পুলিশ কি ওখানে জুঁই ফুলের গান গাইবে?
দেশে
চলমান মাদকবিরোধী অভিযান নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের
বলেছেন, বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সমর্থন করি না। এটা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু
যারা মাদক ব্যবসা করে এদের একটা সিন্ডিকেট আছে। এদের সঙ্গে টেরোরিস্টরা
আছে। অস্ত্রবাজরা আছে। যখন পুলিশ এদের ধরতে যায় তখন অস্ত্র নিয়ে ওরা
মোকাবিলা করে। তখন এনকাউন্টার হয়।
এনকাউন্টারকে তো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বলা যাবে না। কারণ, এখানে এক পক্ষের হাতে অস্ত্র নেই। অস্ত্র আছে দুই পক্ষের হাতে। তাহলে পুলিশ কি ওখানে জুঁই ফুলের গান গাইবে? তারা এটার কাউন্টার করবে না? সেখানে কি পুলিশ নীরব দর্শক থাকবে, সেটা আমার প্রশ্ন? গতকাল রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে বিআরটি’র ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার কার্যক্রম পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর পরিষ্কার নির্দেশ, মাদক ব্যবসা বা ড্রাগ ডিলিংসের সঙ্গে যে বা যারাই জড়িত তারা কেউ ছাড় পাবে না। যত প্রভাবশালীই হোক তাদের অবশ্যই এই মাদকবিরোধী অভিযানের আওতায় আনতে হবে। কক্সবাজারের সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, শুধু আব্দুর রহমান বদি কেন, আরও তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে সরকারি দলের প্রভাবশালী কেউ যদি হয়ও, প্রধানমন্ত্রীর সুস্পষ্ট নির্দেশ, মাদক ব্যবসার সঙ্গে, ড্রাগ ডিলিংয়ের সঙ্গে যে-ই বা যারা জড়িত যতো প্রভাবশালী হোক না কেন ছাড় দেয়া হবে না।
এই অভিযানের আওতায় নিয়ে আসা হবে। তবে একজন এমপিকে তো চট করে ধরা যায় না। প্রমাণ করতে হবে তো? যদি সে অপরাধী হয় অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চলমান মাদকবিরোধী অভিযান সমর্থন করেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবশ্যই সমর্থন করি। আমার প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছে, আমি সমর্থন করবো না? সারা দেশের মানুষ খুশি। তাহলে আমি সমর্থন করবো না কেন, এটা কেমন প্রশ্ন? অপর এক প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এই অভিযানে খুশি শুধু গাত্রদাহ শুরু হয়েছে বিএনপির। কারণ জনগণ খুশি কেন, সেটাই বিএনপির গায়ের জ্বালা।
বিএনপি এতো চিৎকার করছে কেন? এর সঙ্গে কি তাদেরও বহু লোক জড়িত? বিএনপির উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া, এই সরকারের গত সাড়ে নয় বছরে বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দল একটি কথা বলেছেন কোনো রাজনৈতিক সভায়? প্রতিপক্ষকে গালিগালাজ ছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আপনারা একটি শব্দ উচ্চারণ করেননি? কাজেই এ ব্যাপারে আপনাদের কথা বলার কোনো অধিকার নেই। আজ দেশ যে ভয়ঙ্কর অবস্থায় এসেছে আমরা যদি সকলে মিলে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতাম সব দল, তাহলে এ অবস্থায় আসত না বলেও দাবি করেন তিনি।
আর এটা আজকে পুলিশকে মোকাবিলা করতে হতো না। তাই আজকে জনস্বার্থে এটা করতে হচ্ছে উল্লেখ করেন তিনি। সম্প্রতি কানাডার ফেডারেল কোর্টের একটি আপিলের রায়ে বিএনপিকে পুনরায় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করার বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তো বারবার বলেছি বিএনপি দুর্নীতিবাজ দল। তারা তাদের সংগঠনের ৭ ধারা বাতিল করে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ, করাপ্ট এবং টেরোরিস্ট দল হিসেবে নিজেকে স্বীকার করে নিয়েছে। এটা শুধু আজ দেশে নয়, বিদেশেও তারা আমাদের লজ্জা দিচ্ছে। সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা ও ট্রাফিক আইন মেনে চলার জন্য