প্রতিদিন আধাকাপ আঙুর খান
আঙুর
পছন্দ নয়, এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। আঙুর একটি অসাধারণ সুপার ফুড
হিসেবে পরিচিত। খুব সাধারণ দেখতে এই আঙুর ভিটামিন এ, বি৬, বি, ফোলেট,
পটাশিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি
মিনারেলসে ভরপুর। আর এ কারণেই প্রতিদিন মাত্র আধাকাপ আঙুর দূর করার ক্ষমতা
রাখে নানা শারীরিক সমস্যা। তাই সুস্থ থাকতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন
আঙুর।
১) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
আঙুরের পাতলা খোসায় রেসভেরাট্রোল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানের দেখা মেলে। গবেষণায় দেখা গেছে, এই রেসভেরাট্রোল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠন করতে বাঁধা প্রদান করে থাকে।
২) হাড়ের সুস্থতায়
অ্যামেরিকান সোসাইটি অফ বোন অ্যান্ড মিনারেলস রিসার্চের মতে, আঙুর মাইক্রো নিউট্রিইয়েন্টস যেমন ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজে ভরপুর একটি ফল৷ যা হাড়ের গঠন এবং মজবুত হওয়ার জন্য অত্যন্ত জরুরি। ডাক্তাররা বলেন, প্রতিদিন আঙুর খেলে হাড়ের যেকোনো ধরণের সমস্যা এবং বয়সজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব বিশেষ করে হাড় ক্ষয় এবং বাতের ব্যথা জাতীয় সমস্যা।
৩) হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে
আঙুরের ফাইটোকেমিক্যাল হৃদপিণ্ডের পেশির ক্ষতি নিজ থেকেই পূরণে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। প্রতিদিন আঙুর খেলে হৃদপিণ্ডের সুস্থতা এবং দেহের কলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
৪) হজমে সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
অর্গানিক এসিড, চিনি এবং সেলুসাস যা লেক্সাটিভের উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী যা আঙুরের মধ্যে বিদ্যমান। এছাড়াও আঙুরে প্রচুর পরিমাণে ইনস্যলুবেল ফাইবার রয়েছে যা পরিপাকনালী পরিষ্কার রাখে। ডাক্তাররা কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের নিয়মিত আঙুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
৫) দৈহিক দুর্বলতা প্রতিরোধে
রক্তস্বল্পতা বা রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা খুব সাধারণ একটি ব্যাপার। রক্ত স্বল্পতার কারণে দুর্বলতা, অল্পতেই হাপিয়ে উঠার প্রবণতা দেখা দেয়। এই সমস্যার সমাধান করে আঙুর। এতে থাকা আয়রন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় মিনারেল রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। সুতরাং প্রতিদিন আঙুর খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৬) কিডনির সমস্যা দূর করতে
আঙুরের ইউরিক এসিডের অ্যাসিডিটি কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এটি পরিপাকতন্ত্র থেকে অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং কিডনির ওপর চাপ কমায়। এছাড়া আঙুর জল জাতীয় ফল হওয়ার কারণে কিডনি পরিস্কারের কাজে সাহায্য করে এবং কিডনির যেকোনও সমস্যা থেকে শরীরকে মুক্ত রাখে।
৭) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত থাকলে দেহে কোনো রোগ বাসা বাঁধতে পারে না। আঙুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, মিনারেল, ভিটামিন সি, কে এবং এ। এইসবই মানবদেহের ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়তা করে। তাই প্রতিদিন আঙুর খাবার অভ্যাস করা উচিত।
১) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
আঙুরের পাতলা খোসায় রেসভেরাট্রোল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানের দেখা মেলে। গবেষণায় দেখা গেছে, এই রেসভেরাট্রোল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠন করতে বাঁধা প্রদান করে থাকে।
২) হাড়ের সুস্থতায়
অ্যামেরিকান সোসাইটি অফ বোন অ্যান্ড মিনারেলস রিসার্চের মতে, আঙুর মাইক্রো নিউট্রিইয়েন্টস যেমন ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজে ভরপুর একটি ফল৷ যা হাড়ের গঠন এবং মজবুত হওয়ার জন্য অত্যন্ত জরুরি। ডাক্তাররা বলেন, প্রতিদিন আঙুর খেলে হাড়ের যেকোনো ধরণের সমস্যা এবং বয়সজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব বিশেষ করে হাড় ক্ষয় এবং বাতের ব্যথা জাতীয় সমস্যা।
৩) হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে
আঙুরের ফাইটোকেমিক্যাল হৃদপিণ্ডের পেশির ক্ষতি নিজ থেকেই পূরণে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। প্রতিদিন আঙুর খেলে হৃদপিণ্ডের সুস্থতা এবং দেহের কলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
৪) হজমে সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
অর্গানিক এসিড, চিনি এবং সেলুসাস যা লেক্সাটিভের উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী যা আঙুরের মধ্যে বিদ্যমান। এছাড়াও আঙুরে প্রচুর পরিমাণে ইনস্যলুবেল ফাইবার রয়েছে যা পরিপাকনালী পরিষ্কার রাখে। ডাক্তাররা কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের নিয়মিত আঙুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
৫) দৈহিক দুর্বলতা প্রতিরোধে
রক্তস্বল্পতা বা রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা খুব সাধারণ একটি ব্যাপার। রক্ত স্বল্পতার কারণে দুর্বলতা, অল্পতেই হাপিয়ে উঠার প্রবণতা দেখা দেয়। এই সমস্যার সমাধান করে আঙুর। এতে থাকা আয়রন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় মিনারেল রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। সুতরাং প্রতিদিন আঙুর খাওয়ার অভ্যাস করুন।
৬) কিডনির সমস্যা দূর করতে
আঙুরের ইউরিক এসিডের অ্যাসিডিটি কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এটি পরিপাকতন্ত্র থেকে অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং কিডনির ওপর চাপ কমায়। এছাড়া আঙুর জল জাতীয় ফল হওয়ার কারণে কিডনি পরিস্কারের কাজে সাহায্য করে এবং কিডনির যেকোনও সমস্যা থেকে শরীরকে মুক্ত রাখে।
৭) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত থাকলে দেহে কোনো রোগ বাসা বাঁধতে পারে না। আঙুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, মিনারেল, ভিটামিন সি, কে এবং এ। এইসবই মানবদেহের ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়তা করে। তাই প্রতিদিন আঙুর খাবার অভ্যাস করা উচিত।
No comments