কার্বন-করের সমর্থনে অস্ট্রেলিয়ায় সমাবেশ
বৈশ্বিক উষ্ণতার জন্য দায়ী কার্বন নিঃসরণের ওপর প্রস্তাবিত করারোপের প্রতি সমর্থন জানাতে গতকাল রোববার অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন শহরে সমাবেশ হয়েছে। গেটআপ, গ্রিনপিস অস্ট্রেলিয়া প্যাসিফিক, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ ফান্ড অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি পরিবেশবাদী সংগঠন এসব সমাবেশের আয়োজন করে। হাজার হাজার মানুষ সমাবেশে যোগ দেয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর কাজ করতে সমাবেশগুলো থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সিডনিতে সমবেত বিক্ষোভকারীরা নানা ধরনের ব্যানার বহন করে। একটি ব্যানারে লেখা ছিল, ‘কার্বনদূষণ কমানোর প্রতি হ্যাঁ বলুন।’ মেলবোর্ন, এডিলেড, পার্থ, ব্রিসবেন, হোবার্ট ও ক্যানবেরায়ও এ ধরনের সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
কার্বন নিঃসরণের ওপর প্রস্তাবিত কর অস্ট্রেলিয়ায় উত্তপ্ত বিতর্কের বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়েছে। রক্ষণশীল বিরোধীরা বলছে, এই কর কর্মসংস্থান কমাবে। রপ্তানিকারক ও কয়লাশিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড এই করের প্রস্তাব দেওয়ার পর তাঁর মধ্য-বাম লেবার সরকারের জনপ্রিয়তা রেকর্ড মাত্রায় কমে যায়। তবে পরিবেশবাদীরা বলছেন, জনসমর্থনের পরিবর্তন ঘটছে। কারণ, অস্ট্রেলিয়ার জনগণ জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর কাজ দেখতে চায়।
জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর কাজ করতে সমাবেশগুলো থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সিডনিতে সমবেত বিক্ষোভকারীরা নানা ধরনের ব্যানার বহন করে। একটি ব্যানারে লেখা ছিল, ‘কার্বনদূষণ কমানোর প্রতি হ্যাঁ বলুন।’ মেলবোর্ন, এডিলেড, পার্থ, ব্রিসবেন, হোবার্ট ও ক্যানবেরায়ও এ ধরনের সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
কার্বন নিঃসরণের ওপর প্রস্তাবিত কর অস্ট্রেলিয়ায় উত্তপ্ত বিতর্কের বিষয়বস্তুতে পরিণত হয়েছে। রক্ষণশীল বিরোধীরা বলছে, এই কর কর্মসংস্থান কমাবে। রপ্তানিকারক ও কয়লাশিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড এই করের প্রস্তাব দেওয়ার পর তাঁর মধ্য-বাম লেবার সরকারের জনপ্রিয়তা রেকর্ড মাত্রায় কমে যায়। তবে পরিবেশবাদীরা বলছেন, জনসমর্থনের পরিবর্তন ঘটছে। কারণ, অস্ট্রেলিয়ার জনগণ জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর কাজ দেখতে চায়।
No comments