নিষেধাজ্ঞা আরোপে কড়া জবাব: কিম জং-উন
উত্তর
কোরিয়া যে অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে কেউ
নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে তাকে ‘কড়া জবাব’ দেওয়া উচিত। আজ বৃহস্পতিবার
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সিকে (কেসিএনএ) দেওয়া
সাক্ষাৎকারে দেশটির প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন এ কথা বলেন।
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়া দ্বিতীয় দফার বৈঠক গত ফেব্রুয়ারিতে ভেস্তে যায়। এরপর প্রথমবারের মতো উত্তর কোরিয়ার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন উন। দেশটির ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে ইঙ্গিত করেন তিনি। সম্প্রতি এক আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে অর্থনীতিকে প্রাধান্য দেওয়ার কৌশলগত দিকনির্দেশনা দেন কিম।
বৈঠকে উত্তর কোরিয়ার অবস্থান সম্পর্কে কিম বলেন, জাতীয় অর্থনীতির ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরশীলতা বাড়াতে প্রয়োজনে দ্বিগুণ পরিশ্রম করতে হবে। তবু ‘শত্রুপক্ষের’ কাছ থেকে ভিক্ষা নিয়ে মাথা নিচু করবে না উত্তর কোরিয়া।
হ্যানয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কত দূর এগোবে, তা নিয়ে বিস্তারিত জানতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক চুল্লি নিষ্ক্রিয় করতে রাজি হলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ তুলে নেবে—এমনটাই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো চুক্তি ছাড়াই হঠাৎ করে শেষ হয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের মধ্যকার দ্বিতীয় দফা সম্মেলন। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়ার সম্পর্কের ক্রমশ অবনতি ঘটছে।
অবরোধ তুলে না নেওয়ার পরও সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তাঁর দেশের আর্থিক অবস্থা দিন দিন উন্নতির দিকে যাচ্ছে বলে দাবি করেন কিম। গত সপ্তাহে পাঁচ দিনব্যাপী চারটি অর্থনৈতিক প্রকল্প ঘুরে দেখেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে পুনর্গঠিত ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, পর্যটন রিসোর্ট এবং চীন সীমান্ত-সংলগ্ন ইকোনমিক হাব। জাতীয় গণমাধ্যমে কিমের এই সফরের ছবি এবং প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
গত বছর অনুরূপ এক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে কিম আনুষ্ঠানিকভাবে এক ‘নতুন কৌশলগত লাইনের’ ঘোষণা দেন। তাঁর এই কৌশলে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি উত্তর কোরিয়ার জনগণের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির ওপর জোর দেওয়া হয়। এর আগের পারমাণবিক কর্মসূচি-নির্ভর অধিবেশনের চেয়ে এটি ছিল একেবারেই আলাদা।
বিশ্লেষকেরা বলেন, প্রকাশ্যে ‘শত্রুপক্ষের’ নাম উচ্চারণ না করলেও অবরোধ তুলে না নেওয়ায় ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাবেন কিম, তা বলাই বাহুল্য। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন আজ বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে এক সম্মেলনে মিলিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হলো কিমের এই মন্তব্য। উত্তর কোরিয়া এবং অন্যান্য জোট ইস্যু নিয়ে কথা বলবেন ট্রাম্প ও মুন।
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়া দ্বিতীয় দফার বৈঠক গত ফেব্রুয়ারিতে ভেস্তে যায়। এরপর প্রথমবারের মতো উত্তর কোরিয়ার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন উন। দেশটির ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে ইঙ্গিত করেন তিনি। সম্প্রতি এক আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে অর্থনীতিকে প্রাধান্য দেওয়ার কৌশলগত দিকনির্দেশনা দেন কিম।
বৈঠকে উত্তর কোরিয়ার অবস্থান সম্পর্কে কিম বলেন, জাতীয় অর্থনীতির ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরশীলতা বাড়াতে প্রয়োজনে দ্বিগুণ পরিশ্রম করতে হবে। তবু ‘শত্রুপক্ষের’ কাছ থেকে ভিক্ষা নিয়ে মাথা নিচু করবে না উত্তর কোরিয়া।
হ্যানয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কত দূর এগোবে, তা নিয়ে বিস্তারিত জানতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক চুল্লি নিষ্ক্রিয় করতে রাজি হলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ তুলে নেবে—এমনটাই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো চুক্তি ছাড়াই হঠাৎ করে শেষ হয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের মধ্যকার দ্বিতীয় দফা সম্মেলন। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র-উত্তর কোরিয়ার সম্পর্কের ক্রমশ অবনতি ঘটছে।
অবরোধ তুলে না নেওয়ার পরও সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তাঁর দেশের আর্থিক অবস্থা দিন দিন উন্নতির দিকে যাচ্ছে বলে দাবি করেন কিম। গত সপ্তাহে পাঁচ দিনব্যাপী চারটি অর্থনৈতিক প্রকল্প ঘুরে দেখেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে পুনর্গঠিত ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, পর্যটন রিসোর্ট এবং চীন সীমান্ত-সংলগ্ন ইকোনমিক হাব। জাতীয় গণমাধ্যমে কিমের এই সফরের ছবি এবং প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
গত বছর অনুরূপ এক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে কিম আনুষ্ঠানিকভাবে এক ‘নতুন কৌশলগত লাইনের’ ঘোষণা দেন। তাঁর এই কৌশলে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি উত্তর কোরিয়ার জনগণের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির ওপর জোর দেওয়া হয়। এর আগের পারমাণবিক কর্মসূচি-নির্ভর অধিবেশনের চেয়ে এটি ছিল একেবারেই আলাদা।
বিশ্লেষকেরা বলেন, প্রকাশ্যে ‘শত্রুপক্ষের’ নাম উচ্চারণ না করলেও অবরোধ তুলে না নেওয়ায় ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাবেন কিম, তা বলাই বাহুল্য। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন আজ বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে এক সম্মেলনে মিলিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হলো কিমের এই মন্তব্য। উত্তর কোরিয়া এবং অন্যান্য জোট ইস্যু নিয়ে কথা বলবেন ট্রাম্প ও মুন।
No comments