স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের উত্থানের আশঙ্কা -ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ নিয়ে সেমিনারে মাইলাম
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান না হলে নির্বাচনের পর একটি স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের উত্থানের আশঙ্কা রয়েছে। চলমান পরিস্থিতি বাংলাদেশকে রাজনীতি ও সুশাসনের জন্য খাদের কিনারে নিয়ে গেছে।
ঢাকায় নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম গতকাল বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে এক সেমিনারে এ অভিমত দেন। ওই একই সেমিনারে উইলসন সেন্টারের সিনিয়র পাবলিক পলিসি স্কলার আলী রীয়াজ বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হওয়া আর রাজনৈতিক দলগুলোর একে অন্যের প্রতি আস্থা তৈরি না হওয়ার আগে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার চেয়ে ভালো কোনো সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টার গতকাল বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ‘খাদের কিনারে বাংলাদেশ’ (বাংলাদেশ অন দ্য ব্রিঙ্ক) শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনার সঞ্চালনা করেন উইলসন সেন্টারের এশিয়া কর্মসূচির পরিচালক রবার্ট হ্যাথাওয়ে।
সেমিনারের আলোচকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল সেমিনারের আলোচনার বিষয়। সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেন উইলিয়াম বি মাইলাম। ওই সফরের সময় রাজনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁর যে ধারণা জন্মেছে, সেটি সেমিনারে তিনি তুলে ধরেন। অন্যদিকে বৃহৎ পরিসরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন আলী রীয়াজ।
সেমিনারে পররাষ্ট্র দপ্তরসহ মার্কিন সরকারের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ নিয়ে গবেষণায় জড়িত বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। উইলসন সেন্টারের সিনিয়র স্কলার উইলিয়াম বি মাইলাম বলেন, সব দল নির্বাচনে অংশ না নিলে ১৯৯৬ সালের মতো পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটবে না। আগামী দিনের সম্ভাব্য একটি ছবি হতে পারে: আসন্ন মাসগুলোতে বাংলাদেশের নির্বাচনটি হবে ‘একটি দল ও অর্ধেক দলের সমন্বয়’। যে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও কয়েকটি ছোট ছোট দল অংশ নিল। এর ফলে নির্বাচন শেষে একটি স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেবে। সম্প্রতি ঢাকা সফরের পর বাংলাদেশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে সম্ভাব্য তিনটি পরিস্থিতির কথা তাঁর ভাবনায় এসেছে। তিনি বলেন, প্রথমত, সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন একেবারেই অসম্ভব। দ্বিতীয়ত, প্রধান বিরোধী দলকে ছাড়াই একটি নির্বাচন। আর শেষ বিকল্পটি হতে পারে অতীতের পুনরাবৃত্তি অর্থাৎ বিস্ফোরণোন্মুখ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য দীর্ঘমেয়াদি একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এ রাষ্ট্রদূত সহিংসতা ও লোকজনের প্রাণহানির মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তাঁর মতে, বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে যেহেতু ১৯৯৬ ও ২০০৬ সালের মিল নেই, তাই বর্তমান সংকটের উত্তরণও ওই সময়ের মতো হবে না। বর্তমান পরিস্থিতিকে তিনি বাংলাদেশের রাজনীতি ও সুশাসনের ‘খাদের কিনার’ হিসেবে উল্লেখ করেন। গত পাঁচ বছরের জনমত জরিপের দৃষ্টান্ত টেনে মাইলাম বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি জনসমর্থন রয়েছে।
আলী রীয়াজ আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীকে চলমান রাজনৈতিক সংকটের কারণ হিসেবে বলা হলেও এ পরিস্থিতি এক দিনে হয়নি। সংবিধানের ধারাবাহিক তিনটি সংশোধনী (ত্রয়োদশ, চতুর্দশ ও পঞ্চদশ) এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টির জন্য দায়ী, যা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিকশিত হতে দেয়নি। তাঁর মতে, পঞ্চদশ সংশোধনী হচ্ছে কফিনের শেষ পেরেক।
