জাতিসংঘের ‘ইসরায়েলবিরোধী’ মানবাধিকার কাউন্সিল ছাড়ছে যুক্তরাষ্ট্র!
জাতিসংঘে
ট্রাম্প প্রশাসনের দূত নিকি হ্যালি এক বছর আগে প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছিলেন,
জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল ধারাবাহিক ইসরায়েলবিদ্বেষী ভূমিকা পালন করে
যাচ্ছে। এখান থেকে সরে না আসলে যুক্তরাষ্ট্র কমিশন ছেড়ে যাবে। গার্ডিয়ানের
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের মানবাধিকার প্যানেলে যুক্তরাষ্ট্রের
অধিবেশন শুরু হওয়ার কথা ১৮ জুন (সোমবার)। তবে ঠিক কোন কোন বিষয়ে সংস্থাটির
সংস্কার দরকার; তা নিয়ে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের দাবির যথাযথ প্রতিফলন
ঘটেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অ্যাকটিভিস্ট ও কূটনীতিক সূত্রকে উদ্ধৃত করে গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ‘ইসরায়েলবিদ্বেষী’ ভূমিকাকে কারণ দেখিয়ে তারা কমিশন থেকে সরে যেতে পারে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। প্রতিষ্ঠার পর দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী অনৈতিক দখলদারিত্ব ও নিপীড়নকে এর আলোচ্যসূচির স্থায়ী বিষয়বস্তু হিসেবে রেখেছে ওই কাউন্সিল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা, কাউন্সিল তাদের অবস্থান থেকে সরে এসে ইসরায়েলি দখলদারিত্বকে তাদের স্থায়ী আলোচ্যসূচি থেকে বাদ দেবে। বুশ প্রশাসনের সময় প্রতিষ্ঠা-পরবর্তী ৩ বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্র কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেনি। তবে ওবামা শাসনামলে ২০০৯ সালে ওয়াশিংটন কাউন্সিলের সঙ্গে যুক্ত হয়।
ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে ১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসরায়েল নামের রাষ্ট্র। ১৯৭৬ সালের ৩০ মার্চ ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে ইহুদি বসতি নির্মাণের প্রতিবাদ করায় ছয় ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়। পরের বছর থেকেই ৩০ মার্চ থেকে ১৫ মে পর্যন্ত পরবর্তী ছয় সপ্তাহকে ভূমি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে ফিলিস্তিনিরা। গ্রেট রিটার্ন মার্চ নামে অনুষ্ঠিত এবারের সেই বিক্ষোভ কর্মসূচির শেষদিনের আগে (১৪ মে) জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ জোরালো হয়ে উঠলে একদিনেই ৬৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে ইসরায়েলি বাহিনী। ৪৭ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ মানবাধিকার প্যানেল গত মাসের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর ওই হত্যাযজ্ঞের তদন্তের পক্ষে অবস্থান নেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অ্যাকটিভিস্ট ও কূটনীতিক সূত্রকে উদ্ধৃত করে গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ‘ইসরায়েলবিদ্বেষী’ ভূমিকাকে কারণ দেখিয়ে তারা কমিশন থেকে সরে যেতে পারে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। প্রতিষ্ঠার পর দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী অনৈতিক দখলদারিত্ব ও নিপীড়নকে এর আলোচ্যসূচির স্থায়ী বিষয়বস্তু হিসেবে রেখেছে ওই কাউন্সিল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা, কাউন্সিল তাদের অবস্থান থেকে সরে এসে ইসরায়েলি দখলদারিত্বকে তাদের স্থায়ী আলোচ্যসূচি থেকে বাদ দেবে। বুশ প্রশাসনের সময় প্রতিষ্ঠা-পরবর্তী ৩ বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্র কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেনি। তবে ওবামা শাসনামলে ২০০৯ সালে ওয়াশিংটন কাউন্সিলের সঙ্গে যুক্ত হয়।
ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে ১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসরায়েল নামের রাষ্ট্র। ১৯৭৬ সালের ৩০ মার্চ ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে ইহুদি বসতি নির্মাণের প্রতিবাদ করায় ছয় ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হয়। পরের বছর থেকেই ৩০ মার্চ থেকে ১৫ মে পর্যন্ত পরবর্তী ছয় সপ্তাহকে ভূমি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে ফিলিস্তিনিরা। গ্রেট রিটার্ন মার্চ নামে অনুষ্ঠিত এবারের সেই বিক্ষোভ কর্মসূচির শেষদিনের আগে (১৪ মে) জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ জোরালো হয়ে উঠলে একদিনেই ৬৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে ইসরায়েলি বাহিনী। ৪৭ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ মানবাধিকার প্যানেল গত মাসের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর ওই হত্যাযজ্ঞের তদন্তের পক্ষে অবস্থান নেয়।
No comments