পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে গেল অতিকায় গ্রহাণু
প্রায় ২ দশমিক ৭ কিলোমিটার (১ দশমিক ৭ মাইল) আয়তনের একটি গ্রহাণু পৃথিবীর পাশ দিয়ে অতিক্রম করে গেল! বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটা ৫৯ মিনিটে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের অবস্থানে ছিল। তবে পৃথিবীকে এটির আঘাত করার কোনো আশঙ্কা ছিল না বলে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন।
অতিকায় এই গ্রহাণুর বৈজ্ঞানিক নাম ১৯৯৮কিউই২। এটি আয়তনে এত বড় যে এটিকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণমান একটি ক্ষুদ্র উপগ্রহ পর্যন্ত রয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, গ্রহাণুটি সবচেয়ে নিকটবর্তী অবস্থানে আসার পর পৃথিবীর সঙ্গে এর দূরত্ব ছিল ৫৮ লাখ কিলোমিটার (৩৬ লাখ মাইল)। এই দূরত্বের কারণে এর পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল না। তবে মহাজাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি অতি সামান্য দূরত্ব।
গত ফেব্রুয়ারি মাসেও একটি গ্রহাণু পৃথিবীর পাশ দিয়ে যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী অবস্থানে থাকার সময় সেটির দূরত্ব ছিল ১৯৯৮কিউই২-এর দুই শ ভাগের এক ভাগ। তবে ফেব্রুয়ারির ওই গ্রহাণুর চেয়ে এটি ৫০ হাজার গুণ বড়।
বেলফাস্টের কুইন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যালান ফিৎসিমোন্স বলেছেন, এই মাপের কোনো গ্রহাণু যদি পৃথিবীতে আছড়ে পড়ে, তাহলে ভয়াবহ বৈশ্বিক প্রতিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে এ ধরনের গ্রহাণু ও গ্রহাণুপুঞ্জের গতিবিধির ওপর নজর রাখা খুবই জরুরি।
পৃথিবীর জন্য বিপজ্জনক হতে পারে এমন ‘উটকো’ গ্রহাণু আগে থেকে চিহ্নিত করতে অনেক পেশাদার ও শখের বিজ্ঞানী নিরন্তর কাজ করছেন।
অতিকায় এই গ্রহাণুর বৈজ্ঞানিক নাম ১৯৯৮কিউই২। এটি আয়তনে এত বড় যে এটিকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণমান একটি ক্ষুদ্র উপগ্রহ পর্যন্ত রয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, গ্রহাণুটি সবচেয়ে নিকটবর্তী অবস্থানে আসার পর পৃথিবীর সঙ্গে এর দূরত্ব ছিল ৫৮ লাখ কিলোমিটার (৩৬ লাখ মাইল)। এই দূরত্বের কারণে এর পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল না। তবে মহাজাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি অতি সামান্য দূরত্ব।
গত ফেব্রুয়ারি মাসেও একটি গ্রহাণু পৃথিবীর পাশ দিয়ে যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী অবস্থানে থাকার সময় সেটির দূরত্ব ছিল ১৯৯৮কিউই২-এর দুই শ ভাগের এক ভাগ। তবে ফেব্রুয়ারির ওই গ্রহাণুর চেয়ে এটি ৫০ হাজার গুণ বড়।
বেলফাস্টের কুইন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যালান ফিৎসিমোন্স বলেছেন, এই মাপের কোনো গ্রহাণু যদি পৃথিবীতে আছড়ে পড়ে, তাহলে ভয়াবহ বৈশ্বিক প্রতিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে এ ধরনের গ্রহাণু ও গ্রহাণুপুঞ্জের গতিবিধির ওপর নজর রাখা খুবই জরুরি।
পৃথিবীর জন্য বিপজ্জনক হতে পারে এমন ‘উটকো’ গ্রহাণু আগে থেকে চিহ্নিত করতে অনেক পেশাদার ও শখের বিজ্ঞানী নিরন্তর কাজ করছেন।
No comments