘ঢাকা
সেন্ট্রাল জেল সত্যিকার অর্থে একটা ওরস্ট। খালেদা জিয়ার ঘরে বড় বড় ইঁদুর।
আপনারা শুনলে হতবাক হবেন, তার ঘরে একরাতে বিড়াল বড় ইঁদুর ধরেছে। তারপর তিনি
অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’ রবিবার (১৭ জনু) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয়
কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘খালেদা জিয়ার রুমে তেলাপোকা, ছারপোকা—এটা কমন ব্যাপার। আরও আছে বড় বড় বিছা। তিনি তো এসব দেখতে অভ্যস্ত নন।’ তিনি আরও বলেন, ‘পুরনো কারাগারের পরিবেশ নিয়ে অনেকবার বলেছি। একটা পরিত্যক্ত, ঝরাজীর্ণ দেড় শ-দুই শ বছরের পুরনো কারাগারে তাকে রাখা হয়েছে। যেটা কোনও সভ্য সমাজে রাখা হয় না। একেবারেই নিঃসঙ্গ, তিনি ছাড়া কোনও বন্দি সেখানে নেই।’
সরকারের নীতি-নির্ধারকদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব বলেন ‘আপনারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে এই আচরণ কেন করছেন? এটা তো সভ্য আচরণ নয়। এটা অসভ্য বর্বরদের আচরণ। তিনি একজন রাজনৈতিক বন্দি। তার সঙ্গে রাজনৈতিক আচরণ করুন।’
নিজের কারাজীবনের অভিজ্ঞতার তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘আমি প্রথম ২০১২ সালে কারাগারে যাই। আমার মনে আছে, একটি রুমে আমি ও দাদা (গয়েশ্বর চন্দ্র রায়) ছিলাম। আমাদের পাশের রুমে ছিলেন আন্দালিব পার্থ ও শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী। হঠাৎ রাত্রিবেলা চিৎকার করে উঠেছেন পার্থ, ‘চাচা আমি তো আর বাঁচবো না।’ কেন কী হয়েছে—জানতে চাইলে ‘এত বড় বিছা এখানে।’ সেই পুরো রাতে আন্দালিব পার্থ চৌকির ওপর বসছিলেন। এটা বাস্তবতার কথা বলছি। আপনারা দেখবেন পুরনো ইউরোপের ছবিতে যে চিত্র দেখা যায়, এখানে সেই অবস্থা।’’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘খালেদা জিয়ার রুমে তেলাপোকা, ছারপোকা—এটা কমন ব্যাপার। আরও আছে বড় বড় বিছা। তিনি তো এসব দেখতে অভ্যস্ত নন।’ তিনি আরও বলেন, ‘পুরনো কারাগারের পরিবেশ নিয়ে অনেকবার বলেছি। একটা পরিত্যক্ত, ঝরাজীর্ণ দেড় শ-দুই শ বছরের পুরনো কারাগারে তাকে রাখা হয়েছে। যেটা কোনও সভ্য সমাজে রাখা হয় না। একেবারেই নিঃসঙ্গ, তিনি ছাড়া কোনও বন্দি সেখানে নেই।’
সরকারের নীতি-নির্ধারকদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব বলেন ‘আপনারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে এই আচরণ কেন করছেন? এটা তো সভ্য আচরণ নয়। এটা অসভ্য বর্বরদের আচরণ। তিনি একজন রাজনৈতিক বন্দি। তার সঙ্গে রাজনৈতিক আচরণ করুন।’
নিজের কারাজীবনের অভিজ্ঞতার তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘আমি প্রথম ২০১২ সালে কারাগারে যাই। আমার মনে আছে, একটি রুমে আমি ও দাদা (গয়েশ্বর চন্দ্র রায়) ছিলাম। আমাদের পাশের রুমে ছিলেন আন্দালিব পার্থ ও শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী। হঠাৎ রাত্রিবেলা চিৎকার করে উঠেছেন পার্থ, ‘চাচা আমি তো আর বাঁচবো না।’ কেন কী হয়েছে—জানতে চাইলে ‘এত বড় বিছা এখানে।’ সেই পুরো রাতে আন্দালিব পার্থ চৌকির ওপর বসছিলেন। এটা বাস্তবতার কথা বলছি। আপনারা দেখবেন পুরনো ইউরোপের ছবিতে যে চিত্র দেখা যায়, এখানে সেই অবস্থা।’’
No comments