দু’ জোড়া ঠোঁট… উঁহু
দু’ জোড়া ঠোঁট… উঁহু, তা যে নামেই দুই…!
ওদের নিঃশ্বাসে প্রশ্বাসে ভেঙে যাওয়া, গহন আলিঙ্গনে মিলে মিশে একটা ডুবুরি
শ্বাস নিয়ে তারপরেই নিরিবিলি গভীর চুম্বন… সে যে আদরের চুম্বন… প্রেমেরও।
‘আলিঙ্গন দিবস’ দিয়ে যে শরীরী প্রেমের স্ফুরণ, চুম্বনে
তা যেন দুটি হৃদয়ের মধ্যযাম পেরিয়ে দরজায় কড়া নাড়া! অন্যদিকে আবার, প্রেম সপ্তাহের শেষ দিনে চুমু মানে সে তো আক্ষরিক অর্থে শুরু। ভালবাসার মানুষটিকে হৃদমাঝারে বন্দী করার বাহানায়-হেঁয়ালিতে বা উপহারে ভরিয়ে গোটা সপ্তাহটি কাটানোর পরে আজ অবশেষে হাজির চুম্বন দিবস- ভালবাসার ছোট ছোট ছবিগুলো চট করে মিলে গিয়ে একটি বড়সড় কোলাজ। রবি ঠাকুরের কথায় বললে ‘গোপনে একটি চুম্বন’।
গোপন, তা সে যতই গোপন হোক, চেয়ে নেওয়ার মাঝেই সুপ্ত অমোঘ সেই প্রেম রসটিকে তিলোত্তমা কলকাতার হীর-রঞ্ঝা বা লায়লা-মজনুরা কাজে-কম্মে পালন করছেন আজ। আর করবেন না-ই বা কেন… প্রথমে গোলাপ… তারপর টেডি বিয়ার, চকোলেট, হাগ পেরিয়ে এবার সন্তর্পনে গালে বা ওষ্ঠে একটি ‘চুমু’ খেয়ে ফেলতে আর দোষ কি? বিশেষ করে, বিশ্বজোড়া চুমুর ফাঁদে যখন হররোজ ধরা দিয়েই থাকে কলকাতা!
কে বললো, চুমু নেই? ফেসবুক ফ্রেন্ড থেকেই বয়ফ্রেন্ড হয়ে যাওয়া ‘তাকে’ ট্যাক্সির সিটে, ছোটবেলার সেই এলোমেলো বন্ধুকে গড়ের মাঠে, সদ্য বিয়ে হওয়া সহধর্মিণী বা সদ্য প্রেমিকাকে লিফ্ট-এ, গোপনে একটি চুম্বন কি দেয় না এ শহর? তাই এই প্রেম বর্ষণের দিনে উষ্ণ একটি চুম্বনে ভিজিয়ে দিন ‘তার’ কবুতর দিলের জমিন। দেখবেন ভালবাসার তাজমহলে ঠিক আদর ‘চুমু’-র লালি দাগ ধরিয়ে দেবে সোহাগটীকা।
কিস শব্দটির ব্যুৎপত্তি যে পুরনো ইংলিশ শব্দ ‘সিসান’, আর যার মানে চুম্বন করা- সেটা কে না জানে! প্রাকৃতিক ইতিহাসবিদ আরনেস্ট ক্রলি তো সেই কবেই বলেছিলেন, কিস বা চুম্বনের উৎস বিংশ শতাব্দীতে আর তখনই উচ্চতর সভ্যতার সামাজিক জীবনে কিস এক আবেগ প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে প্রচলিত হয় প্রথম। হবে নাই বা কেন, স্নেহের পরশে প্রিয় মানুষটিকে আদর জানানোর জন্য চুমুই তো সবচেয়ে সরল অথচ কোমল মাধ্যম। তাই তো শপিং মল, পার্ক, মাল্টিপ্লেক্স, লুকানো নিশুতি গলি বা ড্রয়িং রুমের আরাম কেদারায় বসে নির্দ্বিধায় আজ চুমু খাচ্ছে কলকাতা।
কিন্তু প্লিজ, অন্তত এই একটা দিন মিথ্যেকে সরিয়ে রাখুক কলকাতা! কবি তো বলেইছেন, ‘এই ঠোঁট ছুঁয়েছে নীরার ঠোঁট, এ ঠোঁট কখনো মিথ্যা বলতে পারেনা’। তাই ঠোঁট দুটি দিয়ে আজ আর কোনও কটূ কথা নয়, নয় কোনও ঝগড়া-তর্ক-ভুল বোঝাবুঝি। শুধু কোমল ছোঁওয়ার নরম আদরে, সুদীর্ঘ পানকৌড়ি ডুব অথবা পথচলতি টুকুস ‘চুম্বনে’ ভিজিয়ে দিন প্রিয়জনের মনের বারান্দা। কে বলেছে আজ বর্ষা নয়, দেখুন প্রেমের মন্দাক্রান্তা ছন্দে নেমে আসবে কামসঘন পদাবলী বর্ষা!
