ব্রাজিল একটু এগিয়ে
৯৩—ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছে। ৩৫টি জয় নিয়ে এগিয়ে আছে ব্রাজিল, ৩৪টি নিয়ে ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে আর্জেন্টিনা। ড্র ২৪টি। তবে গোল বেশি করেছে আর্জেন্টিনা। তাদের ১৪৯ গোলের বিপরীতে ব্রাজিলের গোল ১৪৫।
১৬—এই ম্যাচে ইউরোপে খেলা ফুটবলারদের সংখ্যা। অনেকেই মুখোমুখি হবেন ক্লাব সতীর্থের—লিওনেল মেসি ও দানি আলভেস (বার্সেলোনা), কার্লোস তেভেজ ও রবিনহো (ম্যান সিটি), ফার্নান্দো গ্যাগো ও কাকা (রিয়াল মাদ্রিদ), হাভিয়ের মাসকেরানো ও লুকাস (লিভারপুল), হুয়ান, হুলিও ব্যাপটিস্টা ও নিকোলাস বুর্দিসো (রোমা)। তবে সবচেয়ে বেশি ফুটবলার ইন্টার মিলানের। ব্রাজিল অধিনায়ক লুসিও, হুলিও সিজার ও মেইকন মুখোমুখি হবেন হাভিয়ের জানেত্তি ও ডিয়েগো মিলিতোর।
৯—খেলোয়াড়ি জীবনে ম্যারাডোনা ও দুঙ্গার মুখোমুখি হওয়া ম্যাচ। জাতীয় দলে তিনটি এবং ক্লাব পর্যায়ে ছয়টি। ৬ জয়, এক ড্র ও দুই পরাজয় নিয়ে এগিয়ে আছেন ‘এল পেলুসা’ ম্যারাডোনা।
৮—আট বছর আগে ঠিক এই দিনেই দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে প্রথম চির প্রতিদ্বন্দ্বীদের মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা। মার্সেলো বিয়েলসার আর্জেন্টিনা সেদিন ২-১ গোলে হারিয়েছিল লুই ফেলিপ স্কলারির ব্রাজিলকে। তবে দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনার একমাত্র পরাজয়টাও এই দিনে। ১৯৯৩ সালে কলম্বিয়ার কাছে তারা হেরেছিল ০-৫ গোলে।
৭—দু দল মিলিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছে মোট সাতবার। ব্রাজিল ৫ (১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২) ও আর্জেন্টিনা ২ বার (১৯৭৮, ১৯৮৬)।
২—এই ম্যাচের ভেন্যু রোজারিওতে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হওয়া ম্যাচ। ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট কোপা আমেরিকার ম্যাচে ব্রাজিল জিতেছিল ১-০ গোলে। ১৯৭৮ বিশ্বকাপের ম্যাচটি হয়েছিল গোলশূন্য ড্র।
—আর্জেন্টিনার মাটিতে দক্ষিণ আমেরিকান বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে দু দল মুখোমুখি হয়েছে দুবার। দুবারই জিতেছে আর্জেন্টিনা, ২০০১ সালে ২-১ এবং ২০০৫ সালে ৩-১ ব্যবধানে। ওই দু ম্যাচে খেলা দুজন ফুটবলার আছেন আজ দু দলে, হুয়ান ও জানেত্তি।
১—গত এক যুগে রিভার প্লেটের মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামের বাইরে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের হোম ম্যাচ মাত্র একটিই খেলেছে আর্জেন্টিনা। ১৯৯৭ সালের ১৬ নভেম্বর বোকা জুনিয়র্সের লা বোম্বোনেরা স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচে কলম্বিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছিল আর্জেন্টিনা।
১৬—এই ম্যাচে ইউরোপে খেলা ফুটবলারদের সংখ্যা। অনেকেই মুখোমুখি হবেন ক্লাব সতীর্থের—লিওনেল মেসি ও দানি আলভেস (বার্সেলোনা), কার্লোস তেভেজ ও রবিনহো (ম্যান সিটি), ফার্নান্দো গ্যাগো ও কাকা (রিয়াল মাদ্রিদ), হাভিয়ের মাসকেরানো ও লুকাস (লিভারপুল), হুয়ান, হুলিও ব্যাপটিস্টা ও নিকোলাস বুর্দিসো (রোমা)। তবে সবচেয়ে বেশি ফুটবলার ইন্টার মিলানের। ব্রাজিল অধিনায়ক লুসিও, হুলিও সিজার ও মেইকন মুখোমুখি হবেন হাভিয়ের জানেত্তি ও ডিয়েগো মিলিতোর।
৯—খেলোয়াড়ি জীবনে ম্যারাডোনা ও দুঙ্গার মুখোমুখি হওয়া ম্যাচ। জাতীয় দলে তিনটি এবং ক্লাব পর্যায়ে ছয়টি। ৬ জয়, এক ড্র ও দুই পরাজয় নিয়ে এগিয়ে আছেন ‘এল পেলুসা’ ম্যারাডোনা।
৮—আট বছর আগে ঠিক এই দিনেই দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে প্রথম চির প্রতিদ্বন্দ্বীদের মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা। মার্সেলো বিয়েলসার আর্জেন্টিনা সেদিন ২-১ গোলে হারিয়েছিল লুই ফেলিপ স্কলারির ব্রাজিলকে। তবে দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনার একমাত্র পরাজয়টাও এই দিনে। ১৯৯৩ সালে কলম্বিয়ার কাছে তারা হেরেছিল ০-৫ গোলে।
৭—দু দল মিলিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছে মোট সাতবার। ব্রাজিল ৫ (১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২) ও আর্জেন্টিনা ২ বার (১৯৭৮, ১৯৮৬)।
২—এই ম্যাচের ভেন্যু রোজারিওতে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হওয়া ম্যাচ। ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট কোপা আমেরিকার ম্যাচে ব্রাজিল জিতেছিল ১-০ গোলে। ১৯৭৮ বিশ্বকাপের ম্যাচটি হয়েছিল গোলশূন্য ড্র।
—আর্জেন্টিনার মাটিতে দক্ষিণ আমেরিকান বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে দু দল মুখোমুখি হয়েছে দুবার। দুবারই জিতেছে আর্জেন্টিনা, ২০০১ সালে ২-১ এবং ২০০৫ সালে ৩-১ ব্যবধানে। ওই দু ম্যাচে খেলা দুজন ফুটবলার আছেন আজ দু দলে, হুয়ান ও জানেত্তি।
১—গত এক যুগে রিভার প্লেটের মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামের বাইরে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের হোম ম্যাচ মাত্র একটিই খেলেছে আর্জেন্টিনা। ১৯৯৭ সালের ১৬ নভেম্বর বোকা জুনিয়র্সের লা বোম্বোনেরা স্টেডিয়ামে সেই ম্যাচে কলম্বিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছিল আর্জেন্টিনা।
No comments