মন্ত্রীর অনুরোধে পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করেছেন রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক)
চেয়ারম্যান নুরুল হুদা পদত্যাগ করেও পরে তা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। গৃহায়ন
ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খানের অনুরোধে পদত্যাগপত্র
প্রত্যাহার করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি নিজেই।
আগামী মার্চ মাসে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে। পূর্ণ মেয়াদ থাকতে রাজি হয়েছেন তিনি।
রবিবার রাতে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা
দেন নুরুল হুদা। তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগপত্রটি গ্রহণ করা হয়নি। সচিব অবশ্য
এমন কোন পদত্যাগপত্র পাওয়ার কথা অস্বীকার করেন। সোমবার সকালে প্রতিমন্ত্রীর
সঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান হাতিরঝিল প্রকল্প পরিদর্শনেও যান। সূত্র জানিয়েছে,
রাজউক চেয়ারম্যান পদত্যাগপত্রে ‘শারীরিক অসুস্থতা’র কারণ দেখিয়েছেন।
চেয়ারম্যান বলেন, আমি অব্যাহতি চেয়েছি। তারপরও যদি স্যারেরা না ছাড়েন,
অগত্যা আমাকে মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত কাজ করতে হবে। তবে তার বেশি না।
গণপূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন বলেন, কিছু দিন ধরে রাজউক চেয়ারম্যান শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। এজন্য চিকিৎসক তাকে বিশ্রামে থাকতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। ওই বিবেচনায় তিনি পদত্যাগপত্র দেয়ার কথা ভাবতে পারেন। আমার কাছে কোন ধরনের পদত্যাগপত্র জমা পড়েনি। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে গেলে অবশ্যই তিনি আমার সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবেন। রাজউক চেয়ারম্যানের পদত্যাগের খবর ‘নিছকই গুজব’। এটা সম্পূর্ণ দুরভিসন্ধিমূলক একটা প্রচারণা। এর কোন সত্যতা নেই। তিনি পদত্যাগ করেননি। আমরাও কোন পদত্যাগপত্র পাইনি। নুরুল হুদার পদত্যাগের খবরের বিষয়ে সচিব বলেন, কোন অশুভ উদ্দেশ্য নিয়ে একটি গোষ্ঠী এ প্রচার চালাচ্ছে। একটা কারণ হতে পারে, রাজউক অনেক বড় কাজ করছে। তবে একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান হাতিরঝিল পরিদর্শন করলেও তিনি সোমবার অফিস করেননি।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান ও রাজউক চেয়ারম্যান নুরুল হুদাকে নিযে কয়েকটি বেসরকারী টেলিভিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ওই প্রতিবেদনে প্রতিমন্ত্রী জানান, ‘আমরা নুরুল হুদার কাছ থেকে এ ধরনের কোন চিঠি পাইনি। রাজউকের চেয়ারম্যান তাঁর দীর্ঘ দিনের কর্মজীবনের মেয়াদ শেষ করবেন আগামী মার্চে।
একই প্রতিবেদনে নুরুল হুদা বলেন, অতিরিক্ত লোড হয়ে গেছে। চিকিৎসক তাঁকে বিশ্রামে থাকতে বলেছেন। তাই তিনি নিয়ম অনুযায়ী পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
রাজউক চেয়ারম্যান শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস আগেই অব্যাহতি চেয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত প্রতিমন্ত্রীর অনুরোধে মার্চ পর্যন্ত দায়িত্বে থাকতে সম্মত হয়েছেন। গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খানও বলেছেন, নুরুল হুদা মেয়াদের পুরো সময় দায়িত্ব পালন করবেন বলেই আশা করছি।
অন্যদিকে প্রতিমন্ত্রী মান্নান খান বলেন, অনেক বড় কাজ চলছে। আমরা একসঙ্গে সেগুলো সম্পন্ন করতে চাই। আশা করছি উনি মেয়াদের শেষ পর্যন্ত থাকবেন। এ সময় রাজউক চেয়ারম্যানও মার্চ পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যেতে সম্মতি জানান।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ৩০ মার্চ প্রকৌশলী নুরুল হুদা রাজউকের চেয়ারম্যান হিসেবে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর দুই দফায় তাঁর চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়।
গণপূর্ত সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেন বলেন, কিছু দিন ধরে রাজউক চেয়ারম্যান শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। এজন্য চিকিৎসক তাকে বিশ্রামে থাকতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। ওই বিবেচনায় তিনি পদত্যাগপত্র দেয়ার কথা ভাবতে পারেন। আমার কাছে কোন ধরনের পদত্যাগপত্র জমা পড়েনি। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে গেলে অবশ্যই তিনি আমার সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবেন। রাজউক চেয়ারম্যানের পদত্যাগের খবর ‘নিছকই গুজব’। এটা সম্পূর্ণ দুরভিসন্ধিমূলক একটা প্রচারণা। এর কোন সত্যতা নেই। তিনি পদত্যাগ করেননি। আমরাও কোন পদত্যাগপত্র পাইনি। নুরুল হুদার পদত্যাগের খবরের বিষয়ে সচিব বলেন, কোন অশুভ উদ্দেশ্য নিয়ে একটি গোষ্ঠী এ প্রচার চালাচ্ছে। একটা কারণ হতে পারে, রাজউক অনেক বড় কাজ করছে। তবে একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান হাতিরঝিল পরিদর্শন করলেও তিনি সোমবার অফিস করেননি।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান ও রাজউক চেয়ারম্যান নুরুল হুদাকে নিযে কয়েকটি বেসরকারী টেলিভিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ওই প্রতিবেদনে প্রতিমন্ত্রী জানান, ‘আমরা নুরুল হুদার কাছ থেকে এ ধরনের কোন চিঠি পাইনি। রাজউকের চেয়ারম্যান তাঁর দীর্ঘ দিনের কর্মজীবনের মেয়াদ শেষ করবেন আগামী মার্চে।
একই প্রতিবেদনে নুরুল হুদা বলেন, অতিরিক্ত লোড হয়ে গেছে। চিকিৎসক তাঁকে বিশ্রামে থাকতে বলেছেন। তাই তিনি নিয়ম অনুযায়ী পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
রাজউক চেয়ারম্যান শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস আগেই অব্যাহতি চেয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত প্রতিমন্ত্রীর অনুরোধে মার্চ পর্যন্ত দায়িত্বে থাকতে সম্মত হয়েছেন। গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খানও বলেছেন, নুরুল হুদা মেয়াদের পুরো সময় দায়িত্ব পালন করবেন বলেই আশা করছি।
অন্যদিকে প্রতিমন্ত্রী মান্নান খান বলেন, অনেক বড় কাজ চলছে। আমরা একসঙ্গে সেগুলো সম্পন্ন করতে চাই। আশা করছি উনি মেয়াদের শেষ পর্যন্ত থাকবেন। এ সময় রাজউক চেয়ারম্যানও মার্চ পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যেতে সম্মতি জানান।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ৩০ মার্চ প্রকৌশলী নুরুল হুদা রাজউকের চেয়ারম্যান হিসেবে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর দুই দফায় তাঁর চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়।
No comments