দর্শকদের ‘দুয়ো’ নিয়ে ভাবেন না ক্লার্ক
সমর্থকদের দুয়োধ্বনিতে একেবারেই বিচলিত নন অস্ট্রেলীয় ওয়ানডে অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। গতকাল ব্রিসবেনের চতুর্থ ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে মাঠে নামার সময় দর্শকদের কাছ থেকে খুব বাজে ধরনের সম্ভাষন পান ক্লার্ক। তবে সেই সম্ভাষনের জবাব তিনি শেষ অবধি দিয়েছেন খুব চমত্কারভাবেই। ৫৪ রানের অনবদ্য এক ইনিংস খেলে মাইকেল ক্লার্ক গতকালকের ম্যাচে রেখেছেন দুর্দান্ত অবদান।
‘সত্যি কথা বলতে কি আমি দর্শকদের এ ধরনের আচরন নিয়ে একেবারেই বিচলিত কিংবা চিন্তিত নই। অবশ্যই সবাই চাইবে দর্শকেরা তাঁদের পক্ষে থাকুক।’ ব্রিসবেনে দর্শকদের দুয়োধ্বনির পর এটাই ছিল মাইকেল ক্লার্কের প্রতিক্রিয়া।
যেকোনো খেলোয়াড়ই যদি ক্রমাগত বাজে পারফর্ম করে যেতে থাকে, তাহলে দর্শকরা ক্ষুব্ধ হতেই পারে বলে তিনি মনে করেন। ‘দেখুন আমি গত কয়েক ম্যাচ ধরেই বাজে খেলছিলাম। আমার প্রতি তাই দর্শকদের ক্ষোভ থাকাটা স্বাভাবিক।’ ক্লার্কের সরল স্বীকারোক্তি। শেষ পর্যন্ত মাইকেল ক্লার্ক আনন্দ বোধ করছেন প্রত্যাশিত ফর্মে প্রত্যাবর্তন করায়। ‘অবশেষে দলের জয়ের দারুণ একটি ভূমিকা রাখতে পেরে চমত্কার লাগছে।’ বললেন ক্লার্ক।
বর্তমান ফর্ম যাই হোক নিজের অধিনায়কত্বের রেকর্ড নিয়ে গর্ব করতেই পারেন মাইকেল ক্লার্ক। ১৭ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়ে হারের স্বাদ পেয়েছেন মাত্র ৬টিতে। তারপরেও সাম্প্রতিককালে ফর্মহীনতা কুড়ে খাচ্ছিল তাঁকে। অ্যাশেজের পাঁচটি টেস্টে মাত্র ২১ দশমিক ৪৪ গড়ে ১৯৩ রান, আর যাই হোক মাইকেল ক্লার্কের নামের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। নিজের বাজে ফর্মের কারণে কিছুদিন আগেই অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি।
অনেকদিন ধরেই বাজে ফর্মে থাকলেও নিজের ব্যাটিং নিয়ে আত্মবিশ্বাসীই ছিলেন ক্লার্ক। বলেছেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে ফর্ম খারাপ গেলেও আমি জানতাম, ফর্মে ফেরাটা আমার জন্য সময়ের ব্যাপার।’
‘সত্যি কথা বলতে কি আমি দর্শকদের এ ধরনের আচরন নিয়ে একেবারেই বিচলিত কিংবা চিন্তিত নই। অবশ্যই সবাই চাইবে দর্শকেরা তাঁদের পক্ষে থাকুক।’ ব্রিসবেনে দর্শকদের দুয়োধ্বনির পর এটাই ছিল মাইকেল ক্লার্কের প্রতিক্রিয়া।
যেকোনো খেলোয়াড়ই যদি ক্রমাগত বাজে পারফর্ম করে যেতে থাকে, তাহলে দর্শকরা ক্ষুব্ধ হতেই পারে বলে তিনি মনে করেন। ‘দেখুন আমি গত কয়েক ম্যাচ ধরেই বাজে খেলছিলাম। আমার প্রতি তাই দর্শকদের ক্ষোভ থাকাটা স্বাভাবিক।’ ক্লার্কের সরল স্বীকারোক্তি। শেষ পর্যন্ত মাইকেল ক্লার্ক আনন্দ বোধ করছেন প্রত্যাশিত ফর্মে প্রত্যাবর্তন করায়। ‘অবশেষে দলের জয়ের দারুণ একটি ভূমিকা রাখতে পেরে চমত্কার লাগছে।’ বললেন ক্লার্ক।
বর্তমান ফর্ম যাই হোক নিজের অধিনায়কত্বের রেকর্ড নিয়ে গর্ব করতেই পারেন মাইকেল ক্লার্ক। ১৭ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়ে হারের স্বাদ পেয়েছেন মাত্র ৬টিতে। তারপরেও সাম্প্রতিককালে ফর্মহীনতা কুড়ে খাচ্ছিল তাঁকে। অ্যাশেজের পাঁচটি টেস্টে মাত্র ২১ দশমিক ৪৪ গড়ে ১৯৩ রান, আর যাই হোক মাইকেল ক্লার্কের নামের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। নিজের বাজে ফর্মের কারণে কিছুদিন আগেই অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি।
অনেকদিন ধরেই বাজে ফর্মে থাকলেও নিজের ব্যাটিং নিয়ে আত্মবিশ্বাসীই ছিলেন ক্লার্ক। বলেছেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে ফর্ম খারাপ গেলেও আমি জানতাম, ফর্মে ফেরাটা আমার জন্য সময়ের ব্যাপার।’
No comments