বিলার্দোকে চুপ থাকার পরামর্শ গ্রন্দোনার
বোবার শত্রু নাই।’ কার্লোস বিলার্দোকে প্রবাদটাই শুনিয়ে দিলেন হুলিও গ্রন্দোনা। ‘প্রতারণা’ আর ‘বিশ্বাসঘাতকতা’র যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে তুলেছেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা, এর পাল্টা জবাবে আগামীকাল সংবাদ সম্মেলন ডাকার কথা ছিল বিলার্দোর। এর জন্য হোটেল খুঁজছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন আর্জেন্টিনা দলের মহাব্যবস্থাপক। কিন্তু আর্জেন্টিনা ফুটবল সংস্থার (এএফএ) প্রধান গ্রন্দোনা জানিয়ে দিলেন, কথা না বলাই উত্তম।
‘বিলার্দো কথা বলবেন না। যত কম কথা আপনি বলবেন, ততই মঙ্গল। ততই কম ভুল হওয়ার আশঙ্কা। আমি কারও কাছে কিছু চাই না। তবে বিলার্দো কিছু বলবেন না এটাই আমার শেষ কথা’—পরশু সাংবাদিকদের বলেছেন গ্রন্দোনা। ওয়েবসাইট।
ওই দিন এএফএর একটা সংবাদ সম্মেলন ছিল। না, ম্যারাডোনা-বিষয়ক কিছু নয়। এএফএ ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নবিষয়ক। বিবিএফের প্রধান রিকার্ডো টিসেরাও উপস্থিত ছিলেন তাতে। আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বলে জানানো হয়েছে বৈঠক শেষে। ম্যাচ দুটির তারিখ অবশ্য এখনো ঠিক হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনের বিষয় যা-ই হোক, ম্যারাডোনার প্রসঙ্গ এড়ানো মুশকিল। গ্রন্দোনাকেও তাই মুখোমুখি হতে হলো নানা প্রশ্নের। জবাবে গ্রন্দোনা শুধু লিখিত বিবৃতি দিয়ে গেলেন। তাঁর ওই বিবৃতির বিভিন্ন ভাষার অনুবাদও দেওয়া হয়েছে সাংবাদিকদের। আসলে ম্যারাডোনা পুরো দেশে এমন একটা স্পর্শকাতর নাম, এটা নিয়ে বিতর্ক বাড়ুক বিচক্ষণ গ্রন্দোনা সেটি মোটেও চান না।
ম্যারাডোনা আর তাঁর কোচিং স্টাফের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আর না বাড়ালেও মহাব্যবস্থাপক পদে বিলার্দো থেকে যাচ্ছেন। এর আগে ম্যারাডোনা অভিযোগ করেছিলেন, গ্রন্দোনার ৩০ বছরের রাজত্ব হটিয়ে দিয়ে এএফএর পদে আসীন হতে চান বিলার্দো। বোঝা-ই যাচ্ছে, আসল ঘটনা এ রকম হয়ে থাকলেও বিলার্দোকে পাশে রেখেই সমাধান করতে চান গ্রন্দোনা। ভেবেচিন্তেই পা ফেলতে চান তিনি।
আর্জেন্টিনার পরবর্তী কোচ নির্ধারণেও যেমন অনেক সতর্ক এএফএ। গ্রন্দোনা বলেই দিয়েছেন, ‘জাতীয় দলের নতুন কোচ নিয়োগে তাড়াহুড়োর কিছু নেই।’
‘বিলার্দো কথা বলবেন না। যত কম কথা আপনি বলবেন, ততই মঙ্গল। ততই কম ভুল হওয়ার আশঙ্কা। আমি কারও কাছে কিছু চাই না। তবে বিলার্দো কিছু বলবেন না এটাই আমার শেষ কথা’—পরশু সাংবাদিকদের বলেছেন গ্রন্দোনা। ওয়েবসাইট।
ওই দিন এএফএর একটা সংবাদ সম্মেলন ছিল। না, ম্যারাডোনা-বিষয়ক কিছু নয়। এএফএ ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নবিষয়ক। বিবিএফের প্রধান রিকার্ডো টিসেরাও উপস্থিত ছিলেন তাতে। আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বলে জানানো হয়েছে বৈঠক শেষে। ম্যাচ দুটির তারিখ অবশ্য এখনো ঠিক হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনের বিষয় যা-ই হোক, ম্যারাডোনার প্রসঙ্গ এড়ানো মুশকিল। গ্রন্দোনাকেও তাই মুখোমুখি হতে হলো নানা প্রশ্নের। জবাবে গ্রন্দোনা শুধু লিখিত বিবৃতি দিয়ে গেলেন। তাঁর ওই বিবৃতির বিভিন্ন ভাষার অনুবাদও দেওয়া হয়েছে সাংবাদিকদের। আসলে ম্যারাডোনা পুরো দেশে এমন একটা স্পর্শকাতর নাম, এটা নিয়ে বিতর্ক বাড়ুক বিচক্ষণ গ্রন্দোনা সেটি মোটেও চান না।
ম্যারাডোনা আর তাঁর কোচিং স্টাফের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আর না বাড়ালেও মহাব্যবস্থাপক পদে বিলার্দো থেকে যাচ্ছেন। এর আগে ম্যারাডোনা অভিযোগ করেছিলেন, গ্রন্দোনার ৩০ বছরের রাজত্ব হটিয়ে দিয়ে এএফএর পদে আসীন হতে চান বিলার্দো। বোঝা-ই যাচ্ছে, আসল ঘটনা এ রকম হয়ে থাকলেও বিলার্দোকে পাশে রেখেই সমাধান করতে চান গ্রন্দোনা। ভেবেচিন্তেই পা ফেলতে চান তিনি।
আর্জেন্টিনার পরবর্তী কোচ নির্ধারণেও যেমন অনেক সতর্ক এএফএ। গ্রন্দোনা বলেই দিয়েছেন, ‘জাতীয় দলের নতুন কোচ নিয়োগে তাড়াহুড়োর কিছু নেই।’
No comments