মরিনহোকে ভোলার মিশন
মরিনহোর চেয়ারে বেনিতেজ বসেছেন, সেও পাঁচ মাস হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো মরিনহো-বলয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি ইন্টার মিলান! খেলোয়াড়দের মগজ থেকে মরিনহোর রণকৌশল ধুয়ে ফেলতে পারেননি বেনিতেজ। এর প্রভাব পড়ছে ইন্টার মিলানের মাঠের পারফরম্যান্সে। ইন্টার ঠিক ইন্টার হয়ে জ্বলতে পারছে না। এ অবস্থায় খেলোয়াড়দের প্রথম কাজ, মাথা থেকে মরিনহো-ভূত নামিয়ে ফেলা। পারলে আগামীকালের মিলান-ডার্বির আগেই।
নিজের টুইটারে তাই সতীর্থদের উদ্বুদ্ধ করতে ওয়েসলি স্নাইডার লিখেছেন, ‘মরিনহো এখন অতীত। আর অতীতকে আঁকড়ে না থেকে আমাদের এখন অবশ্যই বর্তমান নিয়ে ভাবা উচিত।’
মরিনহোর হাত ধরে গত মৌসুমে ট্রেবল জিতেছিল ইন্টার মিলান। চাইলেই এই কীর্তিকে আড়াল রাখতে পারছেন না স্নাইডাররা, ‘আমরা সমস্যার মধ্যে থাকতেই পারি। এর ব্যাখ্যাও আছে। আমরা চমৎকার একটি মৌসুম পার করে এসেছি, যেটি ভুলে যাওয়াটা কঠিন।’
সিরি ‘আ’র টানা পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ইন্টার মিলানের সামনে এবার টানা ষষ্ঠ শিরোপার চ্যালেঞ্জ। কিন্তু বেনিতেজের শিষ্যরা হাঁটছেন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। ১১ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট নিয়ে ইন্টারের অবস্থান চতুর্থ। ৩ পয়েন্ট বেশি নিয়ে শীর্ষে তাদেরই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী এসি মিলান। লাৎসিও (২২), নাপোলির (২১) মতো দলও তাদের ওপরে।
মরিনহো-ভূতই যে এ জন্য দায়ী, তা নয়। নতুন কোচ বেনিতেজের চ্যালেঞ্জ কঠিন হয়ে উঠেছে দলের শীর্ষ তারকাদের চোট-আঘাতে। গত মৌসুমের ট্রেবল জয়ের নায়ক স্নাইডার অসুস্থ। হুলিও সিজার, মাইকন, জানেত্তির মতো তারকাদের নিয়মিত মাঠে নামাতে পারছেন না বেনিতেজ।
ডাচ তারকা গত সপ্তাহে ব্রেসিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র ম্যাচে বিরতির সময় মূর্ছা গিয়েছিলেন রক্তস্বল্পতার কারণে। লেচ্চের সঙ্গে পরের ম্যাচটায় বিশ্রাম দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু তিনি আশাবাদী যে আগামীকাল এসি মিলানের বিপক্ষে খেলতে পারবেন, কারণ এক ম্যাচের বিশ্রামই তাঁকে স্বরূপে ফিরতে সাহায্য করতে করবে, ‘আমি ক্লান্তিটা কাটিয়ে উঠতে পারলেই আমরা সেরা অবস্থায় ফিরব। কালকের এই বিশ্রাম আমাকে নির্ভার থাকতে সাহায্য করেছে।’ ‘মিলান ডার্বি’টা কিছুতেই মিস করতে রাজি নন গত বিশ্বকাপে পাঁচ গোল করে হল্যান্ডকে ফাইনালে তোলার নায়ক, ‘গত মৌসুমে এই ডার্বি দিয়েই আমার অভিষেক (ইন্টার জিতেছিল ৪-০ গোলে)। আমি ওটা কখনোই ভুলব না। এখন আমাদের ও বেনিতেজের জন্য আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। সেও (বেনিতেজ) মরিনহোর মতোই গ্রেট কোচ।’
নিজের টুইটারে তাই সতীর্থদের উদ্বুদ্ধ করতে ওয়েসলি স্নাইডার লিখেছেন, ‘মরিনহো এখন অতীত। আর অতীতকে আঁকড়ে না থেকে আমাদের এখন অবশ্যই বর্তমান নিয়ে ভাবা উচিত।’
মরিনহোর হাত ধরে গত মৌসুমে ট্রেবল জিতেছিল ইন্টার মিলান। চাইলেই এই কীর্তিকে আড়াল রাখতে পারছেন না স্নাইডাররা, ‘আমরা সমস্যার মধ্যে থাকতেই পারি। এর ব্যাখ্যাও আছে। আমরা চমৎকার একটি মৌসুম পার করে এসেছি, যেটি ভুলে যাওয়াটা কঠিন।’
সিরি ‘আ’র টানা পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ইন্টার মিলানের সামনে এবার টানা ষষ্ঠ শিরোপার চ্যালেঞ্জ। কিন্তু বেনিতেজের শিষ্যরা হাঁটছেন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। ১১ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট নিয়ে ইন্টারের অবস্থান চতুর্থ। ৩ পয়েন্ট বেশি নিয়ে শীর্ষে তাদেরই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী এসি মিলান। লাৎসিও (২২), নাপোলির (২১) মতো দলও তাদের ওপরে।
মরিনহো-ভূতই যে এ জন্য দায়ী, তা নয়। নতুন কোচ বেনিতেজের চ্যালেঞ্জ কঠিন হয়ে উঠেছে দলের শীর্ষ তারকাদের চোট-আঘাতে। গত মৌসুমের ট্রেবল জয়ের নায়ক স্নাইডার অসুস্থ। হুলিও সিজার, মাইকন, জানেত্তির মতো তারকাদের নিয়মিত মাঠে নামাতে পারছেন না বেনিতেজ।
ডাচ তারকা গত সপ্তাহে ব্রেসিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র ম্যাচে বিরতির সময় মূর্ছা গিয়েছিলেন রক্তস্বল্পতার কারণে। লেচ্চের সঙ্গে পরের ম্যাচটায় বিশ্রাম দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু তিনি আশাবাদী যে আগামীকাল এসি মিলানের বিপক্ষে খেলতে পারবেন, কারণ এক ম্যাচের বিশ্রামই তাঁকে স্বরূপে ফিরতে সাহায্য করতে করবে, ‘আমি ক্লান্তিটা কাটিয়ে উঠতে পারলেই আমরা সেরা অবস্থায় ফিরব। কালকের এই বিশ্রাম আমাকে নির্ভার থাকতে সাহায্য করেছে।’ ‘মিলান ডার্বি’টা কিছুতেই মিস করতে রাজি নন গত বিশ্বকাপে পাঁচ গোল করে হল্যান্ডকে ফাইনালে তোলার নায়ক, ‘গত মৌসুমে এই ডার্বি দিয়েই আমার অভিষেক (ইন্টার জিতেছিল ৪-০ গোলে)। আমি ওটা কখনোই ভুলব না। এখন আমাদের ও বেনিতেজের জন্য আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। সেও (বেনিতেজ) মরিনহোর মতোই গ্রেট কোচ।’
No comments