সবচেয়ে উঁচু গাছ!
যুক্তরাজ্য
ও মালয়েশিয়ার বিজ্ঞানীরা এমন এক গাছ আবিষ্কার করেছেন, যা বিশ্বের সবচেয়ে
উঁচু গাছ বলে দাবি করছেন তাঁরা। গাছটির উচ্চতা ৩২৮ ফুটের বেশি।
গত বছর নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দল বোর্নিও দ্বীপের বৃষ্টি অরণ্যে হলদে মেরানটি বলে পরিচিত গাছটি খুঁজে বের করেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা গাছটি ভালোভাবে শনাক্ত করতে থ্রিডি স্ক্যান ও ড্রোন নিয়ে যান।
গত শনিবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়, মালয়েশিয়ার সাবাহ এলাকার সংরক্ষিত ডানাম ভ্যালিতে গাছটি খুঁজে পাওয়া যায়। গাছটির নাম দেওয়া হয়েছে মিনারা। ওই এলাকার বাসিন্দা আন্ডিং জামি। নিয়মিত গাছে চড়েন তিনি। বিশেষ ফিতা দিয়ে জামি গাছটি মেপেছেন। বলেন, ‘গাছটি কিছুটা ভয়ংকর। তবে মগডাল থেকে বাইরের দৃশ্য দেখার অভিজ্ঞতা খুব চমৎকার। জানি না ব্যাপারটা কীভাবে বর্ণনা করব। এটা খুবই বিস্ময়কর।’
নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডোরিন বোয়েড বলেন, ‘বোঝা যাচ্ছে, এ ধরনের গাছগুলোর অস্তিত্ব রয়েছে। গাছগুলো অনেক উঁচু হয়। এমন আরও উঁচু গাছ নিশ্চয়ই রয়েছে। তবে আমরা সেগুলো খুঁজে বের করতে পারিনি। আমাদের এই গাছগুলো সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।’
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেক্সান্ডার শেঙ্কিন বলেন, নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই আবিষ্কার শোনার পর তাঁরা মিনারা এলাকায় যান। শেঙ্কিন বলেন, তিনি উঁচু গাছ সম্পর্কে অনেক শুনেছেন। কিন্তু এ রকম উঁচু গাছ আর দেখেননি।
গত বছর নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দল বোর্নিও দ্বীপের বৃষ্টি অরণ্যে হলদে মেরানটি বলে পরিচিত গাছটি খুঁজে বের করেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা গাছটি ভালোভাবে শনাক্ত করতে থ্রিডি স্ক্যান ও ড্রোন নিয়ে যান।
গত শনিবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়, মালয়েশিয়ার সাবাহ এলাকার সংরক্ষিত ডানাম ভ্যালিতে গাছটি খুঁজে পাওয়া যায়। গাছটির নাম দেওয়া হয়েছে মিনারা। ওই এলাকার বাসিন্দা আন্ডিং জামি। নিয়মিত গাছে চড়েন তিনি। বিশেষ ফিতা দিয়ে জামি গাছটি মেপেছেন। বলেন, ‘গাছটি কিছুটা ভয়ংকর। তবে মগডাল থেকে বাইরের দৃশ্য দেখার অভিজ্ঞতা খুব চমৎকার। জানি না ব্যাপারটা কীভাবে বর্ণনা করব। এটা খুবই বিস্ময়কর।’
নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডোরিন বোয়েড বলেন, ‘বোঝা যাচ্ছে, এ ধরনের গাছগুলোর অস্তিত্ব রয়েছে। গাছগুলো অনেক উঁচু হয়। এমন আরও উঁচু গাছ নিশ্চয়ই রয়েছে। তবে আমরা সেগুলো খুঁজে বের করতে পারিনি। আমাদের এই গাছগুলো সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।’
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেক্সান্ডার শেঙ্কিন বলেন, নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই আবিষ্কার শোনার পর তাঁরা মিনারা এলাকায় যান। শেঙ্কিন বলেন, তিনি উঁচু গাছ সম্পর্কে অনেক শুনেছেন। কিন্তু এ রকম উঁচু গাছ আর দেখেননি।
No comments