হিলারি ও ক্লিনটনকন্যা চেলসির বিয়ে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের একমাত্র মেয়ে চেলসি ক্লিনটন তাঁর দীর্ঘদিনের ছেলেবন্ধু মার্ক মেজভিনস্কিকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় বিকেল তিনটায় এই বিয়ে হওয়ার কথা। নিউইয়র্ক থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে রাইনবেকের একটি চমত্কার নিরিবিলি জায়গায় বিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। খবর এএফপি, বিবিসি ও এপির।
বিয়ে অনুষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য গোপন রাখা হয়েছে। এ উপলক্ষে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। স্থানীয় লোকজনের সেখানে প্রবেশের ওপর ছিল ব্যাপক কড়াকড়ি। সম্পূর্ণ পারিবারিকভাবে এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ায় সেখানে কোনো সংবাদকর্মীরও যাওয়ার অনুমতি মেলেনি।বিয়ের কয়েক ঘণ্টা আগ থেকে রাইনবেকে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। কোনো কোনো মার্কিন ট্যাবলয়েড পত্রিকা এই বিয়েকে ‘শতাব্দীর সেরা বিয়ে’ হিসেবে চিত্রিত করছে। কোনো কোনো পত্রিকা আরও এগিয়ে। তারা বিয়েটিকে মিলেনিয়ামের সেরা বিয়ে হিসেবেও বর্ণনা করছে।
রাজকীয় এই বিয়েতে অতিথির তালিকায় আছেন খ্যাতনামা সব মানুষ। তালিকায় নাম রয়েছে জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপিকা অপরাহ উইনফ্রে, টেড টার্নার, কণ্ঠশিল্পী বারবারা স্ট্রেইস্যান্ড, হলিউড পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ ও তাঁর স্ত্রী কেট ক্যাপশ, সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর ও ইতিহাসবিদ ডোরিস কেয়ার্নস গডউইনের।
এই বিয়ে নিয়ে মার্কিনদের উৎসাহের শেষ নেই। একজনের মতে, ‘এটা খুবই চমত্কার ঘটনা। পৃথিবীতে অনেক সমস্যা আছে। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় সবকিছুই থেমে যাবে। আর তা শুধু এই বিয়ের কারণে।’
বিয়ে অনুষ্ঠান সরাসরি টেলিভিশনে দেখানোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ অনেকে। প্রিন্সেস ডায়ানার বিয়ের মতো এই বিয়ে অনুষ্ঠানও টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা উচিত ছিল বলে মনে করে অনেকে।
চেলসি (৩০) ও মার্ক মেজভিনস্কির (৩২) বিয়ের ব্যাপারে যেভাবে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়, তা অনেকটা রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার মতোই।
পাপারাজ্জিরা যাতে ছবি তুলতে না পারেন, সে জন্য অনুষ্ঠানস্থলের ওপর দিয়ে বিমান চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানস্থলের দিকে কোনো গাড়িও যেতে দিচ্ছে না পুলিশ।
বিয়ের খবর সংগ্রহের জন্য ইতিমধ্যে রাইনবেকে গণমাধ্যমের কর্মীরা ভিড় জমিয়েছেন। মার্কিন মিডিয়ার মতে, বিয়ের এ অনুষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে সবচেয়ে জাঁকজমক পূর্ণ বিয়ে।
বিয়ে অনুষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য গোপন রাখা হয়েছে। এ উপলক্ষে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। স্থানীয় লোকজনের সেখানে প্রবেশের ওপর ছিল ব্যাপক কড়াকড়ি। সম্পূর্ণ পারিবারিকভাবে এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ায় সেখানে কোনো সংবাদকর্মীরও যাওয়ার অনুমতি মেলেনি।বিয়ের কয়েক ঘণ্টা আগ থেকে রাইনবেকে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। কোনো কোনো মার্কিন ট্যাবলয়েড পত্রিকা এই বিয়েকে ‘শতাব্দীর সেরা বিয়ে’ হিসেবে চিত্রিত করছে। কোনো কোনো পত্রিকা আরও এগিয়ে। তারা বিয়েটিকে মিলেনিয়ামের সেরা বিয়ে হিসেবেও বর্ণনা করছে।
রাজকীয় এই বিয়েতে অতিথির তালিকায় আছেন খ্যাতনামা সব মানুষ। তালিকায় নাম রয়েছে জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপিকা অপরাহ উইনফ্রে, টেড টার্নার, কণ্ঠশিল্পী বারবারা স্ট্রেইস্যান্ড, হলিউড পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ ও তাঁর স্ত্রী কেট ক্যাপশ, সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জন মেজর ও ইতিহাসবিদ ডোরিস কেয়ার্নস গডউইনের।
এই বিয়ে নিয়ে মার্কিনদের উৎসাহের শেষ নেই। একজনের মতে, ‘এটা খুবই চমত্কার ঘটনা। পৃথিবীতে অনেক সমস্যা আছে। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় সবকিছুই থেমে যাবে। আর তা শুধু এই বিয়ের কারণে।’
বিয়ে অনুষ্ঠান সরাসরি টেলিভিশনে দেখানোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ অনেকে। প্রিন্সেস ডায়ানার বিয়ের মতো এই বিয়ে অনুষ্ঠানও টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা উচিত ছিল বলে মনে করে অনেকে।
চেলসি (৩০) ও মার্ক মেজভিনস্কির (৩২) বিয়ের ব্যাপারে যেভাবে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়, তা অনেকটা রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার মতোই।
পাপারাজ্জিরা যাতে ছবি তুলতে না পারেন, সে জন্য অনুষ্ঠানস্থলের ওপর দিয়ে বিমান চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানস্থলের দিকে কোনো গাড়িও যেতে দিচ্ছে না পুলিশ।
বিয়ের খবর সংগ্রহের জন্য ইতিমধ্যে রাইনবেকে গণমাধ্যমের কর্মীরা ভিড় জমিয়েছেন। মার্কিন মিডিয়ার মতে, বিয়ের এ অনুষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে সবচেয়ে জাঁকজমক পূর্ণ বিয়ে।
No comments