রান-পাহাড়ের দিকে দক্ষিণ আফ্রিকা
গ্যালারিতে বসে ওয়াসিম আকরাম। পাকিস্তানের ড্রেসিংরুমে ওয়াকার ইউনুস, আকিব জাভেদ। মাঠে পাকিস্তানি বোলারদের সংগ্রাম দেখে অনেকেরই দীর্ঘশ্বাস পড়তে বাধ্য, ‘আহা...মাঠের বাইরের ওই তিনজন যদি থাকতেন মাঠের ভেতরে!’
কিন্তু ‘সময়’ নামের ‘জিপসি বুড়ো’ তো আর থেমে থাকে না। বাইরে থেকে দেখা ছাড়া তাই তিনজনের কিছুই করার নেই। সেই দেখাটাও খুব সুখকর কিছু হয়নি। ১০১তম টেস্ট ভেন্যু হিসেবে দুবাইয়ের অভিষেক দিনেই রান-পাহাড়ের ইঙ্গিত দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্যারিয়ারের ২১তম আর অধিনায়ক হিসেবে ২০তম সেঞ্চুরি পেয়েছেন গ্রায়েম স্মিথ। অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে ছাড়িয়ে অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি এখন এককভাবে স্মিথের। অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে সর্বোচ্চ রানও এখন তাঁর, কাল ছাড়িয়েছেন পন্টিংয়ের পূর্বসূরি অ্যালান বোর্ডারকে। রান পেয়েছেন পিটারসেন-আমলা-ক্যালিসরাও। ক্যালিস আবার বোর্ডারকে ছয়ে নামিয়ে উঠে গেছেন টেস্ট ক্রিকেটের সর্বোচ্চ রানসংগ্রহকারীর তালিকার পাঁচে।
পাকিস্তানের শুরুটা হয়েছিল কুঁচকির চোটে মোহাম্মদ ইউসুফকে পুরো সিরিজেই না পাওয়ার দুঃসংবাদ শুনে। আগের টেস্টের একাদশ থেকে সাতটি পরিবর্তন আনে পাকিস্তান। টসজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকাকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিয়েছে স্মিথ-পিটারসেনের উদ্বোধনী জুটি। যদিও শুরুতে খানিকটা নড়বড়ে ছিলেন দুজনই, দুজনেই পেয়েছেন ভাগ্যের ছোঁয়া। ব্যক্তিগত ৯ রানে উইকেটের পেছনে ধরা পড়েছিলেন আলভিরো পিটারসেন, কিন্তু আউট দেননি ড্যারিল হার্পার। টিভি রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখা যায়, ব্যাটের কানা ভালোভাবেই ছুঁয়েছিল বল। ৮ রানে সেই গুলের বলেই জোরালো এলবিডব্লুর আবেদন থেকে বেঁচে যান স্মিথ, টিভি রিপ্লে দেখায় বল লাগত লেগ স্টাম্পে। এবারও আম্পায়ার ছিলেন হার্পার। খারাপ ভাগ্যের সঙ্গে যোগ হয়েছিল পাকিস্তানিদের বাজে ফিল্ডিং। ব্যক্তিগত ৩৯ রানে স্মিথকে রানআউট করার সহজ সুযোগ ছাড়েন আজহার আলী।
নড়বড়ে সূচনার মাঝে বাজে বলের ফায়দা তুলতে ভোলেননি দুজনের কেউই। প্রথম সেশনেই তাই উঠে যায় ১০১ রান। দ্বিতীয় সেশনের প্রথম তিন বলেই চার মেরে শুরু করেছিলেন স্মিথ। তবে রানের গতি না কমলেও এ সেশনে দক্ষিণ আফ্রিকা হারায় পিটারসেন-স্মিথকে। ১৫৩ রানের উদ্বোধনী জুটির পর দুজনই আউট হয়েছেন দৃষ্টিকটুভাবে। রেহমানের করা দিনের সবচেয়ে বাজে বলটিতেই হয়তো আউট হয়েছেন পিটারসেন, শর্ট বলে পিটারসেনের পুল মিড উইকেটে এক হাতে দুর্দান্ত ক্যাচ নিয়েছেন ইউনুস খান। ১৫১ বলে সেঞ্চুরি পাওয়ার পরের বলেই শর্ট বলে স্কয়ার লেগে ক্যাচ হয়েছেন স্মিথও। তৃতীয় উইকেটে ১১৭ রানের জুটি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে এগিয়ে নিয়ে যান হাশিম আমলা ও জ্যাক ক্যালিস।
