পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা জানাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্রে মজুদ করা পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা প্রকাশ করতে পারে ওয়াশিংটন। আজ সোমবার জাতিসংঘের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠেয় পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) পর্যালোচনা সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হতে পারে। সে দেশের একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে গত শনিবার এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে এনপিটি সম্মেলনে যোগ দিতে গতকাল রোববার সকালে তেহরান ছেড়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। তেহরান ছাড়ার আগে ইরানি প্রেসিডেন্ট সাংবাদিকদের বলেন, এনপিটি চুক্তি ব্যর্থ হয়েছে। এনপিটি পুনর্গঠনের প্রস্তাব করবে তেহরান।
আজকের এই সম্মেলনে ভাষণ দেওয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন তাঁর দেশে মজুদ পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা কত তা জানাতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সরকারি কর্তাকর্তাদের বরাত দিয়ে দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট এ তথ্য জানিয়েছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, সম্মেলনে ইরানি প্রেসিডেন্ট পরমাণু শক্তিধর দেশগুলোর পরমাণু অস্ত্রের মজুদ নিয়ন্ত্রণের দাবি জানাতে পারেন। তিনি তেহরানের বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পক্ষে তাঁর অবস্থান ব্যক্ত করতে পারেন। যদিও মনে করা হয়, তেহরানের এ কর্মসূচি এনপিটি চুক্তি লঙ্ঘন করছে।
অস্ত্র-নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত নয় হাজার পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। এর মধ্যে পাঁচ হাজারই সক্রিয়। ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিউ আমেরিকা ফাউন্ডেশনের পরমাণু কৌশল ও পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধবিষয়ক পরিচালক জেফারি লুইস বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যাসংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করা হলে পরমাণু অস্ত্র হ্রাসে তা হবে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
এদিকে তেহরান ত্যাগের আগে ইরানি প্রেসিডেন্ট সাংবাদিকদের বলেন, আজকের বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো পরমাণু অস্ত্র তৈরি এবং এসব অস্ত্রের মজুদ বৃদ্ধি। পরমাণু শক্তিধর অনেক দেশ পরমাণু অস্ত্র তৈরি অব্যাহত রেখেছে। পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি কেউ মেনে চলেনি।
আজকের এই সম্মেলনে ভাষণ দেওয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন তাঁর দেশে মজুদ পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা কত তা জানাতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সরকারি কর্তাকর্তাদের বরাত দিয়ে দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট এ তথ্য জানিয়েছে।
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, সম্মেলনে ইরানি প্রেসিডেন্ট পরমাণু শক্তিধর দেশগুলোর পরমাণু অস্ত্রের মজুদ নিয়ন্ত্রণের দাবি জানাতে পারেন। তিনি তেহরানের বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পক্ষে তাঁর অবস্থান ব্যক্ত করতে পারেন। যদিও মনে করা হয়, তেহরানের এ কর্মসূচি এনপিটি চুক্তি লঙ্ঘন করছে।
অস্ত্র-নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত নয় হাজার পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। এর মধ্যে পাঁচ হাজারই সক্রিয়। ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিউ আমেরিকা ফাউন্ডেশনের পরমাণু কৌশল ও পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধবিষয়ক পরিচালক জেফারি লুইস বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যাসংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করা হলে পরমাণু অস্ত্র হ্রাসে তা হবে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
এদিকে তেহরান ত্যাগের আগে ইরানি প্রেসিডেন্ট সাংবাদিকদের বলেন, আজকের বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো পরমাণু অস্ত্র তৈরি এবং এসব অস্ত্রের মজুদ বৃদ্ধি। পরমাণু শক্তিধর অনেক দেশ পরমাণু অস্ত্র তৈরি অব্যাহত রেখেছে। পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি কেউ মেনে চলেনি।
No comments