এক জালে ধরা পড়বে শিক্ষার সব অনিয়ম by নূর মোহাম্মদ
কোনো
কিছুতেই বন্ধ করা যাচ্ছে না শিক্ষার অনিয়ম-দুর্নীতি। নানা উদ্যোগের পরও
নতুন কৌশলে দুর্নীতির জাল বিস্তার করছে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। উন্নয়ন ও
শিক্ষার মান প্রকল্পের নামে চলে অনিয়ম-দুর্নীতি। এসব অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ
এবং শিক্ষার মান বাড়াতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গঠন করা
হয়েছে ‘সমন্বিত পরীবিক্ষণ ও মূল্যায়ন নীতিমালা-২০১৯’। এর আওতায় ডিজিটাল
পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষা খাতের আর্থিক, প্রশাসনিক, একাডেমিক, নিয়োগ, এমপিও,
টিউশন ফি এবং উপবৃত্তিসহ বড় ৩০ ধরনের অনিয়ম ধরা পড়বে।
পুরো কাজটি করবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ‘মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং’ (এমইডব্লিউ)। সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সোহরাব হোসাইনের নেত্বত্ব বৈঠকে নতুন এ সেলের অনুমোদন দেয়া হয়।
কর্মকর্তারা বলছেন, শিক্ষা প্রশাসনে নাড়া দেয়ার মতো একটি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরজমিন এবং কখনও তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করবেন কর্মকর্তারা। এ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটে প্রতিদিন যে তথ্য দেবে তার সঙ্গে গড়মিল পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করবেন কর্মকর্তা। এছাড়া মাউশির বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের অবস্থা জানতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা প্রকল্প এলাকা তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রজ্ঞাপন, নির্দেশনা বাস্তবায়নে মাঠপর্যায়ের থাকবেন কর্মকর্তারা। তাদের মনিটরিং করা হবে ঢাকায় বসে।
এজন্য এমইডব্লিউ সনাতন পদ্ধতির পাশাপাশি কম সময়ের মধ্যে একটি ওয়েব বেইজড মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হবে। এ ব্যাপারে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং-এ পরিচালক প্রফেসর মো. সেলিম মিয়া মানবজমিনকে বলেন, এতদিন বিভিন্নভাবে শিক্ষার মান ও উন্নয়ন প্রকল্প মনিটরিং হতো। এখন এক ছাতার নিচেই সব মনিটরিং হবে। এতে শিক্ষা প্রশাসনে দুর্নীতি-অনিয়ম বন্ধসহ শিক্ষার মানোন্নয়নে সব প্রকল্পগুলোয় জবাবদিহি বাড়বে। এতে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আরো সহজ হবে। সব তথ্য এক জায়গা পাওয়া যাবে।
মনিটরিং উইংয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, শিক্ষার সব দপ্তর, পরিদপ্তর, উন্নয়ন প্রকল্পসহ শিক্ষা প্রশাসনের সব দুর্নীতি ধরতে নতুন জাল পাতা হবে। নতুন এ নীতিমালার ফলে শিক্ষা প্রশাসনের আর্থিক, প্রশাসনিক ও শিক্ষার মানোন্নয়ন প্রকল্পগুলোর অনিয়ম-দুর্নীতি ধরা অনেক সহজ হবে। পাশাপাশি শিক্ষা প্রশাসনের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জবাবদিহির আওতায় আসবে। মূল্যায়নের ক্ষেত্রেও সমন্বয়হীনতা দূর হবে। এছাড়াও অ্যাপসের মাধ্যমে দেশের সব মাল্টিমিডিয়ার ক্লাস রুম মনিটরিং করার জন্য আলাদা একটি প্রকল্প চলমান। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের সহযোগিতায় এই প্রকল্পটি সারা দেশে কাজ করছে। দেশের ৯টি অঞ্চল, ৬৪টি জেলা, ৫১২টি থানা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা সুপার ভাইজারগণ স্ব স্ব অধীনস্থ দপ্তর ও প্রতিষ্ঠান সাধারণত সরজমিনে পরিদর্শনের মাধ্যমে পরিবীক্ষণ কাজ করে থাকে।
