নিউজিল্যান্ড না বাহরাইন
ওয়েলিংটনের স্পোর্টস শপগুলোতে বেজায় ভিড়, দেদার বিক্রি হচ্ছে ‘অল হোয়াইট’ জার্সি। পত্রপত্রিকা-টেলিভিশনের শিরোনামেও তারা। এমন পরিস্থিতির সঙ্গে খুব একটা পরিচিত নন নিউজিল্যান্ডের ফুটবলাররা। রাগবি-পাগল দেশটিতে ফুটবলের খোঁজখবর রাখার লোক বেশ কম। কিন্তু দল যখন দাঁড়িয়ে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’-এ জায়গা করে নেওয়ার পথে, তখন তো আর মুখ ফিরিয়ে থাকা যায় না। হঠাত্ করেই তাই আলোচনার কেন্দ্রে ফুটবল।
ওয়েলিংটনে আজ স্বপ্নপূরণের লড়াইয়ে মুখোমুখি নিউজিল্যান্ড-বাহরাইন। বিশ্বকাপ বাছাই প্লে-অফের দ্বিতীয় লেগে ওশেনিয়া চ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে এশিয়ার পঞ্চম দলের লড়াই। মানামায় (বাহরাইন) প্রথম লেগের খেলা হয়েছে গোলশূন্য ড্র। সুতরাং যা করার তা করতে হবে আজই। বাহরাইন দাঁড়িয়ে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপের সামনে। নিউজিল্যান্ড অবশ্য একবার বিশ্বকাপে খেলেছে, তবে সেটাও ২৭ বছর আগে, ১৯৮২ সালে। বিশ্বকাপটা তাই তাদের জন্যও একরকম অচেনা ভুবন। আজ একদল ভাসবে ওই ভুবনে যাত্রার আনন্দে, আর এক দলের জন্য অপেক্ষা করছে স্বপ্নভঙ্গের বেদনা। ২০০৬ বিশ্বকাপটা বাহরাইনের জন্য ছিল স্বপ্নভঙ্গের বেদনা। প্লে-অফে তাদের বুক ভেঙে দিয়ে জার্মানির টিকিট পেয়েছিল ত্রিনিদাদ ও টোবাগো। আরেকটি বিশ্বকাপ এসে দাঁড়িয়েছে সামনে, আবারও বাহরাইনের সামনে প্লে-অফের বাধা। এবার কি বাহরাইন সইতে পারবে স্বপ্নভঙ্গের বেদনা?
সাড়ে ৩৫ হাজার ধারণক্ষমতার ওয়েলিংটনের ‘কেক টিন’-এর গ্যালারিতে আজ তিল ধারণের ঠাঁই থাকবে না। ঘরের মাঠ, পরিচিত পরিবেশ আর গ্যালারি-ভর্তি দর্শকের অকুণ্ঠ সমর্থন, এসব বিবেচনায় কিছুটা এগিয়ে নিউজিল্যান্ড। সাবেক নিউজিল্যান্ড গ্রেট ও ফিফা জরিপে বিংশ শতাব্দীতে ওশেনিয়া অঞ্চলের সেরা ফুটবলার উইন্টন রুফেরি তো নিউজিল্যান্ডেরই জয় দেখছেন, ‘আমরাই জিততে চলেছি! ওয়েলিংটনের গ্যালারি-ভর্তি দর্শক, পুরো দেশ আছে দলের সঙ্গে। আমি সত্যি পরাজয়ের কোনো কারণই দেখছি না।’ দলের কোচ রিকি হার্বাট ১৯৮২ বিশ্বকাপে খেলা নিউজিল্যান্ড দলে ছিলেন। প্রতিনিয়ত শিষ্যদের উদ্বুদ্ধ করছেন বিশ্বকাপের গল্প শুনিয়ে। তবে স্বপ্ন, প্রত্যাশা শব্দগুলোর সঙ্গেই আছে চাপ। এই চাপই আজ হতে পারে অল হোয়াইটদের বড় বাধা। নিউজিল্যান্ডের রাগবি দলকে ‘অল ব্ল্যাকস’, ক্রিকেট দলকে ‘ব্ল্যাক ক্যাপস’ বলা হলেও ফুটবল দল কিন্তু ‘অল হোয়াইট’!