আলী রীয়াজ বলেন, একতরফাভাবে সংবিধানে এসব সংশোধনী আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে জনগণের মতামতের তোয়াক্কা করা হয়নি। ফলে এ ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া থেকে জনগণ বাইরে থেকেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে সংশোধনী প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলো কেন তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে যুক্ত করেনি, তা নিয়েও তিনি প্রশ্ন তোলেন।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন যে রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় ঘোষণায় সুপ্রিম কোর্ট অনেক বেশি সময় নেওয়ায় সেই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর মতে, নির্বাচন বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক জটিলতার নিরসন ঘটাবে না। তাই বাংলাদেশের নাগরিকদের পুরো সংবিধান সংস্কার করা উচিত। দেশ এখন এমন এক পরিস্থিতির সামনে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে ‘অপ্রীতিকর ও বিপর্যয়মূলক’—এর মধ্যে একটাকে বেছে নিতে হবে। সব দলের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি বাজে নির্বাচন হবে বিপর্যয়মূলক।
উইলসন সেন্টারের এই গবেষক সেমিনারে বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শুধু নির্বাচন নয়, নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা উচিত। পাশাপাশি বিরোধী দল যাতে অন্যায়ভাবে নির্যাতনের শিকার না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে তাদের বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে কাজ করতে হবে। হেরে যাওয়ার পর নির্যাতিত হতে হবে—এ আশঙ্কায় নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে একজনের উত্থানের বিনিময়ে অন্যের পতনের খেলায় পরিণত করেছে।
আলী রীয়াজ বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কোনো সমাধান হতে পারে না। তবে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী না করা এবং রাজনৈতিক দলগুলোর একে অন্যের প্রতি আস্থা তৈরি না হওয়া পর্যন্ত এখন পর্যন্ত এর চেয়ে ভালো কোনো সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেমিনারে উপস্থিত ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাজনৈতিক কাউন্সেলর নাঈম উদ্দীন আহমেদ নির্বাচনকালীন সরকারপদ্ধতি নিয়ে মহাজোট সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন।
সেমিনারে উপস্থিত এক গবেষক মনে করেন, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ছিয়ানব্বইয়ের মতো হবে না। তাঁর প্রশ্ন, তবে কি স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের উত্থানের সম্ভাবনা আছে?
ঢাকায় নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম গতকাল বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে এক সেমিনারে এ অভিমত দেন। ওই একই সেমিনারে উইলসন সেন্টারের সিনিয়র পাবলিক পলিসি স্কলার আলী রীয়াজ বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হওয়া আর রাজনৈতিক দলগুলোর একে অন্যের প্রতি আস্থা তৈরি না হওয়ার আগে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার চেয়ে ভালো কোনো সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টার গতকাল বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ‘খাদের কিনারে বাংলাদেশ’ (বাংলাদেশ অন দ্য ব্রিঙ্ক) শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনার সঞ্চালনা করেন উইলসন সেন্টারের এশিয়া কর্মসূচির পরিচালক রবার্ট হ্যাথাওয়ে।
সেমিনারের আলোচকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল সেমিনারের আলোচনার বিষয়। সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেন উইলিয়াম বি মাইলাম। ওই সফরের সময় রাজনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁর যে ধারণা জন্মেছে, সেটি সেমিনারে তিনি তুলে ধরেন। অন্যদিকে বৃহৎ পরিসরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন আলী রীয়াজ।
সেমিনারে পররাষ্ট্র দপ্তরসহ মার্কিন সরকারের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ নিয়ে গবেষণায় জড়িত বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। উইলসন সেন্টারের সিনিয়র স্কলার উইলিয়াম বি মাইলাম বলেন, সব দল নির্বাচনে অংশ না নিলে ১৯৯৬ সালের মতো পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটবে না। আগামী দিনের সম্ভাব্য একটি ছবি হতে পারে: আসন্ন মাসগুলোতে বাংলাদেশের নির্বাচনটি হবে ‘একটি দল ও অর্ধেক দলের সমন্বয়’। যে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও কয়েকটি ছোট ছোট দল অংশ নিল। এর ফলে নির্বাচন শেষে