আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও তুরস্ক যৌথ সামরিক মহড়া চালাবে
আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও তুরস্ক আগামী বছরের এপ্রিলে যৌথ সামরিক মহড়ার আয়োজন করবে। গত শুক্রবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ত্রিদেশীয় আলোচনায় ওই তিন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা এ ব্যাপারে একমত হয়েছেন।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে ইসলামি জঙ্গিদের দমনে পারস্পরিক সহায়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তুরস্ক ওই দুই দেশকে নিয়ে আলোচনার এ পদক্ষেপ নিয়েছে। আলোচনায় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই যোগ দেন।
আলোচনার পর একটি টেলিভিশন চ্যানেলে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ গুল বলেন, ত্রিপক্ষীয় আলোচনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে যৌথ সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, ‘ইস্তাম্বুলের আলোচনাকে সামনে রেখে তিন দেশের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং গোয়েন্দা ও সামরিক কর্মকর্তারা পৃথক বৈঠক করেছেন। আলোচনা ফলপ্রসূ হওয়ায় আমরা আনন্দিত।’ তবে সামরিক মহড়ার পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বিস্তারিত কিছু জানাননি।
প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ জানান, উচ্চপর্যায়ের সামরিক কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞদের মধ্যকার এ আলোচনা সন্ত্রাস ও মৌলবাদবিরোধী অভিযানে ব্যাপক অবদান রাখবে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি সফল মহড়ার প্রতীক্ষায় আছি, যা আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডকে প্রসারিত করবে।’ আলোচনার পর একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী ১৯ থেকে ২৭ মার্চ ইস্তাম্বুলে ত্রিপক্ষীয় সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হবে।
তালেবান বিদ্রোহীরা পাকিস্তানের সীমান্ত এলাকা থেকে পাশ্চাত্য-সমর্থিত আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে আসছে। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তারা আশির দশকে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়িত করার জন্য যেভাবে তালেবান সৃষ্টি করেছিল, সেই প্রক্রিয়া তারা অব্যাহত রেখেছে।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে ইসলামি জঙ্গিদের দমনে পারস্পরিক সহায়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তুরস্ক ওই দুই দেশকে নিয়ে আলোচনার এ পদক্ষেপ নিয়েছে। আলোচনায় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই যোগ দেন।
আলোচনার পর একটি টেলিভিশন চ্যানেলে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ গুল বলেন, ত্রিপক্ষীয় আলোচনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে যৌথ সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, ‘ইস্তাম্বুলের আলোচনাকে সামনে রেখে তিন দেশের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং গোয়েন্দা ও সামরিক কর্মকর্তারা পৃথক বৈঠক করেছেন। আলোচনা ফলপ্রসূ হওয়ায় আমরা আনন্দিত।’ তবে সামরিক মহড়ার পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বিস্তারিত কিছু জানাননি।
প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ জানান, উচ্চপর্যায়ের সামরিক কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞদের মধ্যকার এ আলোচনা সন্ত্রাস ও মৌলবাদবিরোধী অভিযানে ব্যাপক অবদান রাখবে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি সফল মহড়ার প্রতীক্ষায় আছি, যা আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডকে প্রসারিত করবে।’ আলোচনার পর একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী ১৯ থেকে ২৭ মার্চ ইস্তাম্বুলে ত্রিপক্ষীয় সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হবে।
তালেবান বিদ্রোহীরা পাকিস্তানের সীমান্ত এলাকা থেকে পাশ্চাত্য-সমর্থিত আফগান সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে আসছে। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তারা আশির দশকে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়িত করার জন্য যেভাবে তালেবান সৃষ্টি করেছিল, সেই প্রক্রিয়া তারা অব্যাহত রেখেছে।
No comments