এখন থেকে মাউশির সব উইং, সব উন্নয়ন প্রকল্প, আঞ্চলিক, জেলা, উপজেলা, থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, সব সরকারি-বেসরকারি কলেজ, সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, সব সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মনিটরিং একটি উইংয়ের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। এ পুরো কাজটি হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। প্রত্যেকটি শাখাকে মনিটরিং করা জন্য মহাপরিচালক, পরিচালকদের দায়িত্ব দেয়া হবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার আওতাধীন অফিস, প্রকল্প কর্মসূচির পরিবীক্ষণ প্রতিবেদন প্রস্তুত করে তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তার নিকট জমা দেবেন। তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তা যাচাই করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাঠাবেন। এরপর এমইডব্লিউ সব প্রতিবেদনের ভিত্তিতে একটি সমন্বিত পরিবীক্ষণ প্রতিবেদন তৈরি করে মাউশির মহাপরিচালকের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে এবং তা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রকাশ করা হবে।
এমইডব্লিউ তথ্যমতে, নতুন এ মনিটরিং মাধ্যমে প্রতি অর্থবছরের প্রকৃত তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই করে বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন পেশ করার জন্য নির্দেশনা দেবে। এটি সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে মহাপরিচালক হয়ে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এতে সরকার আর্থিক স্বচ্ছতার পাশাপাশি দুর্নীতি-অপচয় রোধ করা যাবে। প্রতি বছর অর্ধ-বার্ষিক ও বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদনের মাধ্যমে শিক্ষার সব তথ্য প্রকাশ করা হবে। সরকারের সব মন্ত্রণালয় এখান থেকে শিক্ষার যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। তথ্য সংগ্রহটি এমইডব্লিউ নির্দেশিকা অনুসারে পরিচালিত হবে।
এক্ষেত্রে মাউশির আওতাধীন সব উইং, আঞ্চলিক অফিস, জেলা, উপজেলা, থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, উন্নয়ন প্রকল্প, কর্মসূচি এবং সকল সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন উইং মূল ভূমিকা পালন করবে। প্রাথমিকভাবে ৫০টি উপজেলার ওপর সমন্বিত অর্ধ-বার্ষিক পরিবীক্ষণ ও বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হবে। তবে পর্যায়ক্রমে আঞ্চলিক কার্যালয়, জেলা শিক্ষা কার্যালয়, উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়, উন্নয়ন প্রকল্প/কর্মসূচি ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব অফিস, প্রতিষ্ঠানকে একটি ওয়েববেইজড ডাটা ম্যানেইজমেন্ট পদ্ধতিতে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন ব্যবস্থার আওতায় আনা হবে।
পুরো কাজটি করবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ‘মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং’ (এমইডব্লিউ)। সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সোহরাব হোসাইনের নেত্বত্ব বৈঠকে নতুন এ সেলের অনুমোদন দেয়া হয়।
কর্মকর্তারা বলছেন, শিক্ষা প্রশাসনে নাড়া দেয়ার মতো একটি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরজমিন এবং কখনও তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করবেন কর্মকর্তারা। এ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটে প্রতিদিন যে তথ্য দেবে তার সঙ্গে গড়মিল পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করবেন কর্মকর্তা। এছাড়া মাউশির বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের অবস্থা জানতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা প্রকল্প এলাকা তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রজ্ঞাপন, নির্দেশনা বাস্তবায়নে মাঠপর্যায়ের থাকবেন কর্মকর্তারা। তাদের মনিটরিং করা হবে ঢাকায় বসে।
এজন্য এমইডব্লিউ সনাতন পদ্ধতির পাশাপাশি কম সময়ের মধ্যে একটি ওয়েব বেইজড মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হবে। এ ব্যাপারে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং-এ পরিচালক প্রফেসর মো. সেলিম মিয়া মানবজমিনকে বলেন, এতদিন বিভিন্নভাবে শিক্ষার মান ও উন্নয়ন প্রকল্প মনিটরিং হতো। এখন এক ছাতার নিচেই সব মনিটরিং হবে। এতে শিক্ষা প্রশাসনে দুর্নীতি-অনিয়ম বন্ধসহ শিক্ষার মানোন্নয়নে সব প্রকল্পগুলোয় জবাবদিহি বাড়বে। এতে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আরো সহজ হবে। সব তথ্য এক জায়গা পাওয়া যাবে।
