বিক্ষোভকারীদের সুরক্ষা দিতে ইয়েমেনের প্রেসিডেন্টের নির্দেশ
ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ তাঁর ৩২ বছরের শাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের সুরক্ষা দিতে নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন। এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে বিবৃতিটি পড়ে শোনান ইয়েমেনের প্রেস অ্যাটাচে। এতে বলা হয়, সালেহ চান নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের পূর্ণ সুরক্ষা দেবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার জনগণের মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনে সহযোগিতা দিয়ে যাবে।
ইয়েমেনে গত সপ্তাহ থেকে সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছে। সালেহপন্থীদের অনেকে সানা ও অন্যান্য স্থানে সরকারবিরোধী অনেক বিক্ষোভ কর্মসূচি পণ্ড করে দিয়েছে।
গত বুধবার পার্লামেন্টের সদস্যরা জানান, বিক্ষোভকারীদের প্রতি সরকারের সহিংস আচরণের প্রতিবাদে ইতিমধ্যে নয়জন এমপি পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগকারী এমপি আবদুল আজিজ জুবায়ের বলেন, ‘৮০ শতাংশ এমপি এখনো সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন। শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনে জনগণের অবশ্যই অধিকার রয়েছে।’
জুবায়ের বলেন, এমপিরা প্রেসিডেন্টের কাছে ১০ দফা দাবিসংবলিত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অবিলম্বে সেনাবাহিনীর সংস্কার ও পুনর্গঠন করা।
প্রেসিডেন্ট সালেহ অবশ্য ২০১৩ সালে তাঁর ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হওয়া মাত্রই পদত্যাগের অঙ্গীকার করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে বিবৃতিটি পড়ে শোনান ইয়েমেনের প্রেস অ্যাটাচে। এতে বলা হয়, সালেহ চান নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের পূর্ণ সুরক্ষা দেবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার জনগণের মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনে সহযোগিতা দিয়ে যাবে।
ইয়েমেনে গত সপ্তাহ থেকে সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছে। সালেহপন্থীদের অনেকে সানা ও অন্যান্য স্থানে সরকারবিরোধী অনেক বিক্ষোভ কর্মসূচি পণ্ড করে দিয়েছে।
গত বুধবার পার্লামেন্টের সদস্যরা জানান, বিক্ষোভকারীদের প্রতি সরকারের সহিংস আচরণের প্রতিবাদে ইতিমধ্যে নয়জন এমপি পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগকারী এমপি আবদুল আজিজ জুবায়ের বলেন, ‘৮০ শতাংশ এমপি এখনো সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন। শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনে জনগণের অবশ্যই অধিকার রয়েছে।’
জুবায়ের বলেন, এমপিরা প্রেসিডেন্টের কাছে ১০ দফা দাবিসংবলিত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অবিলম্বে সেনাবাহিনীর সংস্কার ও পুনর্গঠন করা।
প্রেসিডেন্ট সালেহ অবশ্য ২০১৩ সালে তাঁর ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হওয়া মাত্রই পদত্যাগের অঙ্গীকার করেছেন।
No comments