ফেলানি শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারতেরও কন্যা
তার মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। ফেলানি শুধু
বাংলাদেশের কন্যা নয়, সে ভারতেরও কন্যা। রোববার দুইদিনের বাংলাদেশ সফরের
শেষ দিনে রূপসী বাংলা হোটেলে ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদ এ কথা বলেন।
তিনি
বলেছন, “সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভারত-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের
কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না। কারণ এ দুই দেশের সম্পর্ক কোনো দলের নয়। এ সম্পর্ক
দুই দেশের জনগণের।”
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, “ দু’দেশের সম্পর্কের যে ভিত্তি রচিত হয়েছে তা পরবর্তীতে আরো শক্তিশালী হবে।”
বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, “আমি আশা করি আগামী নির্বাচনে সব দল অংশ নেবে।”
তিস্তা চুক্তি নিয়ে তিনি বলেন, “তিস্তা চুক্তি নিয়ে ভারত যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা অবশ্যই বাস্তবে রূপলাভ করবে। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আসন্ন লোকসভার অধিবেশনে ল্যান্ড বাউন্ডারি অ্যাগ্রিমেন্ট পাস হবে বলে আশা প্রকাশ করছি।”
তিস্তা নিয়েও লোকসভায় আলোচনা হয়ে একটা সিন্ধান্তে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “বাংলাদেশ এ প্রকল্পের অংশীদার হতে চেয়েছে। যা ভারত স্বাগত জানায়। উজানে ভারত এমন কোনো প্রকল্প গ্রহণ করবে না যাতে বাংলাদেশের কোনো ক্ষতি হয়।”
তিনি আরও বলেন, “ব্রহ্মপুত্র নদীতে চীন যে বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে তাতে ভারত উদ্বিগ্ন। কারণ এতে ভাটিতে ভারত ও বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ সম্পর্কে চীনের সঙ্গে আলোচনা চলছে।”
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, “ দু’দেশের সম্পর্কের যে ভিত্তি রচিত হয়েছে তা পরবর্তীতে আরো শক্তিশালী হবে।”
বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, “আমি আশা করি আগামী নির্বাচনে সব দল অংশ নেবে।”
তিস্তা চুক্তি নিয়ে তিনি বলেন, “তিস্তা চুক্তি নিয়ে ভারত যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা অবশ্যই বাস্তবে রূপলাভ করবে। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আসন্ন লোকসভার অধিবেশনে ল্যান্ড বাউন্ডারি অ্যাগ্রিমেন্ট পাস হবে বলে আশা প্রকাশ করছি।”
তিস্তা নিয়েও লোকসভায় আলোচনা হয়ে একটা সিন্ধান্তে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “বাংলাদেশ এ প্রকল্পের অংশীদার হতে চেয়েছে। যা ভারত স্বাগত জানায়। উজানে ভারত এমন কোনো প্রকল্প গ্রহণ করবে না যাতে বাংলাদেশের কোনো ক্ষতি হয়।”
তিনি আরও বলেন, “ব্রহ্মপুত্র নদীতে চীন যে বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে তাতে ভারত উদ্বিগ্ন। কারণ এতে ভাটিতে ভারত ও বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ সম্পর্কে চীনের সঙ্গে আলোচনা চলছে।”
No comments