মুক্তিযুদ্ধ- প্রতিশ্রুতির দিন by মাসুদা ভাট্টি

ল্লিশ বছর বয়স হলো স্বাধীনতার, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর যাঁর জন্ম, তিনিও আজ পা দিতে যাচ্ছেন ৪০ বছরে। একজন ব্যক্তিমানুষের জীবন দিয়ে ভাবার চেষ্টা করি বিষয়টি। প্রথম ১০ বছর শিশুকাল, এ সময় সে তার চারপাশে যা কিছু দেখে, তা থেকে শেখে, পরবর্তী জীবনে তা ব্যবহারের জন্য জমা রাখে মস্তিষ্কের স্মৃতিকোষে। তাহলে প্রথম ১০ বছর বাংলাদেশ কী শিখেছে?
যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ তখন সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত, অবকাঠামো পুরোপুরি ধসে পড়েছে, বিদেশি সাহায্য আসছে অল্পস্বল্প, বঙ্গবন্ধু চেষ্টা করে যাচ্ছেন প্রাণপণ দেশটাকে দাঁড় করানোর জন্য। বাংলাদেশে তখন অনেক বিদেশি স্বেচ্ছাসেবী কাজ করে যাচ্ছেন। এ রকম দুই স্বেচ্ছাসেবী, যাঁদের একজন এসেছিলেন ডেনমার্ক থেকে, আরেকজন নরওয়ে থেকে। তাঁদের নাম যথাক্রমে ইউটা ও অ্যানা। তখন তাঁদের বয়স ছিল ২১ কি ২২। তাঁরা এসেছিলেন বীরাঙ্গনা ও যুদ্ধ-বিধবাদের পুনর্বাসনের কাজে। সে সময়কার বাংলাদেশের যে বর্ণনা তাঁদের কাছ থেকে শুনেছি, তা আসলে অভূতপূর্ব; বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সরকারের প্রচেষ্টা ছিল সত্যিকার অর্থে উল্লেখযোগ্য। অ্যানা এবং ইউটা দুজনেই সোশ্যালিস্ট, আর তাঁদের মতে, পৃথিবীর অযুত শোষিত ও সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী মানুষ তাকিয়েছিল বাংলাদেশের দিকে, তারা সবাই ভেবেছিল শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটি সমাজ-বিপ্লব হবে এবং জনগণের সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। ঠিক তখনই স্বাধীনতাবিরোধী এবং আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করতে গিয়ে যারা দেশ বিরোধিতায় নেমে পড়েছিল, তারা একত্রে মিলে সদ্য পাওয়া স্বাধীনতাকে লণ্ডভণ্ড করতে শুরু করে। অপরদিকে পাকিস্তান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, সৌদি আরব মিলে যে আন্তর্জাতিক শত্রুবলয় তৈরি হয়েছিল, তারাও এই দেশজ শত্রুগোষ্ঠীর সঙ্গে একত্র হয়। বাংলাদেশকে যদি আমরা একটি মানবশিশু হিসেবে কল্পনা করি, তা হলে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে এই অসহযোগিতা আর ষড়যন্ত্রের ভেতর তার শিশুকাল কেমন হতে পারে। এই শিশুটি সবচেয়ে বড় আঘাতটি পায় মাত্র চার বছর বয়সে, ১৯৭৫ সালে, যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে এবং জেলের ভেতর জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ শিশু অবস্থাতেই যে প্রতিকূলতার অভিজ্ঞতা লাভ করে, তা সম্পূর্ণভাবেই তার কৈশোরকালকেও দখল করে রাখে। জাতি হিসেবে বাঙালি ১৯৭১ সালের ভয়াবহ মানসিক বিপর্যয় (ট্রমা) কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই ১৯৭৫ সালের নির্মম হত্যাকাণ্ড ও তৎপরবর্তীকালে হত্যার রাজনীতি শিশু রাষ্ট্র বাংলাদেশের মানসিকতাকে বিকৃত করার পেছনে বড়সড় ভূমিকা পালন করে। শিশুবিকাশ বিজ্ঞানে যেকোনো ট্রমা শিশুর মানসিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে।
১০ থেকে ২০ বছর, পাশ্চাত্যে যাকে 'টিনএজ' হিসেবে ধরা হয়, এই সময়টা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সামরিক শাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট হওয়ার কাল। গণতন্ত্র নির্বাসনে, রাজনীতিতে 'নীতি'র বেচাকেনা চলছে আর সর্বত্র দুর্নীতি শিকড় বিস্তার করে আছে। যে শিশু শৈশবে হত্যাকাণ্ড, রক্তপাত প্রত্যক্ষ করেছে সেই-ই যদি কৈশোরে এসে গণতন্ত্রহীনতা, দুর্নীতি আর অপশাসন প্রত্যক্ষ করে, তাহলে তার জীবনের পরবর্তী অধ্যায়ও ভয়ংকর হতে বাধ্য। কুড়ি পেরোনোর পর একটি ছেলে বা মেয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করার কথা। যদিও সবার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পেঁৗছানোর সৌভাগ্য হয় না, কিন্তু যারা যেতে পারে তাদের ভেতর বিচার ক্ষমতা, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ইত্যাদি সুশীল দিক বিকশিত হওয়ার কথা। যদিও শিশুকাল কিংবা কৈশোর তার উল্লেখ করার মতো নয়, তার পরও ২১-এ পা দিয়ে বাংলাদেশ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনে। অন্তত নির্বাচন পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়ার যে কৃতিত্ব তা বাংলাদেশ দাবি করতেই পারে। কিন্তু তার পরও যে বাংলাদেশ একটি সত্যিকারের উন্নয়নমুখী, ইতিবাচক ধারায় প্রবেশ করতে সক্ষম হয়, সে কথা আমরা জোর দিয়ে বলতে পারি না। বরং রাজনৈতিক অনাচার আর গণতন্ত্রহীনতার কালের সব অব্যবস্থার ধারাবাহিকতা থেকে মুক্ত হতে পারে না বাংলাদেশ।
