মোবারকের পদত্যাগের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভ
মিসরের আন্দোলনরত জনতার সঙ্গে সংহতি জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র প্রতিবাদ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘ সদর দপ্তরসংলগ্ন এলাকায় মিসরীয় অভিবাসীদের প্রতিবাদ-সমাবেশ ছিল জনাকীর্ণ। নগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে সকাল থেকে নারী-পুরুষেরা সমাবেশস্থলে পৌঁছাতে শুরু করেন। সমাবেশে প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পদত্যাগের এক দফা দাবি জানানো হয়।
মিসর পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করে মিসরীয় প্রবাসীরা বক্তব্য দেন।
নিউইয়র্কের মতো যুক্তরাষ্ট্রের কমপক্ষে ২০টি নগরে সমাবেশ থেকে বলা হয়, ‘মিসরের রাজপথের আন্দোলন, আমাদের আন্দোলন।’ সমবেত জনতা থেমে থেমে স্লোগান ধরেন, ‘হেই হেই হো হো, মোবারক মাস্ট গো।’
মিসরে ইন্টারনেট ও মুঠোফোন লাইন বন্ধ করে দেওয়ায় প্রবাসী মিসরীয়রা স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। উৎকণ্ঠিত মিসরীয়রা বিবিসিসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্ভর করছে সর্বশেষ পরিস্থিতি জানার জন্য।
যুক্তরাষ্ট্রে গত শনিবার আয়োজিত প্রতিবাদ-সমাবেশে যোগদানের জন্য সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক ফেসবুক ও টুইটারের মাধ্যমে আহ্বান জানানো হয়।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে সমাবেশে যোগ দিয়ে কী স্লোগান দিতে হবে কিংবা কী ধরনের প্লাকার্ড বহন করতে হবে তার নির্দেশনা ছিল।
মিসর পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করে মিসরীয় প্রবাসীরা বক্তব্য দেন।
নিউইয়র্কের মতো যুক্তরাষ্ট্রের কমপক্ষে ২০টি নগরে সমাবেশ থেকে বলা হয়, ‘মিসরের রাজপথের আন্দোলন, আমাদের আন্দোলন।’ সমবেত জনতা থেমে থেমে স্লোগান ধরেন, ‘হেই হেই হো হো, মোবারক মাস্ট গো।’
মিসরে ইন্টারনেট ও মুঠোফোন লাইন বন্ধ করে দেওয়ায় প্রবাসী মিসরীয়রা স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। উৎকণ্ঠিত মিসরীয়রা বিবিসিসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের ওপর নির্ভর করছে সর্বশেষ পরিস্থিতি জানার জন্য।
যুক্তরাষ্ট্রে গত শনিবার আয়োজিত প্রতিবাদ-সমাবেশে যোগদানের জন্য সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক ফেসবুক ও টুইটারের মাধ্যমে আহ্বান জানানো হয়।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে সমাবেশে যোগ দিয়ে কী স্লোগান দিতে হবে কিংবা কী ধরনের প্লাকার্ড বহন করতে হবে তার নির্দেশনা ছিল।
No comments