মনিটরিং উইংয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, শিক্ষার সব দপ্তর, পরিদপ্তর, উন্নয়ন প্রকল্পসহ শিক্ষা প্রশাসনের সব দুর্নীতি ধরতে নতুন জাল পাতা হবে। নতুন এ নীতিমালার ফলে শিক্ষা প্রশাসনের আর্থিক, প্রশাসনিক ও শিক্ষার মানোন্নয়ন প্রকল্পগুলোর অনিয়ম-দুর্নীতি ধরা অনেক সহজ হবে। পাশাপাশি শিক্ষা প্রশাসনের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জবাবদিহির আওতায় আসবে। মূল্যায়নের ক্ষেত্রেও সমন্বয়হীনতা দূর হবে। এছাড়াও অ্যাপসের মাধ্যমে দেশের সব মাল্টিমিডিয়ার ক্লাস রুম মনিটরিং করার জন্য আলাদা একটি প্রকল্প চলমান। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের সহযোগিতায় এই প্রকল্পটি সারা দেশে কাজ করছে। দেশের ৯টি অঞ্চল, ৬৪টি জেলা, ৫১২টি থানা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা সুপার ভাইজারগণ স্ব স্ব অধীনস্থ দপ্তর ও প্রতিষ্ঠান সাধারণত সরজমিনে পরিদর্শনের মাধ্যমে পরিবীক্ষণ কাজ করে থাকে।
এখন থেকে মাউশির সব উইং, সব উন্নয়ন প্রকল্প, আঞ্চলিক, জেলা, উপজেলা, থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, সব সরকারি-বেসরকারি কলেজ, সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, সব সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মনিটরিং একটি উইংয়ের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। এ পুরো কাজটি হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। প্রত্যেকটি শাখাকে মনিটরিং করা জন্য মহাপরিচালক, পরিচালকদের দায়িত্ব দেয়া হবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার আওতাধীন অফিস, প্রকল্প কর্মসূচির পরিবীক্ষণ প্রতিবেদন প্রস্তুত করে তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তার নিকট জমা দেবেন। তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তা যাচাই করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাঠাবেন। এরপর এমইডব্লিউ সব প্রতিবেদনের ভিত্তিতে একটি সমন্বিত পরিবীক্ষণ প্রতিবেদন তৈরি করে মাউশির মহাপরিচালকের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে এবং তা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রকাশ করা হবে।
এমইডব্লিউ তথ্যমতে, নতুন এ মনিটরিং মাধ্যমে প্রতি অর্থবছরের প্রকৃত তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই করে বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন পেশ করার জন্য নির্দেশনা দেবে। এটি সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে মহাপরিচালক হয়ে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এতে সরকার আর্থিক স্বচ্ছতার পাশাপাশি দুর্নীতি-অপচয় রোধ করা যাবে। প্রতি বছর অর্ধ-বার্ষিক ও বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদনের মাধ্যমে শিক্ষার সব তথ্য প্রকাশ করা হবে। সরকারের সব মন্ত্রণালয় এখান থেকে শিক্ষার যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। তথ্য সংগ্রহটি এমইডব্লিউ নির্দেশিকা অনুসারে পরিচালিত হবে।
এক্ষেত্রে মাউশির আওতাধীন সব উইং, আঞ্চলিক অফিস, জেলা, উপজেলা, থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, উন্নয়ন প্রকল্প, কর্মসূচি এবং সকল সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন উইং মূল ভূমিকা পালন করবে। প্রাথমিকভাবে ৫০টি উপজেলার ওপর সমন্বিত অর্ধ-বার্ষিক পরিবীক্ষণ ও বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হবে। তবে পর্যায়ক্রমে আঞ্চলিক কার্যালয়, জেলা শিক্ষা কার্যালয়, উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়, উন্নয়ন প্রকল্প/কর্মসূচি ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব অফিস, প্রতিষ্ঠানকে একটি ওয়েববেইজড ডাটা ম্যানেইজমেন্ট পদ্ধতিতে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন ব্যবস্থার আওতায় আনা হবে।
No comments