হাইকোর্টের রুল-অবিলম্বে ডাকসু নির্বাচন কেন নয়
অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। সুনির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
গতকাল রোববার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্টের বেঞ্চ এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রুল জারি করেন। শিক্ষাসচিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও কোষাধ্যক্ষকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে গত ২১ মার্চ রিট আবেদনটি দায়ের করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ শিক্ষার্থী। আদালতে তাঁদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
পরে মনজিল মোরসেদ প্রথম আলোকে বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নিষ্ক্রিয়তা এবং অবিলম্বে নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আদালত রুল জারি করেছেন।
রিট আবেদনে বলা হয়, ছাত্র সংসদের নির্বাচন না হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার শিক্ষার্থী তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এর আগে ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও কোষাধ্যক্ষকে আইনি নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশে এক সপ্তাহের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে বলা হয়, অন্যথায় রিট করা হবে।
১৯৯০ সালের ৬ জুলাই ডাকসুর সর্বশেষ নির্বাচন হয়।
ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে গত ২১ মার্চ রিট আবেদনটি দায়ের করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ শিক্ষার্থী। আদালতে তাঁদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
পরে মনজিল মোরসেদ প্রথম আলোকে বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নিষ্ক্রিয়তা এবং অবিলম্বে নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আদালত রুল জারি করেছেন।
রিট আবেদনে বলা হয়, ছাত্র সংসদের নির্বাচন না হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার শিক্ষার্থী তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এর আগে ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে পদক্ষেপ নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও কোষাধ্যক্ষকে আইনি নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশে এক সপ্তাহের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে বলা হয়, অন্যথায় রিট করা হবে।
১৯৯০ সালের ৬ জুলাই ডাকসুর সর্বশেষ নির্বাচন হয়।
No comments