যে রাজনৈতিক কলুষতা, যে দুর্নীতি, যে শোষণ বা অনাচার থেকে মুক্তির কথা বলে একটি সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, সেই নেতিবাচক দিকগুলো পুনরায় রাষ্ট্রে ফিরে আসে এবং কৌশলে নতুন প্রজন্মের বাঙালি-চিন্তায়ও তার প্রবেশ ঘটে। অথচ এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। আজকে তরুণ প্রজন্মের সংবেদনশীল, দেশপ্রেমিক, কর্মদক্ষ বা সৎ মানুষ হওয়ার পথ রুদ্ধ হয়েছিল পূর্ববর্তী অবস্থার কারণে, যে কারণে আজও আমরা বাংলাদেশকে দেখছি একটি অসহিষ্ণু, সংবেদনহীন, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাহীন, অস্থির একটি রাষ্ট্র হিসেবে। অথচ সময়ের হিসেবে বয়স তার ৪০ হলো। মানব জীবনে ৪০ বছর বয়স এমন একটি সময়, যখন মানুষ হিসাব কষে পেছনের এবং সামনে যে কয় দিন বাঁচবে তার জন্য ছক কষে। পশ্চিমে ৪০ বছর বয়সে মানুষ পরবর্তী জীবনে যাতে আর কোনো কিছু নিয়ে ভাবতে না হয়, সে ব্যবস্থাটি নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ কোনো ব্যক্তি নয়, একটি দেশ। তার পরও বাংলাদেশের উচিত, এখানে দাঁড়িয়ে আগামী দিনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। বিশেষ করে, আগামী ১০ বছরের। কেননা, আর মাত্র ১০ বছর পরই বাংলাদেশের বয়স হবে ৫০। আর ৫০ বছর সত্যিকার অর্থেই দীর্ঘ সময়, একটি গোটা সেঞ্চুরি বা শতাব্দীর অর্ধেক_এ বিষয়টি আমাদের সবারই মাথায় রাখা উচিত।
আগামী ১০ বছর, বিগত ৪০ বছরে যা সম্ভব হয়নি সে কাজটিই সম্ভব করতে হবে। সেটা কী? আবার আমরা কল্পনা করি যে বাংলাদেশ নামে একজন মানুষের বয়স এখন ৪০ বছর। আর ১০ বছর পর তার বয়স ৫০ হবে। এখন এই ৪০ বছর বয়সেও সে বিভ্রান্ত; তার পিতৃপরিচয় তার কাছ থেকে গোপন রাখা হয়েছে; সে ঠিক করতে পারেনি তার ক্যারিয়ার; তার আয় এখনো উল্লেখ করার মতো কিছু নয়; যদিও তার পরিবারের পোষ্য সংখ্যা অনেক; তার ওপর দায়িত্বও কম নয়; তার সম্পদও সীমিত; প্রকৃতিও তার বন্ধু নয় খুব একটা; বিদেশিরা তাকে বন্ধুতার চোখে দেখে না, বরং সুযোগ পেলেই তাকে ব্যবহার করতে চায়; আত্মীয়-বন্ধুদের মধ্যে, সমাজে এমনকি রাষ্ট্রে তার শত্রুসংখ্যা বন্ধুর চেয়ে বেশি। মোটকথা সে একটি বৈরী পরিবেশে বসবাস করছে। কিন্তু তার জন্য সবচেয়ে ইতিবাচক যে পথটি রয়েছে তা হলো, সে চাইলেই কয়েকটি বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আগামী জীবনটাকে সুস্থ, সবল ও সুন্দর করতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো, এত নেচিবাচক জীবনের ভেতর থেকে বেরোনোর জন্য সেকি কয়েকটি কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে কি করবে না? বাংলাদেশকেও যদি এই ব্যক্তির অবস্থান থেকে দেখি, তাহলে আগামী ১০ বছর তার জন্য আসলে কঠোর হওয়ার সময়। কারণ এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রকে সবাই 'শিশু রাষ্ট্র', 'শিশু গণতন্ত্র' বলে অভিহিত করে আসছে, কিন্তু ৫০ বছর বয়সে পেঁৗছার পরও বাংলাদেশকে যে বা যারা শিশু ভাববে, তাদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। সুতরাং ৫০ বছর বয়সে পেঁৗছে কোনো রাষ্ট্র একজন ব্যক্তির মতোই আর পেছনের অমসৃণ পথের দোহাই দিয়ে কিংবা ভাগ্যকে দোষারোপ করে মরাকান্না কাঁদলেও তাকে আর কেউ বিশ্বাস করবে না। তাই এই ৪০-এ দাঁড়িয়েই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
