প্রতিশোধ নিয়ে গেল বায়ার্ন
মধুর প্রতিশোধই নিল বায়ার্ন মিউনিখ। পরশু সান সিরোতে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর প্রথম লেগে ইন্টার-বায়ার্ন ম্যাচটি ছিল একটি ফাইনালেরই ছায়া। তাতে মারিও গোমেজের শেষ মিনিটের গোলে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ১-০ গোলে হারিয়েছে গত বছরের রানার্সআপ বায়ার্ন। মার্শেইয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-মার্শেই ম্যাচটি হয়েছে গোলশূন্য ড্র।
ম্যাচের আগে বায়ার্ন কোচ লুইস ফন গল গত বছরের ফাইনালে হারের জন্য কাঠগড়ায় তোলেন হোসে মরিনহোর ইন্টারের অতিরক্ষণাত্মক কৌশলকে। আর ম্যাচের পর সেই ইন্টারকেই দিয়েছেন প্রশংসার মালা। কোচ বদলেছে, মরিনহোর বদলে এসেছেন লিওনার্দো, ইন্টারও রক্ষণাত্মক খোলস ঝেড়ে ফেলেছে। ফন গল এটা দেখে নিজেই অবাক, ‘ওরা জিততে চেয়েছিল বলে আক্রমণাত্মক খেলেছে। ইন্টারের এই আক্রমণাত্মক খেলা আমাকে বিস্মিতই করেছে।’ ফন গলের চোখে ম্যাচটি ছিল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ, ‘ম্যাচটি খুব আকর্ষণীয় হয়েছে। ভালো একটি ম্যাচ দেখার তৃপ্তি নিয়েই সবাই বাড়ি ফিরেছে।’
ইন্টারের মাঠে আরও বড় জয়ই পেতে পারত জার্মানির দলটি। আরিয়েন রোবেনের নেতৃত্বে তারা করে গেছে একের পর এক আক্রমণ। দ্বিতীয়ার্ধে বেশি আক্রমণাত্মক ছিল তারা। প্রতিশোধের নেশায় ফুঁসতে থাকা বায়ার্নের কাছে ইন্টার মিলানকে তখন অসহায়ই লাগছিল। গোমেজরা কয়েকটি সুযোগ মিস না করলে আরও বড় জয়ই পেত বায়ার্ন।
ওদিকে অলিম্পিক মার্শেইয়ের মাঠে ম্যানইউ গোলশূন্য ড্র করায় একটু দুশ্চিন্তাতেই পড়ে গেছেন ম্যানইউ কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন, ‘এ ধরনের ফল কখনো কখনো ভয়ংকর হয়, বিশেষ করে যখন আপনি নিজেদের মাঠে গোল খেয়ে বসবেন। এটা আবার সহজও। কারণ জিতলেই আমরা পরের রাউন্ডে চলে যাব।’
ম্যাচের আগে বায়ার্ন কোচ লুইস ফন গল গত বছরের ফাইনালে হারের জন্য কাঠগড়ায় তোলেন হোসে মরিনহোর ইন্টারের অতিরক্ষণাত্মক কৌশলকে। আর ম্যাচের পর সেই ইন্টারকেই দিয়েছেন প্রশংসার মালা। কোচ বদলেছে, মরিনহোর বদলে এসেছেন লিওনার্দো, ইন্টারও রক্ষণাত্মক খোলস ঝেড়ে ফেলেছে। ফন গল এটা দেখে নিজেই অবাক, ‘ওরা জিততে চেয়েছিল বলে আক্রমণাত্মক খেলেছে। ইন্টারের এই আক্রমণাত্মক খেলা আমাকে বিস্মিতই করেছে।’ ফন গলের চোখে ম্যাচটি ছিল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ, ‘ম্যাচটি খুব আকর্ষণীয় হয়েছে। ভালো একটি ম্যাচ দেখার তৃপ্তি নিয়েই সবাই বাড়ি ফিরেছে।’
ইন্টারের মাঠে আরও বড় জয়ই পেতে পারত জার্মানির দলটি। আরিয়েন রোবেনের নেতৃত্বে তারা করে গেছে একের পর এক আক্রমণ। দ্বিতীয়ার্ধে বেশি আক্রমণাত্মক ছিল তারা। প্রতিশোধের নেশায় ফুঁসতে থাকা বায়ার্নের কাছে ইন্টার মিলানকে তখন অসহায়ই লাগছিল। গোমেজরা কয়েকটি সুযোগ মিস না করলে আরও বড় জয়ই পেত বায়ার্ন।
ওদিকে অলিম্পিক মার্শেইয়ের মাঠে ম্যানইউ গোলশূন্য ড্র করায় একটু দুশ্চিন্তাতেই পড়ে গেছেন ম্যানইউ কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন, ‘এ ধরনের ফল কখনো কখনো ভয়ংকর হয়, বিশেষ করে যখন আপনি নিজেদের মাঠে গোল খেয়ে বসবেন। এটা আবার সহজও। কারণ জিতলেই আমরা পরের রাউন্ডে চলে যাব।’
No comments