গোধূলিবেলায় আমলা ফিরে গেলেও টিকে আছেন ক্যালিস, বাইরে ডি ভিলিয়ার্স, প্রিন্স, বাউচাররা। দ্বিতীয় দিনেও কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে পাকিস্তানের জন্য।
কিন্তু ‘সময়’ নামের ‘জিপসি বুড়ো’ তো আর থেমে থাকে না। বাইরে থেকে দেখা ছাড়া তাই তিনজনের কিছুই করার নেই। সেই দেখাটাও খুব সুখকর কিছু হয়নি। ১০১তম টেস্ট ভেন্যু হিসেবে দুবাইয়ের অভিষেক দিনেই রান-পাহাড়ের ইঙ্গিত দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্যারিয়ারের ২১তম আর অধিনায়ক হিসেবে ২০তম সেঞ্চুরি পেয়েছেন গ্রায়েম স্মিথ। অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে ছাড়িয়ে অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি এখন এককভাবে স্মিথের। অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে সর্বোচ্চ রানও এখন তাঁর, কাল ছাড়িয়েছেন পন্টিংয়ের পূর্বসূরি অ্যালান বোর্ডারকে। রান পেয়েছেন পিটারসেন-আমলা-ক্যালিসরাও। ক্যালিস আবার বোর্ডারকে ছয়ে নামিয়ে উঠে গেছেন টেস্ট ক্রিকেটের সর্বোচ্চ রানসংগ্রহকারীর তালিকার পাঁচে।
পাকিস্তানের শুরুটা হয়েছিল কুঁচকির চোটে মোহাম্মদ ইউসুফকে পুরো সিরিজেই না পাওয়ার দুঃসংবাদ শুনে। আগের টেস্টের একাদশ থেকে সাতটি পরিবর্তন আনে পাকিস্তান। টসজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকাকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিয়েছে স্মিথ-পিটারসেনের উদ্বোধনী জুটি। যদিও শুরুতে খানিকটা নড়বড়ে ছিলেন দুজনই, দুজনেই পেয়েছেন ভাগ্যের ছোঁয়া। ব্যক্তিগত ৯ রানে উইকেটের পেছনে ধরা পড়েছিলেন আলভিরো পিটারসেন, কিন্তু আউট দেননি ড্যারিল হার্পার। টিভি রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখা যায়, ব্যাটের কানা ভালোভাবেই ছুঁয়েছিল বল। ৮ রানে সেই গুলের বলেই জোরালো এলবিডব্লুর আবেদন থেকে বেঁচে যান স্মিথ, টিভি রিপ্লে দেখায় বল লাগত লেগ স্টাম্পে। এবারও আম্পায়ার ছিলেন হার্পার। খারাপ ভাগ্যের সঙ্গে যোগ হয়েছিল পাকিস্তানিদের বাজে ফিল্ডিং। ব্যক্তিগত ৩৯ রানে স্মিথকে রানআউট করার সহজ সুযোগ ছাড়েন আজহার আলী।
নড়বড়ে সূচনার মাঝে বাজে বলের ফায়দা তুলতে ভোলেননি দুজনের কেউই। প্রথম সেশনেই তাই উঠে যায় ১০১ রান। দ্বিতীয় সেশনের প্রথম তিন বলেই চার মেরে শুরু করেছিলেন স্মিথ। তবে রানের গতি না কমলেও এ সেশনে দক্ষিণ আফ্রিকা হারায় পিটারসেন-স্মিথকে। ১৫৩ রানের উদ্বোধনী জুটির পর দুজনই আউট হয়েছেন দৃষ্টিকটুভাবে। রেহমানের করা দিনের সবচেয়ে বাজে বলটিতেই হয়তো আউট হয়েছেন পিটারসেন, শর্ট বলে পিটারসেনের পুল মিড উইকেটে এক হাতে দুর্দান্ত ক্যাচ নিয়েছেন ইউনুস খান। ১৫১ বলে সেঞ্চুরি পাওয়ার পরের বলেই শর্ট বলে স্কয়ার লেগে ক্যাচ হয়েছেন স্মিথও। তৃতীয় উইকেটে ১১৭ রানের জুটি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে এগিয়ে নিয়ে যান হাশিম আমলা ও জ্যাক ক্যালিস।
গোধূলিবেলায় আমলা ফিরে গেলেও টিকে আছেন ক্যালিস, বাইরে ডি ভিলিয়ার্স, প্রিন্স, বাউচাররা। দ্বিতীয় দিনেও কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে পাকিস্তানের জন্য।
No comments