কিশোর গ্যাংয়ের গণধর্ষণ, ২ জনের স্বীকারোক্তি
ওরা
সাত জন। কিশোর গ্যাংয়ের হিরো হিসেবে পরিচিত এলাকায়। মারামারি-হানাহানি
তাদের নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। ফলে তাদের ভয়ে তটস্ত চট্টগ্রাম মহানগরীর
সদরঘাট এলাকার মানুষ। শনিবার সন্ধ্যায় এই সাত হিরোর দুই জনকে গ্রেপ্তার করে
নগরীর সদরঘাট থানার পুলিশ। তারা হলেন- শাহ আলম রাসেল (১৮) ও মোহাম্মদ
হানিফ (১৮)।
রাতেই তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আল ইমরান খানের আদালতে। সেখানে এক তরুণীকে দলবেঁধে গণধর্ষণের স্বীকারোক্তি দেয় তারা।
আদালত ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এছাড়া ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন। এদিকে বন্ধুদের আটকের খবর পেয়ে নয়ন ও আরিফ হোসেনসহ গ্যাংয়ের অন্যরা গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানান সদরঘাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন।
তিনি জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর সদরঘাট থানার অভয় মিত্রঘাটের উত্তর নালাপাড়ার একটি বাসায় এক তরুণী গণধর্ষণের শিকার হন। সঙ্গে থাকা আরেক তরুণী কোনোরকমে পালিয়ে নিজেকে বাঁচান। তার কাছ থেকে খবর পেয়ে সদরঘাট থানার পুলিশ অভিযান চালায়। এ সময় গণধর্ষণের শিকার ওই তরুণীকে উদ্ধার করা গেলেও ধর্ষকরা পালিয়ে যায়। পরে শনিবার সন্ধ্যার দিকে অভিযান চালিয়ে রাসেল ও হানিফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রুহুল আমিন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত তরুণরা স্থানীয়ভাবে কিশোর গ্যাংয়ের হিরো হিসেবে পরিচিত। রাজনৈতিক ছত্র ছায়া থাকায় গ্রেপ্তারের পরই তাদের আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালত তাদের কারাগারে পাঠায়। এর আগে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয় বলে জানান তিনি।
সদরঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নেজাম উদ্দীন বলেন, শুক্রবার বিকেলে ওই তরুণী নগরীর অভয়মিত্রঘাট এলাকায় বান্ধবীকে নিয়ে বেড়াতে যান। সেখান থেকে সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে তাদের অনুসরণ করে গ্রেপ্তারকৃত দুজন ও পলাতক নয়ন (২৫), আরিফ (২৪) সহ সাত জন। একপর্যায়ে সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুই তরুণীকে ভয় দেখিয়ে উত্তর নালাপাড়া এলাকায় নয়নের বাসায় নিয়ে যায় তারা। এসময় এক তরুণী কৌশলে পালিয়ে গেলেও ওই তরুণীকে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে তারা।
রাতেই তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আল ইমরান খানের আদালতে। সেখানে এক তরুণীকে দলবেঁধে গণধর্ষণের স্বীকারোক্তি দেয় তারা।
আদালত ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এছাড়া ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন। এদিকে বন্ধুদের আটকের খবর পেয়ে নয়ন ও আরিফ হোসেনসহ গ্যাংয়ের অন্যরা গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানান সদরঘাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন।
তিনি জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর সদরঘাট থানার অভয় মিত্রঘাটের উত্তর নালাপাড়ার একটি বাসায় এক তরুণী গণধর্ষণের শিকার হন। সঙ্গে থাকা আরেক তরুণী কোনোরকমে পালিয়ে নিজেকে বাঁচান। তার কাছ থেকে খবর পেয়ে সদরঘাট থানার পুলিশ অভিযান চালায়। এ সময় গণধর্ষণের শিকার ওই তরুণীকে উদ্ধার করা গেলেও ধর্ষকরা পালিয়ে যায়। পরে শনিবার সন্ধ্যার দিকে অভিযান চালিয়ে রাসেল ও হানিফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রুহুল আমিন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত তরুণরা স্থানীয়ভাবে কিশোর গ্যাংয়ের হিরো হিসেবে পরিচিত। রাজনৈতিক ছত্র ছায়া থাকায় গ্রেপ্তারের পরই তাদের আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালত তাদের কারাগারে পাঠায়। এর আগে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয় বলে জানান তিনি।
সদরঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নেজাম উদ্দীন বলেন, শুক্রবার বিকেলে ওই তরুণী নগরীর অভয়মিত্রঘাট এলাকায় বান্ধবীকে নিয়ে বেড়াতে যান। সেখান থেকে সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে তাদের অনুসরণ করে গ্রেপ্তারকৃত দুজন ও পলাতক নয়ন (২৫), আরিফ (২৪) সহ সাত জন। একপর্যায়ে সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুই তরুণীকে ভয় দেখিয়ে উত্তর নালাপাড়া এলাকায় নয়নের বাসায় নিয়ে যায় তারা। এসময় এক তরুণী কৌশলে পালিয়ে গেলেও ওই তরুণীকে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে তারা।
No comments