আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর গৃহঋণ বিতরণ বাড়ছে
সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ছাড়াও সম্প্রতি বছরগুলোয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো উল্লেখযোগ্য হারে গৃহায়ণ ঋণ প্রদান করছে। ফ্ল্যাট ক্রয়, নিজ জমি বাড়ি নির্মাণ ও সংস্কারের জন্য এই ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এর ফলে সার্বিকভাবে গৃহায়ণ খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৬-০৭ অর্থবছরে বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গৃহঋণ প্রদানের প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৯ শতাংশ। তবে পরের দুই বছর আবাসন খাতে কিছুটা ভাটা পড়ায় ঋণপ্রবাহের গতিও কমে যায়।
২০০৭-০৮ ও ২০০৮-০৯ অর্থবছরে গৃহায়ণ খাতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ প্রদানের প্রবৃদ্ধি হার ছিল যথাক্রমে ১৭ দশমিক ৬০ শতাংশ ও ২১ শতাংশ।
জানা গেছে, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিবিএইচ), আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড সবচেয়ে বেশি ঋণ প্রদান করছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ডিবিএইচের গৃহঋণ প্রদানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ২২০ কোটি টাকা, যা বেসরকারি বিশেষায়িত গৃহঋণ অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কর্তৃক মোট অর্থায়নের ৭০ শতাংশ।
একই সময়ে এ খাতে আইডিএলসি ৩৯০ কোটি এবং ন্যাশনাল হাউজিং ১৭০ কোটি টাকার ঋণ প্রদান করেছে।
একসময় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন (বিএইচবিএফসি) আবাসন খাতে একক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গৃহঋণ প্রদান করত। কিন্তু বর্তমানে আবাসন খাতে ঋণ প্রদানে প্রতিষ্ঠানটির অবদান হ্রাস পেয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০০৮-০৯ অর্থবছর শেষে বিএইচবিএফসির গৃহঋণ প্রদানের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। ২০০৫-০৬ ও ২০০৬-০৭ অর্থবছর শেষে এই ঋণের স্থিতি ছিল যথাক্রমে দুই হাজার ৬৩০ কোটি ও দুই হাজার ৫২০ কোটি টাকা।
ডিবিএইচের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিউ এম শরীফুল আলা বলেন, শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের কাছে গৃহঋণের চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়েছে। তবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া গৃহঋণের এই ব্যাপক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক গৃহঋণ পুনঃ অর্থায়ন স্কিম চালু করে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর গৃহঋণের চাহিদা পূরণে এগিয়ে এলেও এখানে বরাদ্দকৃত তহবিলের পরিমাণ কম। এ তহবিল বাড়ানো হলে শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের আবাসনের চাহিদা অনেকাংশেই পূরণ করা সম্ভব।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৬-০৭ অর্থবছরে বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গৃহঋণ প্রদানের প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৯ শতাংশ। তবে পরের দুই বছর আবাসন খাতে কিছুটা ভাটা পড়ায় ঋণপ্রবাহের গতিও কমে যায়।
২০০৭-০৮ ও ২০০৮-০৯ অর্থবছরে গৃহায়ণ খাতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ প্রদানের প্রবৃদ্ধি হার ছিল যথাক্রমে ১৭ দশমিক ৬০ শতাংশ ও ২১ শতাংশ।
জানা গেছে, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স করপোরেশন (ডিবিএইচ), আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড সবচেয়ে বেশি ঋণ প্রদান করছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ডিবিএইচের গৃহঋণ প্রদানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ২২০ কোটি টাকা, যা বেসরকারি বিশেষায়িত গৃহঋণ অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কর্তৃক মোট অর্থায়নের ৭০ শতাংশ।
একই সময়ে এ খাতে আইডিএলসি ৩৯০ কোটি এবং ন্যাশনাল হাউজিং ১৭০ কোটি টাকার ঋণ প্রদান করেছে।
একসময় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন (বিএইচবিএফসি) আবাসন খাতে একক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গৃহঋণ প্রদান করত। কিন্তু বর্তমানে আবাসন খাতে ঋণ প্রদানে প্রতিষ্ঠানটির অবদান হ্রাস পেয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০০৮-০৯ অর্থবছর শেষে বিএইচবিএফসির গৃহঋণ প্রদানের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। ২০০৫-০৬ ও ২০০৬-০৭ অর্থবছর শেষে এই ঋণের স্থিতি ছিল যথাক্রমে দুই হাজার ৬৩০ কোটি ও দুই হাজার ৫২০ কোটি টাকা।
ডিবিএইচের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিউ এম শরীফুল আলা বলেন, শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের কাছে গৃহঋণের চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়েছে। তবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া গৃহঋণের এই ব্যাপক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক গৃহঋণ পুনঃ অর্থায়ন স্কিম চালু করে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর গৃহঋণের চাহিদা পূরণে এগিয়ে এলেও এখানে বরাদ্দকৃত তহবিলের পরিমাণ কম। এ তহবিল বাড়ানো হলে শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের আবাসনের চাহিদা অনেকাংশেই পূরণ করা সম্ভব।
No comments