পশমে ঢেকে যাচ্ছে মুনিরার শরীর
বিরল
রোগে আক্রান্ত সাড়ে তিন বছরের মেয়ে তাসফিয়া জাহান মুনিরা। শিশুকন্যা
তাসফিয়া চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলার গোডাউন পাড়ার মাসুদুজ্জামান
মামুনের ছোট কন্যা। জন্ম থেকেই তার সারা শরীর লম্বা লম্বা পশমে আবৃত। এখন
ধীরে ধীরে গোটা শরীরজুড়ে বিস্তার ঘটছে পশম। এমনকি মুখের মধ্যেও গজিয়ে উঠছে
সেই পশম। পিঠের ছোট্ট একটি টিউমার থেকে এটির উৎপত্তি বলে তাসফিয়ার মা
তানজিলা খাতুন জানান। তিনি বলেন, যখন তাসফিয়ার বয়স ৬ দিন তখন হতেই পশম
লক্ষ্য করা যায়। এর পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য
ভর্তি করা হয়।
তখন হাসপাতালের চিকিৎসকদের গঠিত মেডিকেল বোর্ড এটিকে বিরল চর্ম রোগ বলে শনাক্ত করেন। তখন শিশুটির অন্তত ৩-৪ বছর বয়স হলে উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেয়া হয়।
বর্তমানে সাড়ে তিন বছেরের তাসফিয়ার সমস্ত শরীর পশুর মতো লোমে ভরে যাচ্ছে। এমনকি মুখের তালুতে কালসিটে দাগও ছড়িয়ে পড়েছে। শিশুটির মা তানজিলা খাতুন জনান, গরমের দিনে শিশুর শরীর থেকে আগুনের মতো তাপ বের হতে থাকে। দিনে ২-৩ বার গোসল করাতে হয়। ভিজে কাপড় পরিয়ে দিনরাত ফ্যানের নিচে রাখতে হয়। বিদ্যুৎ না থাকলে হাত পাখার বাতাস করতে হয়রান হয়ে যাই। বর্তমানে হোমিও চিকিৎসা চলছে। দিনমজুর পিতামাতার পক্ষে শিশু তাসফিয়ার উন্নত চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেয়। ডাক্তাররা বাচ্চাটিকে চিকিৎসার জন্য ভারতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তবে রাজমিস্ত্রি পিতার সামর্থ্য নেই মেয়েকে উপযুক্ত চিকিৎসা করানোর জন্য। তাই এই ছোট্ট মেয়েটার পাশে দাঁড়াতে সমাজের বিত্তবানদের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন শিশুটির দিনমজুর পিতা। সমাজের বিত্তবানদের প্রতি শিশুটির পিতা সাহায্যের আহ্বান জানিয়েছেন।
তখন হাসপাতালের চিকিৎসকদের গঠিত মেডিকেল বোর্ড এটিকে বিরল চর্ম রোগ বলে শনাক্ত করেন। তখন শিশুটির অন্তত ৩-৪ বছর বয়স হলে উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেয়া হয়।
বর্তমানে সাড়ে তিন বছেরের তাসফিয়ার সমস্ত শরীর পশুর মতো লোমে ভরে যাচ্ছে। এমনকি মুখের তালুতে কালসিটে দাগও ছড়িয়ে পড়েছে। শিশুটির মা তানজিলা খাতুন জনান, গরমের দিনে শিশুর শরীর থেকে আগুনের মতো তাপ বের হতে থাকে। দিনে ২-৩ বার গোসল করাতে হয়। ভিজে কাপড় পরিয়ে দিনরাত ফ্যানের নিচে রাখতে হয়। বিদ্যুৎ না থাকলে হাত পাখার বাতাস করতে হয়রান হয়ে যাই। বর্তমানে হোমিও চিকিৎসা চলছে। দিনমজুর পিতামাতার পক্ষে শিশু তাসফিয়ার উন্নত চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেয়। ডাক্তাররা বাচ্চাটিকে চিকিৎসার জন্য ভারতে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তবে রাজমিস্ত্রি পিতার সামর্থ্য নেই মেয়েকে উপযুক্ত চিকিৎসা করানোর জন্য। তাই এই ছোট্ট মেয়েটার পাশে দাঁড়াতে সমাজের বিত্তবানদের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন শিশুটির দিনমজুর পিতা। সমাজের বিত্তবানদের প্রতি শিশুটির পিতা সাহায্যের আহ্বান জানিয়েছেন।
No comments