ফুকুশিমা বিদ্যুৎকেন্দ্রের তেজস্ক্রিয় পানি ধরে রাখতে ৩৭০টি ট্যাংক
জাপানের ফুকুশিমায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের তেজস্ক্রিয় পানি ট্যাংকে ভরে ফেলার জন্য কয়েক শ পানির ট্যাংক পাঠানো হচ্ছে। ওই কেন্দ্রের পরিচালনা প্রতিষ্ঠান গতকাল রোববার এ কথা জানিয়েছে।
টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানির (টেপকো) মুখপাত্র আই তানাকা জানান, ৩৭০টি ট্যাংক পাঠানো হবে। এসব ট্যাংক ৪০ হাজার টনের বেশি তেজস্ক্রিয় পানি ধারণ করতে পারবে।
আই তানাকা বলেন, গত শনিবার রাতে দুটি ট্যাংক পাঠানো হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যেই ট্যাংক দুটি ওই কেন্দ্রে পৌঁছে যাবে। এভাবে আগস্টের মাঝামাঝি নাগাদ সব কটি ট্যাংক সেখানে পৌঁছে যাবে।
গত ১১ মার্চ ভয়াবহ ভূমিকম্প ও এর পরবর্তী সুনামিতে ফুকুশিমার দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চারটি কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চুল্লিগুলোর শীতলীকরণ ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যায়। এতে চুল্লি গরম হয়ে উঠতে থাকে। একপর্যায়ে বিস্ফোরণ ঘটে। চুল্লি ঠান্ডা করতে বাইরে থেকে ঢালা হয় হাজার হাজার টন পানি। ফুয়েল রডের সংস্পর্শে ওই সব পানি তেজস্ক্রিয় হয়ে পড়ে।
তানাকা জানান, পানি তেজস্ক্রিয়া মুক্ত করার একটি ব্যবস্থা দাঁড় করাতে কাজ করছেন কেন্দ্রের কর্মীরা।
টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানির (টেপকো) মুখপাত্র আই তানাকা জানান, ৩৭০টি ট্যাংক পাঠানো হবে। এসব ট্যাংক ৪০ হাজার টনের বেশি তেজস্ক্রিয় পানি ধারণ করতে পারবে।
আই তানাকা বলেন, গত শনিবার রাতে দুটি ট্যাংক পাঠানো হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যেই ট্যাংক দুটি ওই কেন্দ্রে পৌঁছে যাবে। এভাবে আগস্টের মাঝামাঝি নাগাদ সব কটি ট্যাংক সেখানে পৌঁছে যাবে।
গত ১১ মার্চ ভয়াবহ ভূমিকম্প ও এর পরবর্তী সুনামিতে ফুকুশিমার দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চারটি কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চুল্লিগুলোর শীতলীকরণ ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যায়। এতে চুল্লি গরম হয়ে উঠতে থাকে। একপর্যায়ে বিস্ফোরণ ঘটে। চুল্লি ঠান্ডা করতে বাইরে থেকে ঢালা হয় হাজার হাজার টন পানি। ফুয়েল রডের সংস্পর্শে ওই সব পানি তেজস্ক্রিয় হয়ে পড়ে।
তানাকা জানান, পানি তেজস্ক্রিয়া মুক্ত করার একটি ব্যবস্থা দাঁড় করাতে কাজ করছেন কেন্দ্রের কর্মীরা।
No comments