একটি স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেবে। সম্প্রতি ঢাকা সফরের পর বাংলাদেশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে সম্ভাব্য তিনটি পরিস্থিতির কথা তাঁর ভাবনায় এসেছে। তিনি বলেন, প্রথমত, সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন একেবারেই অসম্ভব। দ্বিতীয়ত, প্রধান বিরোধী দলকে ছাড়াই একটি নির্বাচন। আর শেষ বিকল্পটি হতে পারে অতীতের পুনরাবৃত্তি অর্থাৎ বিস্ফোরণোন্মুখ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য দীর্ঘমেয়াদি একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এ রাষ্ট্রদূত সহিংসতা ও লোকজনের প্রাণহানির মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তাঁর মতে, বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে যেহেতু ১৯৯৬ ও ২০০৬ সালের মিল নেই, তাই বর্তমান সংকটের উত্তরণও ওই সময়ের মতো হবে না। বর্তমান পরিস্থিতিকে তিনি বাংলাদেশের রাজনীতি ও সুশাসনের ‘খাদের কিনার’ হিসেবে উল্লেখ করেন। গত পাঁচ বছরের জনমত জরিপের দৃষ্টান্ত টেনে মাইলাম বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি জনসমর্থন রয়েছে।
আলী রীয়াজ আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীকে চলমান রাজনৈতিক সংকটের কারণ হিসেবে বলা হলেও এ পরিস্থিতি এক দিনে হয়নি। সংবিধানের ধারাবাহিক তিনটি সংশোধনী (ত্রয়োদশ, চতুর্দশ ও পঞ্চদশ) এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টির জন্য দায়ী, যা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিকশিত হতে দেয়নি। তাঁর মতে, পঞ্চদশ সংশোধনী হচ্ছে কফিনের শেষ পেরেক।
আলী রীয়াজ বলেন, একতরফাভাবে সংবিধানে এসব সংশোধনী আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে জনগণের মতামতের তোয়াক্কা করা হয়নি। ফলে এ ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া থেকে জনগণ বাইরে থেকেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে সংশোধনী প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলো কেন তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে যুক্ত করেনি, তা নিয়েও তিনি প্রশ্ন তোলেন।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন যে রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় ঘোষণায় সুপ্রিম কোর্ট অনেক বেশি সময় নেওয়ায় সেই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর মতে, নির্বাচন বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক জটিলতার নিরসন ঘটাবে না। তাই বাংলাদেশের নাগরিকদের পুরো সংবিধান সংস্কার করা উচিত। দেশ এখন এমন এক পরিস্থিতির সামনে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে ‘অপ্রীতিকর ও বিপর্যয়মূলক’—এর মধ্যে একটাকে বেছে নিতে হবে। সব দলের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি বাজে নির্বাচন হবে বিপর্যয়মূলক।
উইলসন সেন্টারের এই গবেষক সেমিনারে বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শুধু নির্বাচন নয়, নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা উচিত। পাশাপাশি বিরোধী দল যাতে অন্যায়ভাবে নির্যাতনের শিকার না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে তাদের বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে কাজ করতে হবে। হেরে যাওয়ার পর নির্যাতিত হতে হবে—এ আশঙ্কায় নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে একজনের উত্থানের বিনিময়ে অন্যের পতনের খেলায় পরিণত করেছে।
আলী রীয়াজ বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কোনো সমাধান হতে পারে না। তবে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী না করা এবং রাজনৈতিক দলগুলোর একে অন্যের প্রতি আস্থা তৈরি না হওয়া পর্যন্ত এখন পর্যন্ত এর চেয়ে ভালো কোনো সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেমিনারে উপস্থিত ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাজনৈতিক কাউন্সেলর নাঈম উদ্দীন আহমেদ নির্বাচনকালীন সরকারপদ্ধতি নিয়ে মহাজোট সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন।
সেমিনারে উপস্থিত এক গবেষক মনে করেন, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ছিয়ানব্বইয়ের মতো হবে না। তাঁর প্রশ্ন, তবে কি স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের উত্থানের সম্ভাবনা আছে?
No comments