টেস্টে ফিরতে দেরি হবে লি-ক্লার্কের
ব্রেট লি আর স্টুয়ার্ট ক্লার্কের টেস্টে ফেরা তাহলে গ্যাবাতেই হচ্ছে না! ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ আভাস দিলেন সে রকমই। অস্ট্রেলিয়ার পেস আক্রমণে তিন তরুণ তুর্কিকেই দেখতে চাওয়ার অর্থ তো ওটাই—জায়গা হচ্ছে না লি-ক্লার্কের।
আগামী অ্যাশেজের কথা মাথায় রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টগুলোকে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার নীতিনির্ধারকেরা। ২৬ নভেম্বর গ্যাবায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্টের জন্য তাই মিচেল জনসন, পিটার সিডল আর বেন হিলফেনহসের দিকেই দৃষ্টি সবার। তবে দলে চার পেসার রাখার পরিকল্পনা হলে চতুর্থ পেসার হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা হতে পারে লি-ক্লার্কের মধ্যে।
লি ও ক্লার্কের সামর্থ্য নিয়ে সংশয় নেই হিলডিচের। কিন্তু গত অ্যাশেজে ওই তিন তরুণের সাফল্যকেও ভুলে যেতে রাজি নন তিনি। দ্য অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকাকে বলেছেন, ‘অ্যাশেজের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ওই তিন বোলার। একজন (জনসন) তো মাত্রই বর্ষসেরা ক্রিকেটার হলো, হিলফেনহস অ্যাশেজের সেরা বোলার এবং পিটার সিডল বর্ষসেরা তরুণ ক্রিকেটার।’ দল ঘোষণার আগে কে থাকবেন, কে থাকবেন না বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলতে রাজি না হলেও এই তিন পেসারকে ধরে রাখার সব রকম ইঙ্গিতই আছে হিলডিচের কথায়, ‘দল নির্বাচন সভার আগে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারব না। তবে আমি তো আগেও বলেছি, এই বোলারদের থেকে সরে যাওয়া এখন কঠিন।’
হিলডিচের কথা হয়তো ঠিক। কিন্তু এটাও তো ঠিক যে, জনসন-হিলফেনহস-সিডলের ওই সাফল্যও অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার পরাজয় রুখতে পারেনি। বরং লর্ডস আর ওভালের পরাজয়ের পেছনে জনসনের পারফরম্যান্সটাও ছিল বড় কারণ।
লি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। আর ক্লার্ক খেলেছেন গত অ্যাশেজেই।
আগামী অ্যাশেজের কথা মাথায় রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টগুলোকে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার নীতিনির্ধারকেরা। ২৬ নভেম্বর গ্যাবায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্টের জন্য তাই মিচেল জনসন, পিটার সিডল আর বেন হিলফেনহসের দিকেই দৃষ্টি সবার। তবে দলে চার পেসার রাখার পরিকল্পনা হলে চতুর্থ পেসার হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা হতে পারে লি-ক্লার্কের মধ্যে।
লি ও ক্লার্কের সামর্থ্য নিয়ে সংশয় নেই হিলডিচের। কিন্তু গত অ্যাশেজে ওই তিন তরুণের সাফল্যকেও ভুলে যেতে রাজি নন তিনি। দ্য অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকাকে বলেছেন, ‘অ্যাশেজের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ওই তিন বোলার। একজন (জনসন) তো মাত্রই বর্ষসেরা ক্রিকেটার হলো, হিলফেনহস অ্যাশেজের সেরা বোলার এবং পিটার সিডল বর্ষসেরা তরুণ ক্রিকেটার।’ দল ঘোষণার আগে কে থাকবেন, কে থাকবেন না বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলতে রাজি না হলেও এই তিন পেসারকে ধরে রাখার সব রকম ইঙ্গিতই আছে হিলডিচের কথায়, ‘দল নির্বাচন সভার আগে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারব না। তবে আমি তো আগেও বলেছি, এই বোলারদের থেকে সরে যাওয়া এখন কঠিন।’
হিলডিচের কথা হয়তো ঠিক। কিন্তু এটাও তো ঠিক যে, জনসন-হিলফেনহস-সিডলের ওই সাফল্যও অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার পরাজয় রুখতে পারেনি। বরং লর্ডস আর ওভালের পরাজয়ের পেছনে জনসনের পারফরম্যান্সটাও ছিল বড় কারণ।
লি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। আর ক্লার্ক খেলেছেন গত অ্যাশেজেই।
No comments