পুলিশের কাছথেকে অস্ত্রধারীকে ছিনিয়ে নিলছাত্রলীগ
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা গত সোমবার রাতে পুলিশের কাছ থেকে গোলাম রহমান
চৌধুরী নামে এক যুবককে ছিনিয়ে নিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ওই যুবক সিলেটের
এমসি কলেজে সংঘর্ষে অস্ত্র হাতে অংশ নিয়েছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে
জানা গেছে, গত রোববার এমসি কলেজে জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিরন
মাহমুদ ও বরখাস্ত হওয়া সাবেক সভাপতি পংকজ পুরকায়স্থের পক্ষের মধ্যে
সংঘর্ষ হয়। এ সময় গোলাম রহমান কালো হেলমেট পরে কলেজের মূল ফটকের বাইরে
অস্ত্র হাতে অবস্থান নেন। তাঁর ছবি তোলার সময় বেসরকারি টেলিভিশনসহ
দায়িত্ব পালনরত আলোকচিত্র সাংবাদিকদের অস্ত্রধারীরা ধাওয়া করে। সিলেট
মহানগর পুলিশের শাহ পরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলী
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নাম উল্লেখ না করে প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোববার
গোলাম রহমানকে সশস্ত্র অবস্থায় সংঘর্ষে অংশ নিতে দেখা গেছে। সোমবার রাতে
এমসি কলেজের পার্শ্ববর্তী টিলাগড় এলাকার একটি রেস্তোরাঁ থেকে সাদা পোশাকে
পুলিশ তাঁকে আটক করেছিল। ওই সময় তাঁর সঙ্গে থাকা কয়েকজন পুলিশের হাত থেকে
তাঁকে ছিনিয়ে নেয়। তাঁকেসহ সংঘর্ষে জড়িত অন্য অস্ত্রধারীদের ধরার
চেষ্টা চলছে।’
জানা গেছে, পুলিশ গোলাম রহমানকে ধরতে সোমবার মধ্যরাত থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে টিলাগড়ের শাপলাবাগ আবাসিক এলাকায় কয়েক দফা অভিযান চালায়। তিনি জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিরন মাহমুদের পক্ষের কর্মী। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে টিলাগড় মোড়ের একটি রেস্তোরাঁর সামনে গোলাম রহমানসহ কয়েকজন বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। রাত সাড়ে আটটার দিকে শাহ পরান থানার পুলিশ এসে গোলাম রহমানকে আটক করে। পুলিশ তাঁকে গাড়িতে তোলার সময় খবর পেয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পুলিশকে ঘিরে ফেলেন। জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিসহ এমসি কলেজ ও সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা গোলাম রহমানকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে চলে যান। মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রথম আলোকে বলেন, ‘গোলাম রহমানকে নিয়ে আসলে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল। পুলিশকে বোঝানোর পর তারা চলে গেছে। এখানে ছিনিয়ে নেওয়ার কিছু ঘটেনি।’ গোলাম রহমানকে ওই দিন অস্ত্র হাতে কলেজের ফটকে দেখা গেছে—বিষয়টি জানালে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
জানা গেছে, পুলিশ গোলাম রহমানকে ধরতে সোমবার মধ্যরাত থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে টিলাগড়ের শাপলাবাগ আবাসিক এলাকায় কয়েক দফা অভিযান চালায়। তিনি জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিরন মাহমুদের পক্ষের কর্মী। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে টিলাগড় মোড়ের একটি রেস্তোরাঁর সামনে গোলাম রহমানসহ কয়েকজন বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। রাত সাড়ে আটটার দিকে শাহ পরান থানার পুলিশ এসে গোলাম রহমানকে আটক করে। পুলিশ তাঁকে গাড়িতে তোলার সময় খবর পেয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা পুলিশকে ঘিরে ফেলেন। জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিসহ এমসি কলেজ ও সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা গোলাম রহমানকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে চলে যান। মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রথম আলোকে বলেন, ‘গোলাম রহমানকে নিয়ে আসলে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল। পুলিশকে বোঝানোর পর তারা চলে গেছে। এখানে ছিনিয়ে নেওয়ার কিছু ঘটেনি।’ গোলাম রহমানকে ওই দিন অস্ত্র হাতে কলেজের ফটকে দেখা গেছে—বিষয়টি জানালে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
No comments