বিশাল আকৃতির গ্রহাণু পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে মঙ্গলবার
বিশাল আকৃতির একটি গ্রহাণু আগামী মঙ্গলবার পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবী বা চাঁদের সঙ্গে এই গ্রহাণুর সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা নেই। এই দুর্লভ দৃশ্য দেখার জন্য পেশাদার ও নবিশ জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
গ্রহাণু ওয়াইইউ-৫৫ মঙ্গলবার গ্রিনিচ মান সময় রাত ১১টা ২৮ মিনিটের দিকে পৃথিবী থেকে প্রায় দুই লাখ এক হাজার মাইল দূর দিয়ে যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্কট ফিশার গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, এটি একটি বিরল সুযোগ। ১৯৭৬ সালের পরে এই প্রথম এত বিশাল আকৃতির কিছু একটা পৃথিবীর খুব কাছে এগিয়ে আসছে।
নাসার ক্যালিফোর্নিয়ার জেট প্রোপালসন ল্যাবরেটরির জ্যেষ্ঠ গবেষক ডন ইয়োমানস বলেছেন, কাছাকাছি দূরত্ব দিয়ে যাওয়ার সময় পৃথিবী কিংবা চাঁদের সঙ্গে এই গ্রহাণুপুঞ্জের সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা নেই।
হাজার হাজার নবিশ ও পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানী এই দৃশ্য প্রত্যক্ষ করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূল থেকে মঙ্গলবার বিকেলে এই গ্রহাণুপুঞ্জকে সবচেয়ে ভালো দেখা যাবে। তবে তা খালি চোখে অস্পষ্ট দেখাবে। গ্রহাণুটি এত দ্রুতগতিতে চাঁদের কক্ষপথ পার হবে যে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এর ছবি ধারণ করতে না-ও পারে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই হয়তো ওয়াইইউ-৫৫ গ্রহাণু মাঝেমধ্যে খুব নিকটবর্তী হয়। তবে ঠিক কত বছর পর এটি সবচেয়ে কাছাকাছি দূরত্ব দিয়ে যায়, সে বিষয়ে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন।
গ্রহাণু ওয়াইইউ-৫৫ মঙ্গলবার গ্রিনিচ মান সময় রাত ১১টা ২৮ মিনিটের দিকে পৃথিবী থেকে প্রায় দুই লাখ এক হাজার মাইল দূর দিয়ে যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্কট ফিশার গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, এটি একটি বিরল সুযোগ। ১৯৭৬ সালের পরে এই প্রথম এত বিশাল আকৃতির কিছু একটা পৃথিবীর খুব কাছে এগিয়ে আসছে।
নাসার ক্যালিফোর্নিয়ার জেট প্রোপালসন ল্যাবরেটরির জ্যেষ্ঠ গবেষক ডন ইয়োমানস বলেছেন, কাছাকাছি দূরত্ব দিয়ে যাওয়ার সময় পৃথিবী কিংবা চাঁদের সঙ্গে এই গ্রহাণুপুঞ্জের সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা নেই।
হাজার হাজার নবিশ ও পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানী এই দৃশ্য প্রত্যক্ষ করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূল থেকে মঙ্গলবার বিকেলে এই গ্রহাণুপুঞ্জকে সবচেয়ে ভালো দেখা যাবে। তবে তা খালি চোখে অস্পষ্ট দেখাবে। গ্রহাণুটি এত দ্রুতগতিতে চাঁদের কক্ষপথ পার হবে যে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এর ছবি ধারণ করতে না-ও পারে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই হয়তো ওয়াইইউ-৫৫ গ্রহাণু মাঝেমধ্যে খুব নিকটবর্তী হয়। তবে ঠিক কত বছর পর এটি সবচেয়ে কাছাকাছি দূরত্ব দিয়ে যায়, সে বিষয়ে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন।
No comments