দর্শক, আবহাওয়া সবই বাহরাইনের বিপক্ষে। তবে আরব দেশটি অনুুপ্রেরণা পেতে পারে প্রথম লেগ থেকে। নিজেদের মাটিতে পুরো ম্যাচটি নিয়ন্ত্রণ করলেও শুধু গোলই করতে পারেনি। আজ তাদের প্রথম লক্ষ্য ওই গোল করা। তাহলেই নিউজিল্যান্ডের জয় ছাড়া উপায় থাকবে না। ম্যাচটা গোল নিয়ে ড্র হলেও বাহরাইন চলে যাবে বিশ্বকাপে। গোলশূন্য ড্র হলে খেলা গড়াবে অতিরিক্ত সময়ে, এর পরও না হলে টাইব্রেকার।
ওয়েলিংটনে আজ স্বপ্নপূরণের লড়াইয়ে মুখোমুখি নিউজিল্যান্ড-বাহরাইন। বিশ্বকাপ বাছাই প্লে-অফের দ্বিতীয় লেগে ওশেনিয়া চ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে এশিয়ার পঞ্চম দলের লড়াই। মানামায় (বাহরাইন) প্রথম লেগের খেলা হয়েছে গোলশূন্য ড্র। সুতরাং যা করার তা করতে হবে আজই। বাহরাইন দাঁড়িয়ে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপের সামনে। নিউজিল্যান্ড অবশ্য একবার বিশ্বকাপে খেলেছে, তবে সেটাও ২৭ বছর আগে, ১৯৮২ সালে। বিশ্বকাপটা তাই তাদের জন্যও একরকম অচেনা ভুবন। আজ একদল ভাসবে ওই ভুবনে যাত্রার আনন্দে, আর এক দলের জন্য অপেক্ষা করছে স্বপ্নভঙ্গের বেদনা। ২০০৬ বিশ্বকাপটা বাহরাইনের জন্য ছিল স্বপ্নভঙ্গের বেদনা। প্লে-অফে তাদের বুক ভেঙে দিয়ে জার্মানির টিকিট পেয়েছিল ত্রিনিদাদ ও টোবাগো। আরেকটি বিশ্বকাপ এসে দাঁড়িয়েছে সামনে, আবারও বাহরাইনের সামনে প্লে-অফের বাধা। এবার কি বাহরাইন সইতে পারবে স্বপ্নভঙ্গের বেদনা?
সাড়ে ৩৫ হাজার ধারণক্ষমতার ওয়েলিংটনের ‘কেক টিন’-এর গ্যালারিতে আজ তিল ধারণের ঠাঁই থাকবে না। ঘরের মাঠ, পরিচিত পরিবেশ আর গ্যালারি-ভর্তি দর্শকের অকুণ্ঠ সমর্থন, এসব বিবেচনায় কিছুটা এগিয়ে নিউজিল্যান্ড। সাবেক নিউজিল্যান্ড গ্রেট ও ফিফা জরিপে বিংশ শতাব্দীতে ওশেনিয়া অঞ্চলের সেরা ফুটবলার উইন্টন রুফেরি তো নিউজিল্যান্ডেরই জয় দেখছেন, ‘আমরাই জিততে চলেছি! ওয়েলিংটনের গ্যালারি-ভর্তি দর্শক, পুরো দেশ আছে দলের সঙ্গে। আমি সত্যি পরাজয়ের কোনো কারণই দেখছি না।’ দলের কোচ রিকি হার্বাট ১৯৮২ বিশ্বকাপে খেলা নিউজিল্যান্ড দলে ছিলেন। প্রতিনিয়ত শিষ্যদের উদ্বুদ্ধ করছেন বিশ্বকাপের গল্প শুনিয়ে। তবে স্বপ্ন, প্রত্যাশা শব্দগুলোর সঙ্গেই আছে চাপ। এই চাপই আজ হতে পারে অল হোয়াইটদের বড় বাধা। নিউজিল্যান্ডের রাগবি দলকে ‘অল ব্ল্যাকস’, ক্রিকেট দলকে ‘ব্ল্যাক ক্যাপস’ বলা হলেও ফুটবল দল কিন্তু ‘অল হোয়াইট’!
দর্শক, আবহাওয়া সবই বাহরাইনের বিপক্ষে। তবে আরব দেশটি অনুুপ্রেরণা পেতে পারে প্রথম লেগ থেকে। নিজেদের মাটিতে পুরো ম্যাচটি নিয়ন্ত্রণ করলেও শুধু গোলই করতে পারেনি। আজ তাদের প্রথম লক্ষ্য ওই গোল করা। তাহলেই নিউজিল্যান্ডের জয় ছাড়া উপায় থাকবে না। ম্যাচটা গোল নিয়ে ড্র হলেও বাহরাইন চলে যাবে বিশ্বকাপে। গোলশূন্য ড্র হলে খেলা গড়াবে অতিরিক্ত সময়ে, এর পরও না হলে টাইব্রেকার।
No comments