তা যেন দুটি হৃদয়ের মধ্যযাম পেরিয়ে দরজায় কড়া নাড়া! অন্যদিকে আবার, প্রেম সপ্তাহের শেষ দিনে চুমু মানে সে তো আক্ষরিক অর্থে শুরু। ভালবাসার মানুষটিকে হৃদমাঝারে বন্দী করার বাহানায়-হেঁয়ালিতে বা উপহারে ভরিয়ে গোটা সপ্তাহটি কাটানোর পরে আজ অবশেষে হাজির চুম্বন দিবস- ভালবাসার ছোট ছোট ছবিগুলো চট করে মিলে গিয়ে একটি বড়সড় কোলাজ। রবি ঠাকুরের কথায় বললে ‘গোপনে একটি চুম্বন’।
গোপন, তা সে যতই গোপন হোক, চেয়ে নেওয়ার মাঝেই সুপ্ত অমোঘ সেই প্রেম রসটিকে তিলোত্তমা কলকাতার হীর-রঞ্ঝা বা লায়লা-মজনুরা কাজে-কম্মে পালন করছেন আজ। আর করবেন না-ই বা কেন… প্রথমে গোলাপ… তারপর টেডি বিয়ার, চকোলেট, হাগ পেরিয়ে এবার সন্তর্পনে গালে বা ওষ্ঠে একটি ‘চুমু’ খেয়ে ফেলতে আর দোষ কি? বিশেষ করে, বিশ্বজোড়া চুমুর ফাঁদে যখন হররোজ ধরা দিয়েই থাকে কলকাতা!
কে বললো, চুমু নেই? ফেসবুক ফ্রেন্ড থেকেই বয়ফ্রেন্ড হয়ে যাওয়া ‘তাকে’ ট্যাক্সির সিটে, ছোটবেলার সেই এলোমেলো বন্ধুকে গড়ের মাঠে, সদ্য বিয়ে হওয়া সহধর্মিণী বা সদ্য প্রেমিকাকে লিফ্ট-এ, গোপনে একটি চুম্বন কি দেয় না এ শহর? তাই এই প্রেম বর্ষণের দিনে উষ্ণ একটি চুম্বনে ভিজিয়ে দিন ‘তার’ কবুতর দিলের জমিন। দেখবেন ভালবাসার তাজমহলে ঠিক আদর ‘চুমু’-র লালি দাগ ধরিয়ে দেবে সোহাগটীকা।
কিস শব্দটির ব্যুৎপত্তি যে পুরনো ইংলিশ শব্দ ‘সিসান’, আর যার মানে চুম্বন করা- সেটা কে না জানে! প্রাকৃতিক ইতিহাসবিদ আরনেস্ট ক্রলি তো সেই কবেই বলেছিলেন, কিস বা চুম্বনের উৎস বিংশ শতাব্দীতে আর তখনই উচ্চতর সভ্যতার সামাজিক জীবনে কিস এক আবেগ প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে প্রচলিত হয় প্রথম। হবে নাই বা কেন, স্নেহের পরশে প্রিয় মানুষটিকে আদর জানানোর জন্য চুমুই তো সবচেয়ে সরল অথচ কোমল মাধ্যম। তাই তো শপিং মল, পার্ক, মাল্টিপ্লেক্স, লুকানো নিশুতি গলি বা ড্রয়িং রুমের আরাম কেদারায় বসে নির্দ্বিধায় আজ চুমু খাচ্ছে কলকাতা।
কিন্তু প্লিজ, অন্তত এই একটা দিন মিথ্যেকে সরিয়ে রাখুক কলকাতা! কবি তো বলেইছেন, ‘এই ঠোঁট ছুঁয়েছে নীরার ঠোঁট, এ ঠোঁট কখনো মিথ্যা বলতে পারেনা’। তাই ঠোঁট দুটি দিয়ে আজ আর কোনও কটূ কথা নয়, নয় কোনও ঝগড়া-তর্ক-ভুল বোঝাবুঝি। শুধু কোমল ছোঁওয়ার নরম আদরে, সুদীর্ঘ পানকৌড়ি ডুব অথবা পথচলতি টুকুস ‘চুম্বনে’ ভিজিয়ে দিন প্রিয়জনের মনের বারান্দা। কে বলেছে আজ বর্ষা নয়, দেখুন প্রেমের মন্দাক্রান্তা ছন্দে নেমে আসবে কামসঘন পদাবলী বর্ষা!
No comments