অনেকেই হয়তো ভাবছেন যে বিজয় দিবসের মতো এ রকম একটি আনন্দের দিনে আমি কেন এ রকম ভাবলেশহীন কথা বলছি? খুব সংগত প্রশ্ন। এ কথাও তো সত্যি যে আমরা কি সত্যিকার অর্থে বিজয় দিবসকে উদ্যাপন করছি? পৃথিবীর আর সব দেশে বিজয় দিবস বা স্বাধীনতা দিবস মানেই রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় জনগণের জন্য আনন্দযজ্ঞ। আতশবাজি, স্ট্রিট পার্টি এবং উৎসবের যে মাত্রা এ রকম জাতীয় দিবসকে ঘিরে তৈরি হয়, তার জৌলুশই আলাদা। আমরা বিজয় দিবস এলে কেবল কয়টি আলোচনা অনুষ্ঠান আর বিভিন্ন সংগঠনের নিজস্ব সাংস্কৃতিক অুনষ্ঠান দিয়ে সাজাই। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নিয়ে কিছু বলার নেই; কিন্তু এই যে সব আলোচনা অনুষ্ঠান এর আসলে কোনো মূল্য আছে কি? কথামালার এই যে ধারা, এ তো বিগত ৪০ বছর ধরে আমরা অনুষ্ঠিত করে এসেছি, কী লাভ হয়েছে তাতে? আমরা কি দেশটার সামনে কোনো ইতিবাচক পথের চিহ্ন তৈরি করতে পেরেছি? পেরেছি কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিষ্ঠিত করতে? তাহলে এত কথা খরচ করার পেছনে যুক্তি কী?
কথা তো অনেক হলো, এবার রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন সরকার, তা সে যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, প্রতিবছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসকে ঘটা করে আতশবাজি পুড়িয়ে, রাষ্ট্রের খরচে জেলায় জেলায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কোনো বক্তৃতাবাজি নয়; বরং আগামী এক বছর সংশ্লিষ্ট সরকার দেশের জন্য কী করবে তা জাতিকে জানিয়ে দেওয়া খুব দরকার। এই প্রতিশ্রুতিতেও কথামালার রাজনীতি নয়, মিথ্যা আশ্বাস নয়, বরং এক বছরে যা যা সফল করা সম্ভব, তা যদি একটি কাজও হয়, সেই একটিমাত্র প্রতিশ্রুতিই জনগণকে দেওয়া হোক। যাতে জনগণও এই প্রতিশ্রুতির সঙ্গে একাত্ম হতে পারে এবং জনগণও সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকারের কর্মসঙ্গী হতে পারে। এ কথা তো এই ৪০ বছরে প্রমাণ হয়েই গেছে যে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন সরকারই আসলে এ দেশের জনগণ-মানসিকতাকেও কমবেশি নিয়ন্ত্রণ করে, এখনো জনগণ আস্থা রাখে নির্বাচিত সরকারেরই ওপর, বিরোধী দলকে বরাবরই চেষ্টা করতে হয় জনগণকে সরকারের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলতে। সে ক্ষেত্রে দায়িত্বটি আসলে দুই পক্ষেরই, যাঁরাই সরকারে থাকুন, আর যাঁরাই বিরোধী দলে থাকুন, প্রত্যেকেই জনগণের কাছে প্রতি ১৬ ডিসেম্বর প্রতিশ্রুতি দিন। আগামী বছরে আপনারা জনগণের জন্য কী করবেন এবং পরের ১৬ ডিসেম্বর আপনারা উদ্যাপন করুন বিগত বছরে দেওয়া প্রতিশ্রুতির কতটা পালিত হলো, তা জনগণকে জানিয়ে দিয়ে বিজয় দিবসই প্রকৃতপক্ষে প্রতিশ্রুতির দিন।
====================
শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়  একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র  পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা  ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে  সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক  ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে  সুনীতি ও সুশাসন  আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে  শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত  জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ  তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ  শালীন ও সংযত কথাবার্তা কি শুধু একতরফা হতে হবে?  একটি অসমাপ্ত গল্প  মুসলিম বিশ্বে সেক্যুলারিজমের বর্তমান ও ভবিষ্যত  চীন দেশের কথা  হিকমতে হুজ্জতেদের কথা  মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে বিশ্বসভায়  ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো  বধ্যভূমিতে গেয়ে গেল যাঁরা জীবনের জয়গান  ভিক্ষাবৃত্তির মুখোশ  লন্ডন ভ্রমণ এবং সুখ-দুঃখের দু'টি কথা  শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং  পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী  বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ মাসুদা ভাট্টি
সম্পাদক, পাক্ষিক একপক্ষ


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.