বাস-সিনজি থামিয়ে যাত্রীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করেন। এসময় এক মোটরসাইকেল আরোহীকে থামিয়ে তিনি হেলমেট পরারও অনুরোধ করেন। এসময় বিআরটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এনকাউন্টারকে তো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বলা যাবে না। কারণ, এখানে এক পক্ষের হাতে অস্ত্র নেই। অস্ত্র আছে দুই পক্ষের হাতে। তাহলে পুলিশ কি ওখানে জুঁই ফুলের গান গাইবে? তারা এটার কাউন্টার করবে না? সেখানে কি পুলিশ নীরব দর্শক থাকবে, সেটা আমার প্রশ্ন? গতকাল রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে বিআরটি’র ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার কার্যক্রম পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর পরিষ্কার নির্দেশ, মাদক ব্যবসা বা ড্রাগ ডিলিংসের সঙ্গে যে বা যারাই জড়িত তারা কেউ ছাড় পাবে না। যত প্রভাবশালীই হোক তাদের অবশ্যই এই মাদকবিরোধী অভিযানের আওতায় আনতে হবে। কক্সবাজারের সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, শুধু আব্দুর রহমান বদি কেন, আরও তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে সরকারি দলের প্রভাবশালী কেউ যদি হয়ও, প্রধানমন্ত্রীর সুস্পষ্ট নির্দেশ, মাদক ব্যবসার সঙ্গে, ড্রাগ ডিলিংয়ের সঙ্গে যে-ই বা যারা জড়িত যতো প্রভাবশালী হোক না কেন ছাড় দেয়া হবে না।
এই অভিযানের আওতায় নিয়ে আসা হবে। তবে একজন এমপিকে তো চট করে ধরা যায় না। প্রমাণ করতে হবে তো? যদি সে অপরাধী হয় অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চলমান মাদকবিরোধী অভিযান সমর্থন করেন কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবশ্যই সমর্থন করি। আমার প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছে, আমি সমর্থন করবো না? সারা দেশের মানুষ খুশি। তাহলে আমি সমর্থন করবো না কেন, এটা কেমন প্রশ্ন? অপর এক প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এই অভিযানে খুশি শুধু গাত্রদাহ শুরু হয়েছে বিএনপির। কারণ জনগণ খুশি কেন, সেটাই বিএনপির গায়ের জ্বালা।
বিএনপি এতো চিৎকার করছে কেন? এর সঙ্গে কি তাদেরও বহু লোক জড়িত? বিএনপির উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া, এই সরকারের গত সাড়ে নয় বছরে বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দল একটি কথা বলেছেন কোনো রাজনৈতিক সভায়? প্রতিপক্ষকে গালিগালাজ ছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আপনারা একটি শব্দ উচ্চারণ করেননি? কাজেই এ ব্যাপারে আপনাদের কথা বলার কোনো অধিকার নেই। আজ দেশ যে ভয়ঙ্কর অবস্থায় এসেছে আমরা যদি সকলে মিলে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতাম সব দল, তাহলে এ অবস্থায় আসত না বলেও দাবি করেন তিনি।
আর এটা আজকে পুলিশকে মোকাবিলা করতে হতো না। তাই আজকে জনস্বার্থে এটা করতে হচ্ছে উল্লেখ করেন তিনি। সম্প্রতি কানাডার ফেডারেল কোর্টের একটি আপিলের রায়ে বিএনপিকে পুনরায় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করার বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তো বারবার বলেছি বিএনপি দুর্নীতিবাজ দল। তারা তাদের সংগঠনের ৭ ধারা বাতিল করে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ, করাপ্ট এবং টেরোরিস্ট দল হিসেবে নিজেকে স্বীকার করে নিয়েছে। এটা শুধু আজ দেশে নয়, বিদেশেও তারা আমাদের লজ্জা দিচ্ছে। সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা ও ট্রাফিক আইন মেনে চলার জন্য বাস-সিনজি থামিয়ে যাত্রীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করেন। এসময় এক মোটরসাইকেল আরোহীকে থামিয়ে তিনি হেলমেট পরারও অনুরোধ করেন। এসময় বিআরটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments